পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6:88 o *“बहे s" “८कन ?” _ “ম বললেন আপনার কাছে পড়তে। আপনি বেশ ভালো পড়াতে পারেন, না ?” বাড়ীর মধ্যের কোলাহলটি এইবার কানাইলালের নিকট বেশ পরিষ্কার হইয়া গেল। সবটা না শুনিয়া এতক্ষণ তাহার মন নানা সন্দেহে আকুল হুইয়া উঠিতেছিল। সে আপনার মানসিক অবস্থা অনেকটা দমন করিয়া লইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “কি বই পড়ে—দেখি ?" নলিনী দপ্তর খুলিয়া এক-একখানি বই তুলিয়-তুলিয়া দেখাইতে লাগিল—সাহিত্য ও নীতি-ভূগোলপ্রকাণ—স্বাস্থ্যতত্ত্ব— রচনা-শিক্ষা—পাক-প্রণালী-পূজাবিধি-চাণক্য-শ্লোক।” একটু হাসিয়া কহিল, “অঙ্ক কিন্তু আমি মিশ্র-ভাগের বেশী পারিনে। আর আমাকে একটু-একটু ড্রয়িং শিখিয়ে দিতে হবে । বই একখানা আছে,–চায়ের পেয়ালা—বদনা—আরো কত-কি ছাই-ভন্ম ও আবার কি জাকে ? আমি কিন্তু গাছ অঁাকৃব—পার্থী মানুষ এইসব স্বাকৃব। আর সমুদ্রের কোলে স্থধ্য ওঠে সেটাও জাকৃতে বেশ লাগে।” কানাই কহিল, “স্ত্রাকৃতে ত আমি ভালো জানিনে।” নলিনী আশ্চৰ্য্য হইয়া কহিল, “জানেন না ? কেন আপনাদের শেখায়নি ? আমি ঝাউ গাছ—বটগাছ—এইসব অঁাকৃতে পারি। একটা-একটা গাছ একে যখন শেষ করে তুলি, তখন তা দেখে মন কি-রকম মেতে ওঠে ! বাবা—বন্ধমতী, ভারতবর্ষ, প্রবাসী, বঁাশরী এইসব মাসিক-পত্র নেন কিনা—তা’রই ছবিগুলো অঁাকতে আমার খুব মজা লাগে। দেখে-দেখে অঁাকৃতে যাই— এব ড়ো-খেবড়ো হ’য়ে যায়, শিখিনি কিনা ?” বালিকার সরলতায় কানাইলালকে আবার প্রফুল্ল করিয়া তুলিল। সে শিক্ষকতার দেনা-পাওনা-হিসাবের কথা ভুলিয়া গেল। সে বলিল, “আচ্ছা আমি যতটুকু পারি শিখিয়ে দেবো। দেখি, তুমি পড়াশুনা কেমন করো ?” कांनाईणांण डथन ७क-७कथॉनि ददे जहैञ्च मणिनैौद्रक পরীক্ষা করিয়া দেখিল । তিনচারিটি অঙ্কও কম্বাইল । cप्रषिण बांजिरु शश यउष्ट्रकू लिथिब्राह उाशद्ध धरश প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ বিশেষ-কিছু ক্রটি নাই। সে তখন একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতি [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড স্থির করিয়া লইয়া নলিনীকে পড়াইতে আরম্ভ করিল। এবং তাহার স্বশিক্ষা-দানে নলিনী বেশ দ্রুত অগ্রসর হইতে লাগিল। কিন্তু ইহাতেও মহামায়ার মন উঠিল না। নলিনী মেয়ে-সন্তান, পড়িলেও যা না পড়িলেও তা, তাহার পড়াশুনার বিনিময়ে কানাইলালের খোরাক জোগান দেওয়া, তাহার নিকট সঙ্গতি রক্ষা করিতে পারিল না—লোক্সানই ঠেকিতে লাগিল । নলিনী নিজেদের রান্না-বান্না করিত, তাহারই মধ্যে সময় করিয়া লইয়া কানাইলালের রান্নার আয়োজন করিয়া দিত। এবং এক-একবার আসিয়া দরকার-অদরকার, কিছু বিশৃঙ্খলা হইতেছে কি না দেখিয়া-শুনিয়া যাইত । কেননা কানাইলালকে একমাত্র তাহারই পথ চাহিয়া থাকিতে হইত। মহামায়া মাঝে-মাঝে বাকুনি দিয়া উঠিতেন, “রান্না ফে’লে দুশোবার দৌড়োদৌড়ি না করলেই কি নয় ? কি এমন গুরু-পুত্তর এসে স্থান নিয়েছেন ?” । নলিনী বলিত, “ম, তুমি একটু আস্তে কথা বলতে পারো না? আমি ছাড়া তুমিত করবে না কিছু—তার জন্যে তোমার অত ভাবনা কি ? আমার কাজ আমি বুঝব , মহামায়া বলিলেন, “তা ত জানি । কিন্তু এদিকে রান্না-বান্না যা করছিস্ মুখেই যে দিতে পারা যায় না।” গাল ফুলাইয়া মেয়ে বলিল “কেন—কোম্ দিন রান্না খারাপ হ’ল ? বাবা ত কিছু বলেন না, আমার মুখেও ত মন্স লাগে না। আগে ধেমন রাধ তাম—এখনও তাই ब्रॉशि ।” “নিজের রাল্লা নিজে খেতে আর কবে খারাপ লাগে ? কাঠালের বিচিগুলো নিজেরা না গেয়ে তুক্‌-তুক ক’রে ভাড়ের মধ্যে লে'পে-পুছে রেখেছি, সেইগুলিবের ক’রে দিয়ে আসা হয়েছে বুঝি ?” নলিনী বলিল, “রোজ-রোজ একঘেয়ে আলু-ভাতে দিয়ে কি লোকে খেতে পারে ? ভাল রাধেন নী—মাছ রাখেন না—এক ভাতে-পোড় বই ত নয় । একটু দ্বধ দিতে, তাও বদ্ধ করে দিয়েছ।” - भहांभांब्रां ब्रहे हरेंबा कश्रिजन, “cठांब्रथाॉ*ां८भां कङ्काङ