8२ র্তাহার সহিত স্থপরিচিত হইয়াছি। লোকে রবীন্দ্রনাথের ভঙ্গীটুকুই শেখে এবং তাছাই জাহির করিয়া , আপনাকে রবীন্ত্রের ভক্ত বলিয়া পরিচয় দেয়, কিন্তু তার শিক্ষা আত্মস্থ করিতে কয় জন পারিয়াছে ? রবীন্দ্রনাথের প্রতিভা নানা দিকে খেলে । সংক্ষেপে তাহার কিছু-কিছু পরিচয় দিতেছি – প্রথমত –হান্ত-পরিহাসে, ব্যঙ্গ-কৌতুকে রবীন্দ্রনাথ আশ্চৰ্য্য দক্ষতা দেখাইয়াছেন। রবীন্দ্রনাথ স্বরসিক ; কিন্তু তাঁর ব্যঙ্গ-কৌতুকের ভিতর কিছুমাত্র তিক্ততা নাই—বিদ্ধপের ভিতর এমন কিছু নাই যাহা মৰ্ম্মে বিদ্ধ হয় কিম্বা গাত্ৰজাল উপস্থিত করে । রসিকতা অনেকের আছে বটে, কিন্তু এমন ভদ্রতা-শিষ্টতা-স্বরুচি-সঙ্গত ব্যঙ্গ-কৌতুক করিতে কাহাকেও দেখি নাই। দ্বিতীয়ত —গল্পোপস্তাস। রবীন্দ্রনাথ বিস্তর গল্প ও অনেকগুলি উপন্যাস লিখিয়াছেন,—যথা, রাজর্ষি, বৌঠাকুরাণীর হাট, চোখের বালি, নৌকাডুবি, গোরা, ঘরেবাইরে ইত্যাদি। রবীন্দ্রনাথের ছোটে-ছোটো গল্পগুলি লিখুং মুন্দর। ছোটো গল্প লেখায় রবীন্দ্রনাথ সিদ্ধহস্ত ! লোকে তার বড়-বড় উপন্যাসগুলির খুৎ ধরিলে ধরিতে পারে, কিন্তু তার ছোটে ছোটো গল্পগুলি যেন এক-একটি উজ্জল মাণিক, বা বিকশিত পারিঞ্জাত । ঔপন্যাসিকরূপে রবীন্দ্রনাথের স্থান কোথায়, সে আলোচনায় প্রবৃত্ত হুইব না, তবে নিঃসন্দেহে বলিতে পারি, এক্ষেত্রে তিনি সামান্য নহেন এবং মানবচিত্ত অঙ্কনে তিনি অসাধারণ নৈপুণ্য দেখাইয়াছেন । তৃতীয়ত –গীতিনাট্য-আমার পরম সৌভাগ্য আমি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথকে উrহার রচিত কোনো-কোনো গীতিনাট্য অভিনয় করিতে দেখিয়াছি । রবীন্দ্রনাথের মধুর কণ্ঠের গান এবং নিপুণ অভিনয় আমাদের চিত্তে যে অপূর্ব ভাবের উদ্রেক করিয়াছিল, তাহার প্রভাব भावि७ झक्य श्हेप्ड भूश्च्चिा बाग्न नाइँ । ब्रयौझनाथ বাল্মীকি প্রতিভা নামক গীতি-নাট্য হইতে আরম্ভ করিয়া কালমৃগয়া, মায়ার খেলা, রাজা ও রাণী, বিসর্জন, ইত্যাদি করিয়া ক্রমে ফাগুনী ও মুক্তধারা ও রক্তকরবীতে আসিয়া অতি প্রবাসী-বৈশাখ, రీరిషి SSASAS SSAS SSAS SSAAAASAASAASAASAASAASAASAA cशोशिबां८झ्न । ५क-५कछि यूणङांव નર્મા રે গীতিনাট্যগুলি রচিত হইয়াছে। ইহার মধে্যু বিশেষত্ব-কবির চিত্তের পরিণতির সঙ্গে-সঙ্গে তার নাট্যগুলির অপূৰ্ব্ব পরিণতি। ফাঙ্কনীতে দেখাইলেন, চিরপুরাতন যাহা তাহাই কি করিয়া চিরনূতন হইতেছে। " এক পুরাতনকেই হারাইয়া মানুষ তাহাকে কি कब्रिध्ना निउ नूडन डाएर •ाहेtउtझ् उोहे कवि গাহিয়াছেন – তোমায়ু নতুন ক’রে পাবে। ব’লে হারাই ক্ষণে ক্ষণ, ও মোর ভালোবাসার ধনী ! দেখা দেবে ব’লে তুমি হও যে আদর্শন, ও মোর ভালোবাসার ধন । মুক্তধারার কথা কি বলিব ? ভিতর দেশের বর্তমান অবস্থার झुंझुप्रै রূপকছবি দেখিতে পাই । মুক্তধারার ধনঞ্জয় বৈরাগীর ছবিটি মহাত্মা গান্ধীকে পদে-পদে স্মরণ করাইয়া দেয় । যদিও বৰ্ত্তমান আন্দোলনের অনেক পূৰ্ব্বে ইহা লিখিত হইয়াছিল, তথাপি দেখিতেছি রাম ন হইতেই রামায়ণ হইতে পারে । ধনঞ্জয় বৈরাগী কবির মানস স্বষ্টি—অfর আমরা দেখিতেছি প্রত্যক্ষ গান্ধী আর যেন সব শিবতরাইয়ের লোক-মুক্তধারা কোথায় আবদ্ধ রহিয়াছে, তাহা আমাদের 船 মুক্ত করিতে হুইবে । রবীন্দ্রনাথের গীতিনাট্যের পরিণতির কথা বলিতে গিয়া—আর-একটি কথা মনে পড়িল, সেটি রবীন্দ্রনাথের প্রতিভার বিশেষত্ব। বাস্তবিক বলিতে কি, সেটি রবীন্দ্রনাথের চিত্তের অপূৰ্ব্ব পরিণতির নিগুঢ় তত্ব। রবীন্দ্রনাথের চিত্তে একটি নিত্যবহুমান ধারা আছে ; डाइ! किङ्करडहे ठरू झग्र नl, vgद१ किडू८ङहे चांदक इंदे८ड চাহুে না । রবীন্দ্রনাথ প্রাণময়ত, সঙ্গীবতা, সরলতা, সচলতার উপাসক-সোজা কথায় বলিতে গেলে चांथैौनडांडे ऊँiशंग्न भूलयज ।। ८कां८मा ब्रौङि, ८कांटना थथा, ८कांटन नरकांब्र जभाँ इहेब यांeब्रां जश्रक छैांद्र थाट*ब्र অরি ইষ্কার •
