পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S AASAASASAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS SSAS SSAS 88 প্রবাসী-বৈশাখ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড भिलाहेब्रा थां८छ् । ब्रदौअनां८थब्र कविकब्रना e cगोमरींবোধ-শক্তির অপূর্ব পরিণতিই বাঙালী জাতির পরম সভোগের উপকরণ আনিয়া দিয়াছে। কবিষের আবেগে রবীন্দ্রনাথ লেখনী ধরিয়াছিলেন–জীবন ভরিয়া কত কি লিখিয়া গিয়াছেন—তখন কেহ গ্রাহ করিয়া তাঁহা পড়েও নাই—কবিতা ক্রমে উজান বাহিয়া অমৃতধামের দ্বারে আসিয়া উপনীত হইয়াছে। রবীন্দ্রনাথের কবিতা কি দিব্য পরিণতি লাভ করিয়াছে। সৌন্দৰ্য্য-জ্ঞান হইতে সহজে কি এমন করিয়া সেই পরম স্বন্দরের দর্শন মেলে! এইখানেই রবীন্দ্রনাথের মহত্ব ও বিশেষত্ব—এইজন্যই রবীন্দ্রনাথের এত সমাদর আমাদের নিকট ! কালিদাসের দেশে আর কিছু না হোক কবির অভাব কোনো কালেই হয় নাই । বোধ হয় আমার বলিবার অধিকার নাই এবং বলিলে তাহা নিশ্চয়ই আমার ধৃষ্টত হইবে, যে আমাব বিবেচনায় রবীন্দ্রনাথ কালিদাস সেক্সপিয়ার হইতেও বড় কবি । অতীতে এবং বর্তমান যুগে জগতে এত বড় কবি জন্মগ্রহণ করে নাই। কালিদাসের লেখার ভিতর প্রাকৃতিক জগতের কি মনোহর চিত্রই দেখিতে পাই—এবং সেকসপিয়র মানবের হৃদয়-বস্তুটিকে ঠিক বুঝিয়াছিলেন, চিত্রও আঁকিয়াছেন অতি নিপুণ অতি স্বল্পদর্শী অতি অপূৰ্ব্ব কবি তিনি । ধৰ্ম্ম ভাব, ভগবানের কথা যে তার রচনায় নাই তাঁহা নয়,কিন্তু রবীন্দ্রনাথের ক্ষায় এমন করিয়৷ শেষ পর্যন্ত টানিয়া যাইতে তিনি পারেন নাই । রবীন্দ্রনাথ প্রাকৃতিক জগতের সৌন্দর্ধ্য-বোধে কালিদাস এবং মানব-প্রকৃতি-অঙ্কনে সেকসপিয়লুকেও পরাস্ত করিয়াছেন। তাহার ভিতর কালিদাস এবং সেক্সপিয়ারের যুগল মূৰ্ত্তি বর্তমান—তাহ ভিন্ন তাদের উভয়ের ভিতর যাহা ছিল ন—তাহা তাহার অাছে—তাহা ঋষিত্ব। রবীন্দ্রনাথের সৌন্দৰ্য্য-পিপাস্ক মন যেখানে গিয়া উত্তীর্ণ হইয়াছে—সেখানে আর কোনো কবি কোনো দিন উত্তীর্ণ হইতে পারেন নাই, যদিও ইংরেজ কবিদিগের মধ্যে ওয়ার্ডসওয়ার্থের লেখা আধ্যাত্মিকতায় ভরপুর। মানুষ পরম তত্বে নানা উপায়ে উপনীত इ३रङ श्रोत्त्व-श्हेब्रांइ-अक्९ श्रेक्-क्रुि সৌন্দৰ্য্যসাগরে ভাসিতে-ভাসিতে রবীন্দ্রনাথের স্তায় এমন করিয়া কুল কেহ পায় নাই। কবিতার—শুধু কবিতার ম্রোতে ভাসিয়া এমন করিয়া পরমপদ কেছ পায় নাই । কম বিস্ময়কর ব্যাপার! ** ষষ্ঠত—গান। রবীন্দ্রনাথের স্বৰ্গীয় প্রতিভা, নানাভাবে আপনার পরিচয় দিয়াছে বটে, কিন্তু গীতরাজ্যে রবীন্দ্রনাথ এদেশে একাই যুগান্তর উপস্থিত করিয়াছেন । এসম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতিতে এইরূপ লেখা अॉtइ ३- a o “আমাদের পরিবারে শিশুকাল হইতে গানচর্চার মধ্যেই আমরা বাড়িয়া উঠিয়াছি। আমার পক্ষে তাহার একটা স্থবিধ এই হইয়াছিল, অতি সহজেই গান আমার সমস্ত প্রকৃতির মধ্যে প্রবেশ করিয়ছিল।” লোকে গীত রচনা করে, তার পর সুর বাছিয়া দেওয়া হয়, আর রবীন্দ্রনাথের কণ্ঠে স্বরের ধারায় গানের কথা আপনা-আপনি আসিয়া অতি সহজে যথাস্থানে বসিয়া যায়। রবীন্দ্রনাথের গানের কথfর সঙ্গে স্বরের সামঞ্জস্ত বড় আশ্চৰ্য্য ! আর কিছুর জন্ত না হোক স্বরের মোহে লোকে রবীন্দ্রনাথের গান গায় । আর যদি রবীন্দ্রনাথ কিছু না করিতেন, কেবল গানগুলি রচনা করিয়া সুর দিয়া যাইতেন, তাছা হইলেও তিনি বাংলা দেশে অমর হইয়া থাকিতেন । এখন পথে-ঘাটে, হাটে-মাঠে, পণ্ডিত-মুখ, পুরুষ-নারী, বালক-বালিকা, হিন্দু-খৃষ্টান সকলে রবীন্দ্রনাথের গান গাছিয়া অপার আনন্দ সম্ভোগ করে। গানের ভাব বুঝুক না বুঝুক স্বরের মাধুৰ্য্যে মুগ্ধ হইয়া লোকে শোনে। আমি বলি রবীন্দ্রনাথের গানই রবীন্দ্রনাথের বাণী বাংলদেশে প্রচার করিবে। বাংলাদেশে এখন রবীন্দ্রনাথ-যুগ চলিতেছে। রবীন্দ্রনাথ কবিতা” ও সঙ্গীতের ভিতর দিয়া যে-বাণী উrর স্বদেশবাসীকে শুনাইতেছেন তাহা ভাষা এবং স্বরের মোহ কাটাইয়া সকলে ७श्न७ कि वृक्षिप्ड श्रृंोब्रिएउटझ ना—८कनन बाँौि বড় গভীর। রবীন্দ্রনাথের জীবনব্যাপী কবিতা ও गणैौtउग्र भशा निष्ठां 'uक िशृउँौब्र बां*ौ क्षिम-ब्रिन इणहे इहेश फेटैिरङtझ् । उांशहे ७र्थन चांभि दूसाहेरउ ८कडे করিব। রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও সঙ্গীতের ভিতর দিয়া