পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্য ] দিগের মৃত্যুর পরেও অনেকগুলি ভ্রমর তাহাদিগের দেহ দংশন করিয়াছিল। নৌকা জলপ্রপাতের দিকে অগ্রসর হইলে দেখিতে পাওয়া যায় ধে, তীরের উচ্চতা ক্রমশঃ 濠 سید عی. চৌষটি যোগিনীয় মন্দিরে আবিষ্কৃত বোধিসত্ত্ব মুক্তি भिध्व। আসিতেছে । জলপ্রপাতের নিকটে নদীগর্তে বহু শুভ্ৰ মৰ্ম্মর দেখিতে পাওয়া যায়, এইস্থানের বৃগু অতি সুন্দর। নর্শদার শুভ্র জলরাশি, শুভ্ৰ-মৰ্শ্বরের বক্ষের উপর দিয়া নাচিতেনাচিতে নিম্ন ভূমিতে অবতরণ করিতেছে, জলরাশি মর্শ্বরের উপর আছাড়িয়া পড়িয়া সহস্ৰ সহস্ৰ ক্ষুদ্র জলকণা ও ধূমে পরিণত হইতেছে। এই মনোরম জলপ্রপাত বর্ষাকালে মতি ভীষণ আকার ধারণ করে— তখন ক্ষুন্ত্রকায় নৰ্ম্মদ কুলে-কুলে ভরিয়া উঠে এবং পৰিল জলরাশি প্রপাতের নিকটে প্রকাও ঘূণাবর্তের জাকার ধারণ করে। ভেড়াঘাট ԵԵա:Տ সময়:সময় শত-শত গো-মহিব , বর্ষায়-স্ফীত নৰ্ম্মদাস জলে নামিয়া এই ঘুর্ণাবর্ভে চূর্ণ হইয়া যায়। অতি প্রাচীনকাল হইতে ভেড়াঘাটের জলপ্রপাত হিন্দুর অতি পবিত্র তীর্থরূপে পরিগণিত হইয়া আসিতেছে । ভেড়াঘাটের অতি প্রাচীন ইতিহাস অন্ধকারে আচ্ছন্ন, কিন্তু খ্ৰীষ্টাব্দের প্রথম শতাব্দী হইতে এই-স্থানের ধারাবাহিক ইতিহাস পাওয়া যায়। প্রথম শতাব্দীতে কুবাণবংশের একজন রাজা ভেড়াঘাটের নিকটে একটি মন্দির নির্মাণ, করাইয়াছিলেন। সেই মন্দিরে ভেড়াঘাট হইতে বহু দূরে ং বস্থিত কৈমৃদ্ধ পৰ্ব্বত হইতে রক্তবর্ণ প্রস্তর আনয়ন করিয়া যে সমস্ত মূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মিভ হইয়াছিল, তাছার অনেকগুলি ভেড়াধাটের অনতিদূরে আবিষ্কৃত হইয়াছে। এই সমস্ত মুত্তর ডপরে কুষাণযুগের ব্রাহ্মী অক্ষরে অনেকগুলি শিলালেখ আছে । কুষাণবংশীয় সম্রাটুগণের অধঃপতনের পরে সমুদ্রগুপ্ত কত্ত্বক গুপ্তরাজ্য প্রতিষ্ঠিত হইলে, পরিব্রাজকবংশীয় সামগুaাঙ্গণ এই প্রদেশের শাসনভার পাইয়া ছিলেন । গুপ্ত-সাম্রাজ্যের অধঃপতনের অবস্থায় এই পরিব্রাজকবংশীয় মহারাণ হস্তী ও তাহার পুত্র সংক্ষোভ স্বাধীনতা অবলম্বন কাপ্পয়াছিলেন । ভেড়াঘাটের ডাকবাঙ্গালী দুইটির অনতিদূরে একটি ক্ষুদ্র গোলাকায় পৰ্ব্বতের উপরে একটি নুতন-ধরণের মন্দির আছে । এই জাভায়ু झेड बूखिंद्र निब्रारभ-वषन यूवशांबरनरवद्र जांबcज निर्च्छि