পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ৷ शृङांब्र उद्भ அர) মুখে ? নিজে বিবাহের পর স্ত্রীকে একটা সোনা রূপার কুচি কখনও হাত তুলিয়া, দেয় নাই, আদর-যত্বও ষে অত্যধিক করিয়াছে তাহা কোনো শক্রতেও বলিবে না । এখন কি বলিয়া সে লবঙ্গের বাপের-দেওয়া গহন-ক’খানা দাবি করিবে ? অার করিলেই বা কি ? লবঙ্গকে কাটিয়া ফেলিলেও যে সে আপনার শেষ সম্বলটুকু ছাড়িতে রাজি হুইবে না, তাহ বৃন্দাবনের বেশ ভালো করিয়াই জান। हिल । “বসে ভাবলে আর কি হবে ? যা হয় একটা বিহিত কোরো, মেয়েটা তা না হ’লে বীচ বে না,” বলিয়া কৈবৰ্ত্তবুড়ী তাহার কন্যা লইয়া বিদায় হইয়া গেল। বৃন্দাবন পাথরের মতন বসিয়াই রহিল । খানিক পরে লবঙ্গ বাহির হইয়া তত্ত্বের জিনিষগুলা বকিতে-বকিতে ঘরের মধ্যে লইয়া গেল । বৃন্দাবন সারাদিন ভূভাবিষ্টের মতন ঘুরিয়া বেড়াইল । টাকার চেষ্টায় বৃথা সকলের দ্বারে-দ্বারে ঘুরিয়া অপমানিত• হইয়া আসিল । সন্ধ্যা বেলা ঘরে আসিয়া মাটির উপর বসিয়া পড়িঙ্গ, সহস্ৰ সাধ্য সাধন বাক্য-ব্যয় করিয়া ৪ লবঙ্গ তাহাকে কিছু-একটু মুখে দেওয়াইতে পারিল না। কিন্তু দিন কাটিয়াই চলিল। আষাঢ়ের বিপুল ধারাবর্ষণে জ্যৈষ্ঠের তাপ জুড়াইয়া গেল, আবার দেখিতেদেখিতে মেঘ কাটিয়া গেল, খালে, বিলে, কুমুদ-কলোরের আগুন ধরিয়া উঠিল, দূরে মাঠে শরৎলক্ষ্মীর কাশখচিত হরিৎ বসনাঞ্চল জুলিয়া-দুলিয়া উঠিতে লাগিল। কিন্তু ভগ্ন-হৃদয় বৃন্দাবনের জীবনের মেঘ কাটিল না, বৈশাখের কাল ঝড় যেন তাহার বুকে চিরন্তন বাসা বাধিষ্ঠা বসিল । পূজার ত আর দেরি নাই। বৃন্দাবন যেন পাগল হইয়া উঠিল । সে যার-তার কাছে গিয়া পায়ে ধরে, যাকেতা’কে মারিতে যায়। লবঙ্গ তাহার রকম-সকম দেখিয়া বলিল “আমাকে বাপের বাড়ী পাঠিয়ে দাe বাপু, এখানে থেকে কি শেষে পাগলের হাতে খুন হয়ে ময়ূৰ ?” বৃন্দাবন কিছু জবাব না দিয়া বাড়ীর বাহির হইয় গেল। সারাদিন আর তাহার দেখাই পাওয়া গেল না। তাহার ভাত জাগলাইয়া বসিয়া থাকিয়া-খাকিয়া যখন थांख लरुज ब्रांब्रांघंटब्रहे थेंiछण *ांङिग्न सईग्नी श्रृंक्लिग्रांटळ् - তখন বৃক্ষাবন চুপি চুপি ফিরিয়া আলিল। তাছার পদ*रच छांत्रिधा छैटैग्नां जयत्र निब-छफ़िऊ-क्र% यनिन, “কে গা ?” - বৃন্দাবন সাড়া দিয়া বলিল, “আমি। একবার এ-নিৰে শু"নে যাও।” লবঙ্গ বিরক্ত হইয়া বলিল, “এখন শুনব কি ঘোড়ার ডিম, গিলবে না, কত-রাত আর বসে থাকুব ?" - “না আমার ক্ষিণে নেই, তুমি শুনেই যাও না।” লবঙ্গ অনিচ্ছ-সত্বেও উঠিয়া আসিল । - বৃন্দাবন তাহাকে শোবার ঘরে টানিয়া আনিয়া বলিল “তোমার গোটা-দুই গয়না জামায় ধার দাও, আসচেমাসে আবার গড়িয়ে দেবো ।” রাগে ও বিস্ময়ে লবঙ্গের প্রায় বাক-রোধ হইয়া গেল। কয়েক মুহূৰ্ত্ত চুপ করিয়া থাকিয়া সে চেচাইয়া উঠিল, "একেবারে সব লঙ্গা-সরমে মাথা খেয়ে এসেছ ? অামার গয়না চাও তুমি কোন হিসেবে ? কখনো কিছু দিয়েছ আমায় দাসীর মতন হাড়ভাঙা খাটুনী খেটে, এক-বেল ভিক্ষে ক'রে,ধার ক’রে থাই আমি,অল্প স্বামী হ’লে এতদিন গলায় দড়ি দিত স্ত্রীর এমন দশা দেখে। আর তুমি বাড়ী থাড়ী এসে স্বচ্ছদে বল্ছ, গয়না দাও, আবার গড়িয়ে দেবো। কি দিয়ে গড়াবে শুনি ? এই ঘরের ভাঙা বঁাশগুলো দিয়ে ?” বৃন্দাবন গোজ মুখ করিয়া বলিল, “যা দিয়েই গড়াই, দিলেই ত হ’ল, তুমি এখন দাও না ?” লবঙ্গ গলার স্বর আরো চড়াইয়া বলিল, “আমাকে । খুন করলেও দেবো না। কি করবে তুমি আমার গয়না निम्न ?” “কাতুকে আৰু, তার বাকি টাকা না দিলে । কিছুতেই পাঠাবে না। ওকে তারা মারে, খেতে দেয় नी, बछ शब्लभांब्र चांtछ् ।” “थांब्र श्रांधि यज़ कूश्tथं चांश् िनग्न ?, cषtब्र-cथtब्र श्रण ॐ श् ि। यक्रकc* cउीयाब्र छाई-कि, शफबांशांनी, गर्कमांनै ठां'ब्र जtछहे नां uहे छूर्शङि चांज ”