পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sor' এইৰূপ ব্যবস্থা হইতে পারে, যে, উত্তরাধিকারरप्रब १थन cकांन बिभि भश्लिा नि६हांगप्नब्र অধিকারিণী হইবেন, তখন তিনি ভারতীয় কোন পুরুষকে বিবাহ করিবেন, এবং উত্তরাধিকার স্থত্রে যখন কোন ব্রিটিশ পুরুষ সিংহাসনের অধিকারী হইবেন, তখন তিনি কোন ভারতীয় মহিলাকে বিবাহ করিবেন। এইরূপে ক্রমশঃ রাজবংশ জার খাটি ইউরোপীয় বা খাটি ভারতীয় থাকিবে না। ইহাতে এই আপত্তি উঠিতে পারে, যে, রাণী বা রাজা কাহাকে বিবাহ করিবেন, সে-সম্বন্ধে • নিয়ম করিলে তাহাদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়। ইহা সত্য কথা। কিন্তু ব্যক্তিগত স্বাধীনতার এইরূপ সীমাবদ্ধতায় ব্রিটিশ রাজবংশ অভ্যস্ত –বর্তমানেও ব্রিটিশ রাজা ও রাণী কেবল মাত্র প্রটেষ্টান্ট-সম্প্রদায়ে বিবাহ করিতে পারেন, রোমান ক্যাথলিক্ বিৱাহ করিতে পারেন- না । তাহা হইলেও, আমরা যেরূপ নিয়মের আভাস দিলাম, তাহাতে শ্বেতকায়েরা এবং ব্রিটিশ রাজ ংশও আপত্তি করিবেন। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে সাধারণতন্ত্রে পরিণত করিয়া करङ्गक-द९गब्र अखब्र-चखन्न, चारशब्रिकांब्र हेफेनाहेर छ. ষ্টেটুসের মত, উহার প্রেসিডেন্ট বা রাষ্ট্রপতি নিৰ্ব্বাচনের ব্যবস্থা করিলে তাহাই ঠিক সামাসঙ্গত হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সাধারণতন্ত্রে পরিণতি স্থদুরপরাহত। উহার পরিণাম ঐরূপ হইলে, প্রতিনির্বাচনেই না হউক, অনেকবারই রাষ্ট্রপতি ভারতীয় হুইবার সম্ভাবনা ঘটবে। তাহ শ্বেত-মচুবাদের ভালো লাগিবে না। আমরা কেবল বড় বড় কয়েকটা বিষয়ের উল্লেখ করিলাম ; গবর্ণর-জেনেরাল ও গবর্ণর হইতে আরম্ভ করিয়া আমাদের দেশের সমুদয় কৰ্ম্মচারী ভারতীয় হইবে, সৈনিক বিভাগে জঙ্গী লাট হইতে আরম্ভ করিয়া সবাই छांब्रप्ठौब इहेtब, हेडाॉनि cशषै-८शt विषtञ्चद्र ऐटक्कर्ष করিলাম না। মোট কথা এই, যে, সাম্য স্থাপন করিতে হইলে সাম্রাজ্যের কোন জাতির লোকই যাহাতে বামন হুইয়া থাকিতে বাধা না হয়, সকলেই যাহাতে দেহ মন আত্মার পূর্ণ বিকাশ লাভ করিবার স্বৰোগ পায়, ব্যবস্থা তাম্বৰূপ প্রবাসী—জাষাঢ়, ১ওe২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড করিতে হইবে। বিকাশের এইরূপ হযোগ পাইলে অধিকাংশ ভারতবাসী অধিকাংশ ইংরেজের সমকক্ষ হইবে, এবং ভারতবাসীর সমষ্টি ইংরেজের সমষ্টি অপেক্ষ বৃহৎ বলিয়া ভারতীয়দের সমষ্টি ইংরেজসমষ্টি অপেক্ষা অধিক প্রভাবশালী ও শক্তিশালী হইবে। কিন্তু একই সাম্রাজ্যের বা সাধারণতন্ত্রের মধ্যে কোন রাষ্ট্রের লোকদের এইপ্রকারে স্থায়ীভাবে অধিকতর প্রভাবশালী হওয়া বাঞ্ছনীয় নহে ; কারণ তাহাতে আন্ত রাষ্ট্রগুলির বিকাশে বাধা ও খৰ্ব্বতা ঘটে, যেমন বৰ্ত্তমানে ইংলণ্ডের অধিকতর শক্তিশালিতায় ভারত বর্ষের বিকাশে বাধা ঘটিতেছে ও তজন্ত আমরা দেহ মন আত্মায়, বিদ্যাবুদ্ধিতে, লোকহিতসাধন-কাৰ্য্যে, রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে, আধ্যাত্মিকতায়, পূর্ণ বিকাশ লাভ করিতে না পারিয়া ছোট ও খাট হইয়া আছি । আমরা উপরে যাহা লিখিলাম, তাহার অনেক কথা ব্যঙ্গের মত শুনাইতে পারে। কিন্তু যদি তাই হয়, তাহার জন্ত আমরা দায়ী নহি ; দায়ী তাহারা র্যাহারা নানা দেশের ধর্শের ভাষার জাতির মহাদেশের লোককে একই সাম্রাজ্য বা সাধারণতন্ত্রের অন্তর্গত রাখিয়াও সাম্য স্থাপন সম্ভব মনে করেন । আমরা তাহা সম্ভব মনে করি না। আমরা দেখাইয়াছি, যে, ভারতবর্ষের লোকদের যত বড় হওয়া উচিত, যত বড় হুইবার বিধিদত্ত অধিকার ও সভাব্যতা তাহদের আছে, তাহারা তত বড় হইলে ইংলণ্ডকে চাপা পড়িতে, ভারতের আওতায় পড়িতে হইবে ; যেমন এখন ভারতবর্ষকে চাপা পড়িয়া, ইংলণ্ডের আঞ্চতায় পড়িয়া, ছোট হুইয়া থাকিতে হুইয়াছে। কানাডা, অষ্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রভৃতির পক্ষেও ইহা সত্য। এই কারণে আমরা মনে করি, যে, বর্তমানে যে-সব দেশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্গত আছে, তাহাঁদের সকলেরই ग-५4-चाशैन इहेब ब्र~tबब्र गहिङ भिजस्राव चवणचन করা উচিত। অবগু, অন্ত সব দেশের সঙ্গেও সম্ভাৰ রক্ষার সমান চেষ্টা করা কর্তব্য । ডাঃ প্রতাপচন্দ্র গুহরায়ের শির্য্যাতন cयांन ७कछन नांभजांब अमिमां८ग्नब्र गचट्रक ७ईब्र”