পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రీశ్రీe ت----- ہے سیسہ. یہ بہ কিছু নয়। প্রথম-প্রথম ভাবিতেন, এইসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কিছুই শক্ত নয় ; বিশেষতঃ ভাবিলে তিনি নিশ্চয়ই নিজের মনকে উত্তর দিতে পারিবেন। সেকথায় প্রশ্ন ফিরিয়া গেল, কিন্তু আবার তাহারা মনে ফিরিয়-ফিরিয়া উদিত হইতে লাগিল। প্রশ্ন গুলিকে দীর্ঘকাল আর উপেক্ষা করা চলে না, টলস্টয় উত্তর খুজিতে প্রবৃত্ত হুইলেন। টলস্টয় ভাবেন, তাহার নূতন গ্রন্থ হইতে তাহার নাম জগতে আরও ছড়াইয়া পড়িবে, এমন সময় মনের মধ্যে কে ষেন বলে, “তাহা যেন হইল, তুমি না হয় পুশকিন, গোগল, শেক্সপিয়র সকলের অপেক্ষই অধিক প্রতিভাবান, অধিক যশস্বী হইলে, কিন্তু তাহাতে কি ফল ?” টলস্টয় ভাবেন, তাহার হাতে পড়িয় পৈতৃক জমিদারির আরও আয়তন কেমন অনায়াসেই বাড়িয়; চলিল । মনের ভিতর কে বলে, “তাহাতে কি হইল ?” তিনি আপনার পুলকে শিক্ষা দিতে প্রবৃত্ত হন, তখন হয়ত সেই অদ্ভূত প্রশ্নকৰ্ত্তাই আবার প্রশ্ন করিয়া বসিল, “কিন্তু কেন তোমার পুত্রকে শিক্ষা দিতে বসিলে ? কি হইবে ?" এরূপ হইলে মাস্থ্য তিষ্ঠিতে পারে না, টলস্টয়েরও জীবন অতিষ্ঠ হইয়া উঠিল। তিনি দেখিতে লাগিলেন, মৃত্যুই মনুষ্য-জীবনের নিয়তি, তাহাকেও সকলের মতন মরিতেই হইবে—অন্ত পথ নাই এবং সেই মৃত্যুর পূর্বে জীবনের অর্থ কিছু দেখা গেল না, মৃত্যুতে বা মৃত্যুর পরেও কোনো অর্থ দেখা যায় না। এই অর্থ খুজিয়া বাহির করিতে হইবে, নহিলে দুদিন বেশী বঁচিয়াই বা ফল কি ? আজই আত্মহত্যা করিয়া জীবন শেষ করিয়া দেওয়া শ্রেয় । যাহাতে আত্মহত্যা ন করিয়া বসেন, তাহার জন্ত টলস্টয়কে বিশেষ সাবধান হুইয়া চলিতে হইল, কাছে পিস্তল রাখেন না, বন্দুক লইয়৷ এক শিকারে যান না, এমন-কি নিজের কাছে একগাছা দড়ি৪ রাখেন না, পাছে রাত্রে আপনার নির্জন কক্ষে আপনাকে লটুকাইয়া বসেন। অথচ মনে রাখিতে হুইবে—টলস্টয়ের প্রকৃত মানসিক অবস্থাটা যখন এই, তখনও তিনি বই লিখিতেছেন, বই ছাপাইতেছেন ; শুধু যে জমিদারির আয় বাড়িতেছে, স্ত্রীপুত্ৰ লইয়া সংসার कब्रिएङ८छ्न, प्रांनांझांब्र ८द*बांग निम्नभिङ इहे८ङ८छ्-ङांझां नम्न । बाँच्नुप्दग्न दक्ष्एिब्रङ्ग क्रt°न्न चाबन्नु% cगषेिग्न| Uायन-कि প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩২ [२4* छांभ, sथ थ७ তাহার ব্যবহার ও আচরণের পরিচয় পাইয়াও মানুষের প্রকৃত স্বরূপটি যে কি তাহা কে সব সময়ে নিভুলভাবে বলিয়া দিবে ? টলস্টয় মানুষের সমস্ত জ্ঞান-সাগর মন্থন করিতে লাগিলেন, সে-বিদ্যা তাহার যথেষ্টই ছিল। যুগেमूर्श भांश्य शाश डांदिब्राह्छ, याई वृदिब्रांtछ, ऊांशहे আলোচনা করিয়া দেখিতে লাগিলেন ; এবং এযুগে বিজ্ঞান বিবিধ শাখায় ধfহা জানিয়াছে ও জানিতেছে— তfহাও তfহার জ্ঞানের বাহিরে রহিল না । বিজ্ঞান নানা বিদ্যার নানা বিষয়ের আলোচনা করিয়াছে,— তাহার জ্যোতিষ, রসায়ন, বস্তুতন্তু, উদ্ভিদতত্ত্ব, জীবতত্ত্ব— প্রভৃতি বহু শাখা। তাহার সকল কথা স্পষ্ট, প্রমাণিত, সত্য। কিন্তু জীবনের প্রশ্ন সে এড়াইয়া গিয়াছে। সে বলে, “ওসব কথা থাকৃ। আকাশের কোন তারক। কোথায় আছে, কত বেগে কোথায় যাইতেছে, জানিতে চাহিলে বলিতে পারি। আমিব নামক জীবকোষ হইতে কেমন করিয়া জীব-জগতের স্বষ্টি-স্থিতি ও ক্রমোন্নতি, তাহাণ্ড আমি জানি এবং জটিল মানব-দেহ-কোষের রহস্য ও উদ্ভেদ করিয়াছি । ভবিষ্ক। দেখ, জীবনের তত্বমূলক ভাবনা বৃথা, কিন্তু মানব যাহাতে আরও স্বসভ্য আরও মুখী হয় তাহার জন্য বিজ্ঞানের অতুলনীয় অক্লান্ত যত্ন কি প্রশংসার নহে ?”—দর্শনশাস্ত্র জীবনের প্রশ্নকে এড়াইয়া যায় না, বরং ঐ প্রশ্ন লইয়াই তাহার আরম্ভ। কিন্তু যদি ইহা দুঃখের বিষয় না হইত, তবে নিঃসন্দেহ কৌতুকের বিষয় হইত যে, ঐ প্রশ্ন লইয়াই দৰ্শন-শাস্ত্রের শেষ । বুদ্ধদেব বলিতেছেন, “औबन इ:श्रेयश, श्रृङ्का श्हेप्ड शृङ्गाएउद्दे उाइब्र श्रडि । অতএব এই জীবনের সমূলে উচ্ছেদসাধনই জীবনের পক্ষে একমাত্র শ্রেয় পথ। নিৰ্ব্বাণই পরম প্রার্থনার विषग्न ।” गानोभन दलिएउद्रश्न, "यौवन झःथयछ । श्रृङ्कारे জীবনের নিয়তি। আমার পূৰ্ব্বে যাহারা ছিল ও যাহকিছু ছিল, কিছুই নাই এবং আমিও থাকিব না। আমার সাম্রাজ্য, আমার ঐশ্বৰ্য্য, আমার স্থখ-সভোগ সমস্তই दूष । शांशंब्रा चख्ञांन, बांशब्रा चरवांश, बांशंब्रां यू তাহারাই ধন্ত ; যে অবধি না চোখ ফুটিতেছে, স্বর্থ-স্বপ্ন না ভাঙিতেছে, মৃত্যু না আলিতেছে, সে অবধি তাহারা পিতামাতার ক্ষেপ্ত, রমণীর প্রেম, পানাহারের স্থখ প্রাণ