পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(లిS) প্রবাৰী-শ্রাবণ, ১৩৩২ - ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈনদিগের মতবাদগুলির স্বষ্টি হুইয়াছিল, डांशब्रt c६ शूक्वांश्कtभ शजांब्र-छांखांब्र द९नब्र शब्रिब्र পরম্পরের বিরোধে পরম্পরের হাত হইতে রক্ষা পাইবার জন্ত নিত্যনূতন উপায় উদ্ভাবনের চেষ্টায় আপনাদিগকে পরম্পর ক্রমবৃদ্ধিত ও ক্রমপরিস্ফুট করিয়া তুলিভেছিল ইহার পরিচয় সৰ্ব্বত্রই পাওয়া যায়। এই পরম্পর সংগ্রামই ভারতীয় দর্শনশাস্ত্রের অন্ধীক্ষাকে প্রতিষ্ঠা করিয়া অধ্যাত্মবিদ্যাকে দর্শনশান্ত্রে পরিণত করে। সেইজগুই কোনও জাদিম স্তরের ভাষ্য বা টীকা পড়িলে সেই দর্শনশাস্ত্রের যথার্থ দার্শনিকতা. উপলব্ধি করা যায় না। শিশু যেমন জাহারসঞ্চয় ও পারিপার্থিক অবস্থানিচয়ের সহিত সংগ্রাম করিয়া নিজের অস্থিকে দৃঢ় করে ও বলসঞ্চয় করিয়া ওজোভূমিষ্ঠ হয়, ভারতীয় দর্শনশাস্ত্রগুলিও ক্রমধারায় যতই পরম্পরের দ্বারায় বিরোধিভাবে আক্রান্ত श्हेबांग्रह, उडहे न्डन-नूठन छिला चाब्रा चाग्र-थउि#ाब्र চেষ্টা করিয়া মননমূলক দৃঢ়তা লাভ করিয়া দর্শনশাস্ত্রহিসাবে আপনাদিগকে দৃঢ় করিয়াছে। আত্ম-লাভের উপায় অনুসন্ধানের চেষ্টায় আমাদের দেশের অধিকাংশ দার্শনিক মতবাদগুলিই অতি পূৰ্ব্বকালেই অল্পাধিক ব্যবধানে প্রায় এককালেই উৎপন্ন হইয়াছিল । তা’র পর প্রত্যেকটিই পরম্পরের ঘাত-প্রতিঘাতে স্বতন্ত্রভাবে ফুটতর হইয়া বাড়িয়া উঠিয়াছে। সেইজন্স অন্ত দেশের দর্শন শাস্ত্রের ইতিহাসে যেমন কালের পরিবর্তনের সঙ্গে-সঙ্গে নূতন-নূতন দর্শন-মতের উৎপত্তির কথা বর্ণিত আছে, এদেশের দর্শনশাস্ত্রের ইতিহাসে সেরূপ করা চলে না । কালের পরিবর্তনের সঙ্গে-সজে নূতন-নূতন মত অল্পই হইয়াছে। পূৰ্ব্ব হইতে যে মতগুলি রহিয়াছে হাজার বৎসর ধরিয়া শিষ্যপ্রশিষ্যগণের ব্যাখ্যান্থব্যাখ্যার ক্রমপধ্যায়ে সেইগুলিই ক্রমশঃ ফুটতর হইয়া উঠিয়াছে। এমন কি যেসমস্ত বৈষ্ণব ও তান্ত্রিক মতগুলি আধুনিক বলিয়া বিবেচিত হয়, অস্থসন্ধান করিলে দেখা যাইবে যে, অনেক স্থলেই সেগুলিরও মূল খুজিলে অনেক-প্রাচীন কালেই পৌঁছিতে হুইৰে । - ভারতীয় দর্শনশাস্ত্রের প্রকৃতি পৰ্য্যালোচনা করিলে cशषी शाग्र cष, झहेf विदइ छांब्रउँौइनिzत्रब्र छिंड-फूबि८ङ অতি আদিম কাল হইতেই এমৃলিভাৰে সিন্ধঢ়মূল হুইয়াছিল যে, সেগুলি-সম্বন্ধে কোনও সন্দেহই তাহাদের भरन इॉन श्रांश्च बाहे ७ब६ च्यशेौक चांब्री ८णखजिघ्र cय পরীক্ষা করা প্রয়োজন তাহাও কখনও মনে হয় নাই। চাৰ্ব্বাককে বাদ দিলে সমস্ত দর্শনশাস্ত্রেই সে-ছুইটি স্বীকৃত হইয়াছে এবং তাহাদের চরম লক্ষ্যের ঐক্য সম্পাদন করিয়া তাহাদের মধ্যে সামঞ্জস্ত বিধান করিয়াছে } ইহাদের একটি হইতেছে কর্মের দ্বারা জন্মমৃত্যু-ধারার পুনঃপুনরাবৰ্ত্তন এবং অপরটি হইতেছে কৰ্ম্ম বা জ্ঞান দ্বারা জন্মমৃত্যু-ধারার একান্ত বিচ্ছেদ-সাধন । প্রথমটিতে কৰ্শ্ববশে স্থখছুঃখ-ভোগ ও সংসার এবং দ্বিতীয়টিতে মোক্ষ বা নিৰ্ব্বাণ। বৌদ্ধকে বাদ দিলে আর সকলেই স্থায়ী আত্মা মানিয়াছেন এবং জন্মমৃত্যু-ধারা হইতে আত্মাকে মুক্ত করাকেই জীবনের চরম লক্ষ্য বলিয়া স্বীকার করিয়া লইয়াছেন। বৌদ্ধ আত্মা না মানিলেও ভোগধারাকে মানেন,দীপ হইতে দীপান্তরের প্রজলনের স্তায় দুঃখ ভোগধারার ক্রমসস্তান চলিয়াছে, যেদিন তৃষ্ণাক্ষয়ে এই দুঃখ- , ধারার আলোকধারা একেবারে নিবিয়া যাইবে, সেই দিনই সেই নিৰ্ব্বাণে এই ধারার পরম সমাপ্তিতে পরম প্রাপ্তি ও পরম বিচ্ছেদ সংসাধিত হইবে । মাজুষের চরম পাওয়া, তার চরম সার্থকতা, শুধু যুক্তিতর্কবিচারের দ্বারা হয় না, সেইজন্ত চাই তা’র সাধনা, তপস্তা, আত্মদমন । শুধু পরীক্ষার দ্বারা, তর্কবিচারের দ্বারা সত্যকে পাওয়া যায় না। মানুষের সমস্ত প্রকৃতিটা সত্যে পরিণত হওয়া চাই, তবেই সত্যকে পাওয়া যাইবে, নচেৎ বহু শাস্ত্রাধ্যয়নে কোনও ফল নাই। সত্যকে পাওয়া শুধু যুক্তি বিচারের ধৰ্ম্ম নয়। মানুষের সমস্ত প্রবৃত্তিনিচয়কে, তা’র ভূৰৈশ্বৰ্য্য ভোগাকাঙ্ক্ষাকে যখন সংস্কৃত করিয়া কল্যাগের দিকে, भूख्द्रि निरक शांविङ कब्र बाबू, उषनहे उt'ब षषांर्षउः गङाइटेiप्नब्र चांद्रछ । छांटनब्र फेकञ्च सधू बूसिन्दूखिद्र खे९श्कT नियां★१ नग्न, क्षिां अफ़छत्रtडग्न छैश्रृंब्र चांश्श्रृिंङ, বিস্তার নয়, বা চিন্তার জিম্ন্তাষ্টিক করা নয়। কিন্তু সংসারथाब्र इ३८उ भूङि जाङ । गथफ फोब्रउँौब्र गर्भुनव्र आनाइসন্ধানের মূলেই আত্মোপলদ্ধির এই গভীর প্রেরণা লক্ষিত इब्र, जकाशौन श्रृंत्र छर्कब्र अथॉध्न ८कांन७ च्षांनङ्ग नाहे ?