8१३ cणानाबघ्नौ-उँौन्द्र बिछान्नैब ७क कांब्रनिक शान बाज, এইরূপে চরিতামৃত অভ্রান্ত না হইলেও কড়চাকে ঐতিহাসিক বলা যায় না। s। গোবিন্দের কড়চা-অনুসারে একমাত্র গোবিন্দ দক্ষিণ-ভ্রমণে প্রভুর সঙ্গে গিয়াছিলেন, পরে আহমদাবাদের कादश् चांब्र छूद्देखन दत्रयांनौ नर्णौ छछिब्रांझिल । क्रूि চরিতামৃত-অনুসারে - कृकलांन-नांव सख् कूणैौन बांक्र१ ।। ऍitग्न मtत्र ६णब्रां टेकड शकिनं शंभन ॥ बांमेिं 3० কৃষ্ণদাস নাম এই সরল ব্রাহ্মণ । रैश् ज्झ ब्रि' णए, शृङ्ग बिंबनि ॥ षषा १ গোসাঞির সঙ্গে রহে কৃষ্ণদাস ব্রাহ্মণ। মধ্য ৯ ৰহমতী বলেন, “ৰলগুন্ত্র ও কৃষ্ণদাস প্রভুর সহিত পশ্চিমে ছিলেন, अदैक्रश्नं *कöl &र्थवांग हिल वांछ । कबिब्रांज ७३ cथेबांन-अळूनांtग्न বলভদ্রকে পশ্চিমের ও কৃকলাসকে দক্ষিণের সঙ্গী করিয়া দিয়াছেন।” খুব সম্ভব, কে সঙ্গে ছিল ঠিক জানা নাই। কিন্তু প্রভুর মত ব্যক্তিকে [যিনি প্রায়ই বিহবল অবস্থায় থাকিতেন] তাহার পার্ষদ ভক্তেরা কখনই এক যাইতে দেন নাই ; সেবক নিশ্চয় সঙ্গে ছিল ; সে-সেবক কৃষ্ণদাস হউক বা অন্য কেহই হউক ঐ সেবক গোবিন্দ কৰ্ম্মকার হইলে একজন ব্ৰাহ্মণও রাধিয়া দিবার জন্ত নিশ্চয় সঙ্গে ছিল যাহা হউক যে-কেহই সঙ্গে থাকুক না কেন, তিনি কোনোরূপ কড়চা করিয়া রাখেন নাই, কড়চা থাকিলে নিশ্চয় একটা ক্রম থাকিত । চরিতামৃতের নামগুলি একখানি মানচিত্রে চিহ্নিত করিলে বেশ বুঝিতে পারা যায় যে, পুরীতে প্রত্যাগমনের পর কেবলমাত্র স্মরণশক্তির উপর নির্ভর করিয়া কতকগুলি তীর্থস্থানের নাম বলিয়া দেওয়া হইয়াছিল । গোবিক্ষের কড়চাখানি প্রামাণিক গ্রন্থ ধরিলে বিশ্বাস করিতে হইবে, যে ইহা চরিতামৃতের প্রায় ৬৭।৬৫ বৎসর পূৰ্ব্বে লেখা হইয়াছিল, অতএব কবিরাজ গোস্বামী নিশ্চয় ইহ দেখিয়া থাকিবেন। বক্ষমতী বলেন—“গোবিন্দ কর্মকার তাহার কড়চা প্রকাশ করেন নাই। তাহাও যদি সত্য হয় তবে গোবিন্দ জাপন জীবন-কালেই তাহা গোপন করিতে পারেন, গোবিশ্বের মৃত্যুর পর উহা নিশ্চয় প্রকাশ পাইয়া थांकिट्व, e se१२ धुडेच *र्षीख se२० धुंडेiप्चब्र बूक cशांदिएकाद्ध छौविऊ थांक अजख्ष। कविब्राज चौकांब्र প্রবাসী-শ্রাবণ, ১৪৩২ [ २०* छांश, >य थ७ করুন বা না করুন, প্রভুর সঙ্গীর চক্ষে-দেখা কড়চা কল্প। বর্ণনা থাকিতে তিনি অল্প বর্ণনা বা শোনা কথার সাহায্য কখনই লন নাই, অর্থাৎ চরিতামৃতের বর্ণনা কড়চা হইতে সংগৃহীত, কিন্তু পুস্তক-দুইখানি পাশাপাশি রাখিয়া দেখিলেই বুঝিতে পারা যায়, যে উভয়ে মিল নাই; তীর্থস্থানের নামের ক্রমে বর্ণনায়—কিছুতেই মিল নাই, এমন-কি চরিতামৃতের লেখক গোবিন্দ কৰ্ম্মকার নামক কোনো ব্যক্তির অস্তিত্বেরও উল্লেখ করেন নাই । ৩ । চরিতামৃত-অঙ্কুসারে কেবল কৃষ্ণদাস নামক এক সরল ব্ৰাহ্মণ প্রভুর সঙ্গে ছিলেন, কড়চা-অনুসারে কেবল গোবিন্দ । কেহ হয়ত ভাবিতে পারেন কৃষ্ণদাস ও গোবিন্দ একই ব্যক্তি, কিন্তু কড়চাকার সে-সন্দেহ করিবার অবসর দেন নাই, তিনি স্বয়ং বলিতেছেন যে, দক্ষিণ-যাত্রার কথা উঠিতে নিত্যানন্দ বলিলেন— দক্ষিণবাত্রায় তুমি যাবে অতিদুর। সঙ্গে বাক কৃষ্ণদাস ব্ৰাহ্মণ ঠাকুর ॥ *दिल्ल इड्रेब्रां विथ एठाशरे कब्रिट्व । शथम श्शtब्र शांहीं कब्रिtष्ठ दक्षिप्य १ এত শুনি প্ৰভু মোর কন হাসি'-হাসি । গোবিন্দের সঙ্গ আমি বড় ভালবাসি । cय शांक tन नाहि शांक, cशांविग्न यांझेtरु । আমার যে কাৰ্য্য ভাহা গোবিনা করিবে । অর্থাৎ প্রভু কৃষ্ণদাসকে সঙ্গে লইলেন কি না, স্পষ্ট করিয়া বলা হইল না, কিন্তু কৃষ্ণদাস ও গোবিন্দ যে একব্যক্তি নহে, তাহা প্রমাণিত হইল। ইহার দশ ছত্র পরে কড়চাকfর বলিতেছেন— - ठिन जtन बांहिब्रिध्न नक्रि*यांबांब्र । এই "তিন জন” পদ দ্বারা প্রমাণিত হইতেছে, যে প্ৰভু কৃষ্ণদাসকে নিত্যানন্দের অক্সরোধে, ও গোবিন্দকে আপন ইচ্ছায় সঙ্গে লইলেন । কিণ্ড আশ্চর্য্যের বিষয়, ইহার পর সমস্ত কড়চাতে কোনো স্থানে কৃষ্ণদাসের, অথবা অন্ত সঙ্গীর অস্তিত্বের প্রমাণ নাই, বরং অনুপস্থিতির যথেষ্ট প্রমাণ আছে । शकिनंबभ१-कjzण चांझ्यनांयानब्र कांtछ् कूलौनअंiभबानौ चभिनाद्र ब्रामानन्च दश e ठाशब्र क्लड cनाविष्य চরণের সহিত দেখা হইল। কড়চালেখক গোবিন্দদাস এই
