পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ఆశి किरू uहे निकनडांब्र कर्छांब्र दकरन जयांदजब्र जब भांछ्ष८क नभखां८व cबैंcष ब्रांथ यांग्र न ; cगई थांनबধর্থের বিরোধী, প্ৰাণ ধর্থের প্রতিকুল। এইজন্তে কোনো দেশে যতক্ষণ পৰ্য্যন্ত প্রাণশক্তি সবল থাকে ততক্ষণ প্রাণের চঞ্চলত নিশ্চল নিষেধগুলিকে নিয়ত আঘাত না ক’রে थांकूटङ श्रां८ब्र ना । ७ ८मदनं कबिटञ्चब्रां रुर्थन रुषार्थछांटबई ক্ষত্রিয় ছিলেন তখন নিত্যনৈমিত্তিক রীতিপালনের অভ্যাসে তাদের শক্ত ক’রে বেঁধে রাখা সম্ভব ছিল না । তাই তখনকার কালে ভারতইতিহাসে ধর্শ্ববিপ্লব সমাজবিপ্লব ফা-কিছু ঘটেছে তা ক্ষত্রিয়দের দ্বারা। এ কথা মনে রাখতে হবে, বুদ্ধ ছিলেন ক্ষত্রিয়, মহাবীর ছিলেন ক্ষত্ৰিয়, কৃষ্ণ যে-যদুবংশের লোক ছিলেন সে বংশের রীতিনীতি একেবারেই সাধুশাস্ত্রসন্মত ছিল না। সমস্ত মহাভারত পড়লে বারেবারেই এ কথা মনে আসে যে, সেই প্রাচীনকালে সমাজের পাকা বাধ বাধবার চেষ্ট যতই থাকৃ তাকে নানাপ্রকারে লঙ্ঘন না করেছে এমন বিখ্যাত বংশ একটিও ছিল কিনা সন্দেহ। একদিন অপেক্ষাকৃত অধুনাতন কালে যখন ভারতে ক্ষত্ৰিয়ের অভিভব হ’য়ে ব্রাহ্মণই সমাজে প্রায় একেশ্বরতা লাভ করেছে, তখনই সমাজবন্ধন এমন কঠিন দৃঢ় হ’য়ে উঠতে পেরেছে। প্রাচীনকালে ভারতে স্থিতিশীল সমাজের ক্ষেত্রের মাঝখান দিয়েই গতিশীল প্রাণের ধারা প্রবাহিত হবার একাত্ত বাধা ঘটে নি। এই জন্যে তখন নানা উপলক্ষেই ধর্থশাস্ত্রকে বলতে হয়েছে, “প্রবৃত্তিরেবা ভূতানাং নিবৃত্তিৰ মহাফলা”। মন্ত্র বলেছেন, বরকতার পরম্পর ইচ্ছাসংযোগে বিবাহকে গান্ধৰ্ব্ব বিবাহ বলে। কিন্তু তাকে কামসম্ভৰ ব’লে তিনি একটু খোটা দিয়েছেন। কামনার দীপ্ত মশাল ফেৰিৰাহে পথ দেখায়সে বিবাহের মুখ্য লক্ষ্য সমাজবিধিরক্ষা নয়, প্রবৃত্তির চরিতার্থতা। এমন কি, অপেক্ষাকৃত শিখিলৰন্ধন যুরোপীয় সমাজেও নরনারীর দ্বন্দ্ব-সংঘটনে কামনার বেগে মাজৰকে পদে পদে যে অসামাজিক সঙ্কটে निद्रब्रू बांग्न छ गकट्टणम्न थांना चांदह । किरू ८णषांनकांब्र সমাজ অনেকটা চলিষ্ণু ৰ’লেই এরকম সঙ্কট সমাজের পক্ষে আমাদের দেশের মতো একেবারে সাংঘাতিক হয় না। चाभांटनग्न लाग्छ बांच बिबाइदै cबं* ब'tण नं★ । uहे. প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ [२¢* छां★, *न थ७ বিৰাহের রীতি অনুসারে কস্তাকে বর প্রার্থনা কবে না, অযাচৰ বরকে কস্তাদান করতে হবে। বর যে-কস্তাকে নিজে প্রার্থনা করে তাঁর সামাজিক উপযোগিতাকে সে নিরপেক্ষভাবে বিচার করতে পারে না। অতএব बियांश् अष्ट्रéांनटक जांभांजिक श्लिांट्य शनि बितक ब्रां५ ८७ হয়, তবে বরকস্তার ব্যক্তিগত ইচ্ছাকে সতর্কভাবে বঁচিয়ে চলতেই হবে। যুরোপে রাজকুলে বিবাহে যেরকম কঠিন ও সঙ্কীর্ণ নিয়ম আমাদের সমাজে সৰ্ব্বত্রই তাই । ভারতবর্ষে বিবাহরীতির মূলে যে মনোভাবটি আছে কোনো যুরোপীয় যদি তা স্পষ্ট করে বুঝতে চান তাহলে পাশ্চাত্যে আজকাল সৌজাত্য নিয়ে (Eugenics) যে আলোচনা চলছে সেইটে বিচার ক’রে দেখলে স্থবিধা । হ’তে পারে। বিজ্ঞান ব্যক্তিগত ভাবাবেগকে যথেষ্ট আমল দিতে চায় না। বিবাহে স্বসন্তান হ’বে এই যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে কামনা-প্রবর্তিত পথকে নিষ্ঠুরভাবে বাধা না দিলে চলে না। বিজ্ঞান বলে, স্ত্রীপুরুষের মধ্যে যেখানে কোনো বংশসঞ্চারী দৈহিক রোগ বা মানসিক বিকার অাছে সেখানে রাজদণ্ডের বা সমাজশাসনের সাহায্যে বিবাহকে বাধা দেওয়া কৰ্ত্তব্য। একথা স্বীকার করলেই বিৰাহকে ভাষাবেগের টান থেকে সরিয়ে ७tन वृकिब्र ७८णकांग्न ऍांछ कब्रांtङ झछ । एकन नां छांबtবেগকে এর মধ্যে স্থান দিতে গেলেই সমস্যা কঠিন হয়ে ওঠে। ফলাফল বিচার করতে সে চায় না; বিচারকের বিরুদ্ধে তার বিশ্লোহ সৰ্ব্বদাই অনিবার্ষ্য হয়ে উঠবেই। ভারতবর্ষ নিৰ্ম্মমভাবেই তাকে দূরে সরিয়ে রেখেছিল। যুরোপীয় সমাজের মূলপ্রকৃতি রাটিক, আর্থিক ; उॉब्र चांकांब्र, चांइउन ७ अछांव षष्ठहे इश्९ ७ eवण इ'प्य फेरब उउरे डाँच्न थरबाबष्नग्न कोएश् बाङिস্বাতন্ত্র্যকে বলি দিয়ে চলতে হবে। তার নানা লক্ষণ cगर्षांप्न cनषों शांटव्ह । चांबांप्नब्र cनz* गयां८जब्र शृणপ্রকৃতি সাম্প্রদায়িক অর্থাৎ শ্রেণী বিশেষের আচারধারাকে রক্ষণ করার দ্বারা তার ধৰ্ম্মকে (culture)বিশুদ্ধ ब्रांथांब्र शयशांज्रब । uहें बादशांब्र थरब्रांजन ७कना अप्ठाख दणवांन. इeब्रांtठ पठांब्र कांग्रह दीडिग्रंउ बिछांब्र e बादशं८ङ्गञ्च चांष्टबारक ७ cनtनं चजख थर्क कवृ!