পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

erം ফরাসডাঙার খুতি-চাদর, বিলাতী এসেন্স, চুলের তেল, गांबान, क्ङि, कैं। जबऋक घरब्रव्र बाश्रिब्र भूष বাড়াইতে দেখিয়া বুড়ী আয়-এৰূপালা ঝঙ্কার দিয়া উঠিল “এই নাও গো, জিনিষ-পত্তর মিলিয়ে নাও। যেমন গেছে তেমূনি এসেছে, কিছু তারা ছোয়নি। হেঁটে-হেঁটে পা-দুটো ত খলিয়ে এসেছি ; তাও যদি গাল-মন্দ-ছাড়া একটা ভালে কথা শুনে আসতাম। কুটুমের বাড়ী প্রথম তত্ত্ব, কোথায় পেট ভরে থাবো, কাপড় টাকা বখশিশ পাবে, তা না এক-ফোট জলস্বদ্ধ মুখে দিতে বললে না গা, এমন চামার কুটুম করেছ।” "তা আমায় বলছিস্ কেন ল, আমি কি তোদের পাঠিয়েছিলাম ? যার সোহাগের কুটুম, তাকে শোনাগে যা, জিনিষ বুঝিয়ে দিগে যা,” বলিয়া লবঙ্গ দড়াম্ করিয়া দরজা বদ্ধ করিয়া দিল । ছুই পক্ষ হইতে গাল-মন্দ খাইয়া বুড়ীর মেজাজ ভীষণ রকম চড়িয়া উঠিল। সে চেঁচামেচি করিয়া একটা প্রলয় কাগু করিবার জোগাড় করিতেছে দেখিয়া বৃন্দাবন ব্যস্ত হইয়া বলিয়া উঠিল—“থাম্ বাছা থাম্, রাগ করিসনে। বোঁট নানা জালা-যন্ত্রণা পেয়ে-পেয়ে পাগলের মতন হ’য়ে গেছে, তার কথা কি ধরতে আছে ? বোস, একটু জিরিয়ে নে, জলটল খা, বুড়ো মানুষ এতটা পথ হেঁটে এসেছিল।” মিষ্ট কথায় একটুখানি শাস্ত হইয়া বুড়ী বাক্যের স্রোত মাক-পথে থামাইয়া চুপ করিয়া গেল। তত্বের ঝুড়ি ইতে মিষ্টান্ন তুলিয়া, উড়িার হইতে মুড়ি বাহির করিয়া আনিয়া বৃন্দাবন তাহাদের তৃপ্তিপূর্বক জলযোগ করাইল । তা’র পর ভয়ে-ভয়ে জিজ্ঞাসা করিল “তারা কি বললে ?” বুড়ী বলিল, “না বললে কি ? শাশুড়ীটা যেন সাক্ষাৎ রাক্ষুদী গা, আমাকেই যেন তেড়ে খেতে এল । বলে, “নিয়ে যা তোর আড়াই-জানার তত্ত্ব, তা না হ’লে কাটা মেরে বিদায় করব। - চার-শ টাকা দিতে এখনও বাকি, তা ৰেয়াই-বেহায়ার খেয়াল আছে ? তা’র এক পয়সানা দিয়ে ছুটে কাপড় আর মিষ্টি পাঠিয়েছেন মেয়েজামাইকে লোহাগ করে । লাথি মারে আমার ছেলে অমন তত্বের মুখে । গিয়ে তাকে বলগে যা, পূজোর তত্ত্ব ভালো করে করে যেন, ভালো চায় যদি । তখনো প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩২ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড शनेि छैॉक नl *ां*ांग्न उठ उ'ब्र cभtब्रब्रहे ७कर्शिन कि আমায়ই একদিন ।’ - বৃন্দাবন শুক্ষকণ্ঠে জিজ্ঞাসা করিল “কাতুকে দেখতে দিলে ?”

  • সেইসময় পুকুর থেকে জল নিয়ে ফিরুল, তাই দেখতে পেলাম, তা না হ’লে কি আর দেথা কবৃতে দিত ? আহা, অমন সোনার পিরতিমে, তা’র যা দশা হয়েছে খুড়ে ! তুমি দেখলে চিনবে না ; দুখানি হাড়-ছাড়া কিছু আর বাকি নেই, অমন যে দুধে-আলতা-গোলা রং, তাও যেন কালী হ’য়ে গেছে।”

বৃন্দাবন বলিল”কথা-বার্তা কষ্টলে কিছু ?” “শাশুড়ীটা একবার ঘরের ভিতর গেল । তখন আমার কাছে এসে ফিসফিস্ ক’রে বললে, কৈবত্ত দিদি, জ্যাঠাকে বলিস্ পূজোর সময় যেন ভালো করে তত্ব করে আমায় নিয়ে যায়, তা না হ’লে এরা আমায় মেরে ফেলবে। আমাকে

  • একবেলা মোটে খেতে দেয়, আর সবাই মিলে "বকে,

মাঝে-মাঝে মারে।” বৃন্দাবন স্তব্ধ হইয়া বসিয়া রহিল। তাহার সদহাস্য-ক্রীড়াময়ী আদরিণী ভাইঝিটিকে এই ভয়াবহ বর্ণনার মধ্যে সে যেন চক্ষু বিস্ফারিত করিয়া খুজিয়া বেড়াইতে লাগিল । থাইতে দেয় না, গাল দেয়, মারে । কি নিদারুণ যন্ত্রণার ভিতর সে স্বহস্তে তাহার স্নেহের পুত্তলিকে ঠেলিয়া দিয়াছে। " বৃন্দাবনের শীর্ণ বক্ষের পঞ্জর ভেদ করিয়া একটা বিপুল দীর্ঘ-নিশ্বাস বাহির হইয়া পড়িল । সে ত রিক্ত, সৰ্ব্বস্বহার, কিসের জোরে কাতুকে তাহার নির্ধ্যাতনকারীদের হাত হইতে উদ্ধার করিবে ? বাগান,বাড়ী,—সব মহাজনের কাছে বাধা পড়িয়াছে, ছুদিন পরে তাহাকেই সন্ত্রীক পথে দাড়াইতে হুইবে । নগদ টাকা, কাতুর মায়ের গহনা, এমন-কি, নিজের পরলোকগতা পত্নীর এক-জোড়া সোনার বাল, যাহা সে অনেক-কষ্টে এতকাল লবঙ্গের প্তেম দৃষ্টি হইতে লুকাইয়। রাখিয়াছিল, সমস্তই কাতুর বিবাহুে খরচ হুইয়া গিয়াছে। নিজেকে বন্ধক রাখিলেও আর তাহার কোথাও এক-পয়সা ধার পাইবার জাশা নাই। লবঙ্গের ७्र-कुट्झरु श्रश्नt चाड्,ि क्षिड् िउांश्; ८ण छीक्ष्यि ८ङ्गम्