পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سور \8 প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ { ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড बौदबनान शूकरषद्र थtब्रांबन जघूङब्र द'cनहें बौछै*उव-ब्रां८जा चट्टनक ऋजहै ढौकौ चनांयश्चक शूक्ष কীটকে সাহার করে। পশুরাজ্যেৰ পুরুষ পশুর স্বভাৰে যে ঈর্ষাপরায়ণ হিংস্ৰতা আছে তাতে পুরুষ পশুর সংখ্যা হ্রাস ক’রে রাখে। এর থেকে প্রমাণ হয় যে জীব প্রকৃতির দিক থেকে স্বষ্টিকার্ধ্যে পুরুষের প্রয়োজন স্ত্রীলোকের চেয়ে সামান্ততর। মানুষের মধ্যে মনঃপ্রকৃতি বড় হ’য়ে দেখা দিল । তখন সংসারে পুরুষ আপন যথার্থ গৌরব পাবার অবকাশ পেলে । যে প্রাণপ্রকৃতি এতকাল স্ত্রীকে প্রাধান্ত দিয়ে এসেছে, তারই দায়িত্ব বন্ধনে স্ত্রী যখন বাধা থেকে আপন কাজে জড়িয়ে রইল তখন বন্ধনমুক্ত পুরুষ মনঃপ্রকৃতির উত্তেজনায় মানস স্বষ্টির বিচিত্র অধ্যবসায়ে প্রবৃত্ত হ’তে পাৰ্বল। পুরুষ আপন আৰশুকতা প্রবলভাবে স্বষ্টি করতে লাগ ল । গোড়ায়"এই স্বষ্টি যখন অত্যন্ত বেশি প্রাধান্ত লাভ করলে তখন সভ্যতার প্রথম দিকের অধ্যায়ে নারী অপেক্ষাকৃত অনাবশুক ব’লেই গণ্য হয়েছিল । তাই নয়, নারী এই স্বষ্টিতে অনেক পরিমাণে বাধাস্বরূপ । কারণ যে-সংসার নারীর সে-সংসার পুরুষের অন্বেষণশীল মনকে বেঁধে রাখতে চায়। সভ্যতাস্থষ্টিকাৰ্য্যে নারীর এই चन्न थtब्रांछनौञ्चङांब्र अcश्रीब्रय श्रांछe cण८* यां८छ् । সেইজন্স আজ বিদ্রোহিণীর দল প্রাণপ্রকৃতির দায়িত্ব লাঘব করে সমাজ স্থষ্টিকাৰ্য্যে পুরুষের সমকক্ষতা দাবী করছে। কিন্তু বাহিরের দিক থেকে কৃত্রিম চেষ্টার অবকাশ স্বষ্টি করলেই অবকাশ পাওয়া যায় না। নারীর প্রকৃতির মধ্যে যে-হৃদয় বৃত্তির প্রবলতা আছে তাকে বাহির থেকে তাড়া দিয়ে বিদায় করা যায় না। সেই হৃদয়বৃত্তিগুলি चछांबङहे फ्रणयांब्र लिएक थभूष नब्र यांकफ़ाबाब्र निzकहे তার ঝোক । এইজঙ্কে স্থিতির মধ্যে যে সম্পদ, নারী তারই সাধনা করলে সার্থকতা লাভ করে। গতিবান चथJदनां८ब्रब कां८छ इनेि cन ८लांब्र क'८ब्र युछि डाए८ण নিজের প্রকৃতির সঙ্গে তার দ্বন্ধ বাধবে এবং সেই নিরস্তর দ্বন্ধের বিক্ষেপ বহন ক’রে পুরুষের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় cग eथ५iन ऋांम कथनहे *ां८ब नौ । কিন্তু পুরুষ যেমন প্রাণপ্রকৃতির শাসনতন্ত্রে দীর্ঘকাল নিম্নপদে থেকে অবশেষে মনঃপ্রকৃতির রাজ্যে প্রাধান্ত পেলে, নিজের অপেক্ষাকৃত নিরাবশুকতার লাঞ্ছনা মুছে ফেলতে পারলে, তেমনি সভ্যতার একটি উচ্চস্তর আছে সেখানে নারী আপন অগৌরব দুর করবার অধিকারী। তাকে কি নাম দেব হঠাৎ ভেবে পাওয়া শক্ত —আধ্যাত্মিক শব্দটির ঠিক সংজ্ঞা নিয়ে নানা তর্ক উঠতে পারে, কিন্তু দায় পড়ে আপাতত ঐ নামটাই গ্রহণ করা যাক । হৃদয়বৃত্তির একটি আনুষঙ্গিক উৎপন্ন জিনিষ আছে তাকে মাধুর্ঘ্য বলা যায়। এই মাধুর্ঘ্য আলোর মত, এ একটি শক্তি। একে স্পষ্ট করে ধরা ছোওয়া মাপজোখা शङ्ख ना—किड ७'बहे अश्ड ना cणप्ण भनःथकृडिब्र कोख পূর্ণ সফলতায় পৌছয় না। গাছের শিকড় মাটি আশ্রয় ক’রে দাড়ায়, মাটির থেকে রস ও খাদ্য সংগ্রহ করে, এ-সব জিনিষের মোট হিসাব পাওয়া যায়। কিন্তু স্বর্ধ্যের আলোকটিকে সেই স্বনিদিষ্ট হিসাবের অঙ্কে বাধা যায় না, কিন্তু তবু সেই আলে। যদি শক্তি সঞ্চার না করে, তবে श्रां८छ्ब्र जकल कांछझे निच्छौंद ट्ध्न । পুরুষের স্বষ্টিকার্ধ্যে নারীশ্বভাবের এই অনিৰ্ব্বচনীয় भापूर्व ब्रिनिइँ ८यात्र रिब्रप्श् । उ| अशकिङ किरु অপরিহার্ষ্য । পুরুষের চিত্তকে নারীর এই প্রাণবান মাধুর্ঘ্য ভিতরে ভিতরে সক্রিয় না করলে তা আপন পূর্ণ ফল ফলাতে পারে না। বীরের বীর্ধ্য, কৰ্ম্মীর কৰ্ম্মোন্তম, রূপকারের কলাকৃতিত্ব প্রভৃতি সভ্যতার সমস্ত বড় বড় চেষ্টার পিছনে নারীপ্রকৃতির গৃঢ় প্রবর্তন আছে। এই মাধুর্যের শক্তি সভ্যতার অপেক্ষাকৃত বৰ্ব্বর অবস্থায় অনতিগোচর ও গৌণভাবে আপন কাজ করে । তখন যুদ্ধবিগ্রহ প্রভৃতি দুরন্ত ভাঙাগড়ার যুগে এই শক্তির ক্রিয়া স্পষ্ট অনুভব করা যায় না। ৰুিদ্ধ মানবসভ্যতা যখন আধ্যাত্মিক অবস্থায় উত্তীর্ণ হয়, অর্থাৎ যখন মাছুবের পরম্পর বিচ্ছেদের চেয়ে পরম্পর যোগই মূল্যবান ব’লে স্বীকৃত হবার সময় আসে তখন নারীর মাধুৰ্যশক্তি গৌণडॉरय नग्न भूषाडांव बांगन कांब कब्रदांब्र अदकांन भाञ्च । তখন পুরুষের জ্ঞানের সঙ্গে নারীর ভাবের সমান যোগে