পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

82b" প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড cशंdोंथांटी नकल अकब्र चाष्ट्रकूटणारे कृङखडचौकांटब्रव्र ८कांटन दांका बादशंब्र कब्रिटन, uहे निदब्र যুরোপীয়ের আলোচনা করে থাকে। অনেকে তাড়াতাড়ি हिब क८ब्र दान ८५ जांभारमब्र चखां८क३ कृठछछांब्र छैननर्श নেই। কিন্তু আসল কথা এই যে, আমাদের সমাজের প্রকৃতি এমন যে, এখানে সাহায্য পাওয়ার দায়িত্বের চেয়ে সাহায্য করার দায়িত্ব বেশি। যিনি বিদ্যালাভ করেছেন, বিদ্যাদানের দায়িত্ব তারই, বিদ্যার্থীর প্রতি তা অনুগ্রহ নয় । অকিঞ্চন আগন্তুকের প্রতি যথাসাধ্য আতিথ্য করায় গৃহকর্তারই সার্থকতা। জাতকৰ্ম্ম থেকে আরম্ভ করে অস্ত্যেষ্টিসৎকার পর্য্যন্ত ষে সকল অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে ঘরের মধ্যে বাহিরের অধিকার স্বীকার করাকে আমরা ধর্শ্বের নিদেশ ব’লে জানি, সেই সকল ক্রিয়াকর্শ্বে আমন্ত্রিতদের কাছেই গৃহস্থ আপন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা কৰ্ত্তব্য ব’লে গণ্য করে। ভারতে আর্ঘ্যের প্রথমে ছিলেন বনচারী, তারপরে ক্রমে হলেন পল্লীবাসী, পুরবাসী। প্রথমে ধেস্থ ছিল তাদের ধন, পশুচারণ ছিল তাদের জীবিকা । অবশেষে আধ্যাবর্তের ঐতিহাসিক রঙ্গমঞ্চ থেকে ঘন অরণ্যের যবনিকা ক্রমে ক্রমে উঠে গেল। তার নীলালিত প্রশস্ত সমভূমির উপরে কুল-পতিশাসিত গোষ্ঠীগুলি রূপান্তরিত হ’য়ে নরপতি-শাসিত রাজ্য আকারে চাক বেঁধে উঠতে লাগল। বনের জায়গায় দেখা দিল শস্তক্ষেত্র। তখন বৃহৎ জনসঙ্ঘের জীবিকার छाछ क्लविई थथांन च्षवणचन ध्'tग्न खे? ल । दर्मिक লড়াইয়ের মূল ছিল ধেন্থহরণ, রামায়ণিক লড়াইয়ের মূল হচ্ছে সীতাহরণ, অর্থাৎ কৃষিক্ষেত্রের প্রতি উপন্দ্ৰৰ । রামচন্দ্র যে কৃষিধৰ্মরক্ষক বীরত্বের প্রতিরূপক ( symbol ) তা ভার লোকবিখ্যাত নবদ্ধৰ্ব্বাদলের মত খামর্ণের बांब्राहे अंभांगिंड झञ्च । এ'র মধ্যে বিশেষ লক্ষ্য করবার বিষয় এই যে, এক কালে যে-কাহিনী ছিল কৃষিরক্ষা ও কৃষিপ্রচারের জয়গান, পরবর্তী কালে সেই রামায়ণকাহিনীই বিশেষভাবে গৃহধর্থনীতির মচিমাৰ্কীৰ্ত্তমরূপেই বিকাশ পেয়েছে। কেননা উপায়ে বহুলোকের সমবায়ে যে-অন্ন উৎপন্ন হয় বহুলোক সমবেত হয়ে সেই অন্ন ভোগ করতে পারে। অন্ন সংগ্ৰহ दर्षन चनिकिङ इञ्च ना, चबई वथन भांछ्व८क अकबांच्चत्रांब्र একত্ৰ ক'রেস্থিতিদান করে, তখন মানুষের মধ্যে সেই সকল হৃদয়বৃত্তি অভিব্যক্ত হয়ে ওঠে স্থাতে ব্যবহারবিধিতে অস্তের জন্তে ত্যাগম্বীকার সহজ হ’তে পারে। রামায়ণের সেই আদিম কালের ভারত-ইতিহাসে আমরা তিন পক্ষ দেখতে পাই। এক হচ্ছে আৰ্য্য, আর হচ্ছে বানর ও রাক্ষস । বানরেরা বর্বরজাতীয় ; রাক্ষসেরা স্বশিক্ষিত ও প্রবল। একদিন এদের মধ্যে পরম্পর বিরোধই ছিল প্রধান ব্যাপার, তখন সেই নিরস্তর যুদ্ধের অবস্থায় ভারতে সৰ্ব্বজাতীয় সমাজবন্ধন সম্ভবপর হয়নি। তারপরে ক্ষত্রিয় রাজাদের প্রভাব বিস্তাবের সঙ্গে ধখন লোকালয়গুলি ব্যাপক হ’য়ে উঠতে লাগল, তখন যুদ্ধের চেয়ে শাস্তির প্রয়োজন ও গৌরবই বড় হ’ষে দেখা দিল। তখন মানুষের পরস্পর শান্তিমূলক যোগেৰ সত্যই পরিস্ফুট হয়ে উঠল। তাই রামায়ণে অাৰ্য্যদের সঙ্গে বানর ও রাক্ষসের সম্বন্ধ বিস্তারই হচ্ছে প্রধান কীৰ্ত্তনীয় বিষয় । শাস্তিনীতির যে-বীরত্ব সে ত্যাগের বীরত্ব, তাতে নিবৃত্তির জয়। যে-দেশে সেই ত্যাগ ও নিবৃত্তির চর্চা হয়ে থাকে, সেখানে সমাজের মূল উপাদান ব্যক্তি নয়, গৃহ ; এবং সে গৃহ প্রশস্ত। তাই দেখতে পাই, রামায়ণ যখন ক্রমে ক্রমে মহাকাব্যরূপে অভিব্যক্ত হ’য়ে উঠল, তখন তার প্রধান বিষয় হ’ল গৃহধর্থনীতির গৌরবঘোষণ। शिड शूम, छहे डाँहे, चांधी शो, ब्रांज <यथ, eडू कृएउाग्न गषक ब्लक्रोब्र छछ ८य ७कनिक्कै चोख्राउाछनैण চরিত্রবলের প্রয়োজন, রামায়ণে তারই মহিমাকীর্তন कब्रां श्रब्रदह । তাতে আর একটী নীতির প্রশংসা আছে, সে হচ্ছে ষাকে ৰলে সত্যরক্ষা । যে-সমাজ বিপুল ও বিচিত্র, পরম্পরের প্রতি বিশ্বাসরক্ষার প্রতিই তার একাঙ্ক নির্ভর । আমাদের পুরাণে ইতিহাসে নানা বাহিনী নানা উপদেশে ७३ नैौछि मांइरबब्र भटन मृछ क'tब्र यूबिङ कब्रवांब्र cध्डे