পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ-শিশুপত্নী-হত্যা 80s গল্প শুনিয়াছিলাম, যে, তিনি উন্নতশির প্রজাদিগের বিরুদ্ধে মোকদ্ধমা করিয়া হারিয়া গেলে ক্রমাগত আপীল ब्रिट्ठन. ५६९ नूठन-नूजन-ब्रकम মোকদ্দমা করিতেন —বলিতেন, তাহাদিগকে জিতাইয়াजिऊाहेब्र झांब्रॉईद । श्रर्षां९ aयंखां८मब्र उ ऊँीशांव्र भङ অর্থবল নাই, তাহারা নানা আদালতে জিতিলেও মোকদ্দমার ব্যয়ই তাছাদের পক্ষে বিষম বোঝা ও জরিমানার মত হইৰে । চরমনাইরের নৃশংস ও লজ্জাকর ঘটনা-উপলক্ষ্যে ডাঃ প্রতাপচন্দ্র গুহরায় গবর্ণমেণ্টের নিকট হইতে যেরূপ ব্যবহার পাইয়াছেন, তাহাতে ঐ দম্ভে" জমিদারের কথা মনে পড়ে। প্রতাপ-বাৰু নির্দোষ হইতে পারেন, এবং ভিন্ন-ভিন্ন আদালতে মূল বিচারে, আপীলে বা পুনবিচারে শেষ পর্য্যস্ত তিনি খালাস পাইতে পারেন ; কিন্তু মানসিক উদ্বেগ, ধৰ্ম্মাধিকরণের স্বৰ্গশ্লখভোগ, অর্থব্যয় প্রভৃতিতে র্তাহার খুব সাজা হইয়া গিয়াছে । তাহার পর দীর্ঘকাল পরে গবর্ণমেণ্ট পক্ষ হইতে র্তাহার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা তুলিয়া লওয়া হইল এই ওজুহাতে, যে, মোকদ্দমাট অনেকদিন হইল রুজু করা হইয়াছে, অতএব উহা আর চালাইবার ইচ্ছ গবর্ণ মেন্টের নাই। গবর্ণমেণ্ট অবশ্ব কখনও বক্রোক্তি ব্যঙ্গ বিন্দ্রপাদি করেন না । কিন্তু কোন ভাষ্যকার বলিতে পারেন, গবর্ণমেণ্টের কথার মানে এই, যে, লোকটাকে যথেষ্ট হায়রান পরেশান করা হইয়াছে, আর দরকার নাই । প্রকৃত দোষী ব্যক্তিকে গবর্ণমেন্ট কেবল কালাত্যয়বশতঃ অব্যাহতি দিলেন, ইহা আমরা বিশ্বাস করিতে পারি না । প্রতাপ-বাবুর নির্ধ্যাতন দুঃখের বিষয় ; ইহাতে গবর্ণমেন্টের প্রতি লোকের শ্রদ্ধা বাড়ে নাই। কিন্তু ইহা দুঃখकब्र इहेtणe, हेशञ्च षट्षा ७क भजी७ श्राटश् ।। ८भांककभ যখন তুলিয়া লওয়া হইল তখন গবৰ্ণমেন্ট উকীলের তুলিয়া লইবার প্রার্থনা-জন্ত্রসারে তাহ করা হইল ; শিখণ্ডিস্বরূপ যে-লোকটাকে ফরিয়াদী খাড়া করা হইয়াছিল জিজ্ঞাসা করিয়াও প্রতাপ-বাৰু- তাহার কোন সন্ধান পাইলেন না।..ইহার হার বেশ বুৰা গেল যে, ব্যক্তিগতভাবে তাহার প্রতাপ-বাবুর বিরুদ্ধে কোন জড়িযোগ ছিল না, গবৰ্ণমেন্ট ই আসল ফরিয়াদী ছিলেন। চর-মনাইরের অত্যাচার কেহ-কেহ চর মনাইরের অত্যাচারের দিনটিকে চিরস্মরণীয় করিতে চাহিতেছেন। কিন্তু ইহাতে ত গৌরব করিবার কিছু নাই। একদিকে কাপুরুষতা ও अछक्रिक পৈশাচিক নৃশংসতা ও পশুত্ব। তাহ বৎসর-বৎসর স্মরণ করিয়া কি লাভ ? . 彎 কতকগুলি মুসলমান ও হিন্দু পুরুষ নিজেদের প্রতি পুলিসের অত্যাচারের উয়ে বাড়ীর স্ত্রীলোকদিগকে অরক্ষিত ও অসহায় অবস্থায় ফেলিয়া চলিয়া গেল এবং পুলিশের লোকেরা আসিয়া পিশাচের মত ও পশুর মত বীভৎস লজ্জাকর ব্যবহার মুসলমান ও হিন্দু স্ত্রীলোকগুলির উপর করিল ; এই নিষ্ঠুরতা ও কাপুরুষতা যেমন গবর্ণমেন্টের তেমনি দেশের লোকদিগেরও ঘোরতর কলঙ্ক । পুলিশ কর্মচারী মাত্রেই খারাপ লোক, এরূপ মিথ্যা উক্তি কাহারও করা উচিত নহে। কিন্তু পুলিশের হাতে শান্তিরক্ষার জন্য যে প্রভূত ক্ষমতা অর্পিত আছে, তাহার ঘোরতর অপব্যবহার অনেক সময় হয়, এই কঠোর সত্য শত লাট লিটনের শত চেষ্টাতেও চাপা পড়িবে না। তেমনি সাংবাদিকগণ ও সভামঞ্চে বস্তৃতাকারীগণ চেষ্টা করিলেও, আমাদের কাপুরুষতার কাহিনীগুলাকে চিরস্মরণীয়তার গৌরব দিতে পারিবেন না। শিশুপত্নী-হত্যা কলিকাতার শাখারিটোলার এক মন্ত্ররার জাট বৎসরের একটি মেয়েকে যোগেজ নাথ খ বিবাহ করে। ভূবৎসর পরে মেয়েটি যখন দশ বৎসরের, তখন যোগেন্দ্র উহাকে নিজের বাড়ীতে লইয়া যাইবার জন্ত আসে। ভালো निन हिल न दलिञ्च ८षां८ञट्टान्न श्वसद्म-लॉसफ़ौ खांशष्ट्रक পাচ দিনের জন্য অপেক্ষা করিতে বলে। শিশু মেয়েটি ছুই রান্ত্রি স্বামীর কামরায় থাকিয়া তৃতীয় রান্ত্রিতে কোন