পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ல், প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ষে পত্রিকা প্রচলিত ছিল তাঙ্কাও পড়িয়া জানিলাম, মহাযাত্রার সময় তাহার বয়ঃক্রম ১১৬ বৎসর হইয়াছিল। ঘে-স্থানে আমার বাড়ী তাহার অপর পাড়া অর্থাৎ ভাড়ার বা ভাণ্ডারিয়া গ্রামে ষে-স্থানে দুঃখী সেখ চৌকীদার বাড়ী করিয়া, আছে ঠিক সেই স্থানেই जाहेछौग्न छमनौ ८*श छैौयम अङिदांश्ङि कब्रिग्न शांन । क्रूि छःcषग्न विषझ, उंशांब्र भूर्विश्रूक्ष्यब्र दिषग्न टैिरु বলিতে পারে এমন কেহ সম্প্রতি এখানে নাই। কিন্তু সাইজী যে এই গ্রামেরই লোক তাহ প্রায় সকলেরই জানা আছে। এই স্থানে সাইজীর কোনো সন্ধান করিতে না পারায় খেউড়িয় আখড়ায় যাই, তখায় তাহার শিষ্য পাচু সী, ভোলাই সা ও ভাঙ্গুরী ফকিরাণীর সহিত সাক্ষাৎ করি, পাচু সাও বৃদ্ধ, তাহার বয়ক্রম বর্তমান ১৩২৯ সালে ৯৯ বৎসর, সাইজীর বিষয় যাহা কিছু সংগ্ৰহ করি তাহা ইহাদেরই বাচনিক । जाहेर्थौ कांच्चश्-कूण अग्न अंश्१ रु८ब्रन । ऊँशिंद्र थषभ বাসস্থান কুষ্টিয়া মহকুমার অধীন গোরী নদীর তীরস্থ ভাড়ার গ্রামে। সন্ধান করিয়া যাহা জানিতে পারিয়াছি তাহাতে বোধ হয় তিনি শৈশবে এই স্থানে তাহার মাতামহ-গৃহে প্রতিপালিত হন, এবং বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়া দারপরিগ্রহ করিয়া বিধবা জননী সমভিব্যহারে স্বতন্ত্র হইয়া এই গ্রামেই বাস করিতে থাকেন । র্তাহার পিতা বা পিতৃকুলের কাহারও পরিচয় জানিতে পারি নাই, তবে মাতৃকুলের দিক্ দিয়াই তাহার পরিচয় দিতে *ांब्रिय । हैझ ॐांशग्न भांडूचन-द९*ौदग्नब्र निकाँ इहेरङ জানা গিয়াছে । সাইঞ্জীর জননীর নাম পদ্মাবতী এবং মাতামহের নাম ভন্মদাস ; তাহার মাতামহের দুই পুত্র ও তিন কস্তা । পুত্রদ্বয়ের নাম কৃষ্ণদাস ও রাজুদাস। কল্পাঞ্জয়ের নাম রাধামণি নারায়ণী ও পদ্মাবতী । রাধামণির বংশ নির্গল-প্রায়, তাহার এক বিধবা পৌত্রীই শেষ বংশধর। নারায়গীর বংশও এইরূপ। তাহার দত্তক-প্রপৌত্র ঐযুক্ত অনন্তলাল ভৌমিক সম্প্রতি জলপিণ্ডের একমাত্র অধিকারী । * - এই ভৌমিকদিগের বাড়ী গিয়াই জানিতে পারলাম সাইজী জীবিতাবস্থায় কখনো তাহাজের বাড়ীতে আসেন नाहे, ड८ख ८डौभिकञनई नभन्न-नभङ्ग नाहेछौब्र जाथ फ़ा সেউড়িয়া গিয়া সদালাপ শ্রবণ করিতেন । সাইজীর শিষ্যেaা বলেন, ভৌমিকের আসিলে যত্নসহকারে তাহাদের আহারাদির ব্যবস্থা করা হইত। সাইজীর বাল্য নাম লালন দাস। তিনি ষে-পাড়ায় বাস করিতেন তাহ অদ্যাপি দাস-পাড়া নামে খ্যাত ; কিন্তু দুঃখ ও আশ্চর্ধ্যের বিষয় এই যে, এই দাস-পাড়ায় কতকগুলি পুরাতন পতিত বাস্তু ভিটা ও প্রকাও বিটপীশ্রেণী ব্যতীত মন্থয্যের বসতি আর এখন নাই । সে দাস-বংশ এখন বিলুপ্ত । সাইজী এই দাস-বংশের বাউল দাস নামক কোনো প্রতিবাসীর সহিত সহরে গঙ্গাস্বানে যাত্রা করেন। তখন রেল ছিল না ; তীর্থযাত্রীগণ নৌকাযোগে যাতায়াত করিতেন। লালন দাস গঙ্গাস্নান সমাপণ করিয়া স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন-কালে বসন্ত রোগে গুরুতর রূপে আক্রান্ত হন। রোগের আক্রমণ এতই বৰ্দ্ধিত হয় যে, ক্রমে উtহার সংজ্ঞ লোপ পায় এবং দুরন্ত ব্যাধির প্রকোপে তিনি মৃতবৎ অসাড় হইয় পড়েন। সঙ্গীগণ র্তfহাকে যুত মনে করিয়া যথাবিহিত অস্ত্যেষ্টিক্রিয়া সমাপন করিয়া মুখাগ্নি দ্বারা গঙ্গা-বক্ষে নিক্ষেপ করিয়া স্ব স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন করেন । লীলাময়ের ইচ্ছায় পতিতোদ্ধারিণীর স্নিগ্ধ লহরে অস্ত্যেষ্টিকৃত লালনের অন্তঃসংজ্ঞাশীল দেহ তীরে উঠিয়া পড়ে, এই সময় তাহার কণ্ঠ হইতে অস্ফুট স্বর উখিত হয়। কোনো দয়াবতী মুসলমান রমণী তখন নদীতে জল जडेtङ जानिबl uहे शृछ् कर्छचद्र उनिरड भान ४वर मूत्र ছুটিয়া গিয়া গঙ্গায় নিক্ষিপ্ত শবটিকে দর্শন করিয়া জানিতে পারেন তাহাতে প্রাণবায়ু তখনো বহমান। স্নেহ-প্রবণ ब्रभनै-झनञ्च uहे निनांक्रणशूरश्च श्रजिब्राcश्रन। डिनि uहे शूड মন্ত মানব বপুটিকে টানিয়া তুলিলেন এবং স্বগৃহে প্রত্যাগমন করিয়া স্বকীয় পরিজনবর্গের নিকট এই জাচ্চৰ্য্য শবের বৃত্তাভ জ্ঞাপন করেন। কৌতুহলাবিষ্ট হইয়া गकtजहै ननैौउँौरव्र चांदगन ७१९ भभङ-दित्रणिउं" हड्रेष्ठ ulहे औबश्र छु बाडिएक बॉफ़ेौ लहेब यांम