পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] মরমিয়া やる。 পেয়েছি সত্যকে । তাই আমরা জানি, ঐক্যই সত্যের রূপ, আর আনন্দই তার রস । অধিকাংশ মানুষকেই আমরা বছর ভিড়ের ভিতরে দেখি, বিপুল অনেকের মধ্যে তারা অনির্দিষ্ট । যেমানুষকে ভালোবাসি, সাধারণ অনেকের মাঝখানে সে বিশেষ এক । এই নিবিড় ঐক্যের বোধেই বন্ধু আমার পক্ষে হাজার লক্ষ অবন্ধুর চেয়ে সত্যতর। বন্ধুকে যেমন বিশেষ একজন ক’রে দেখলুম, বিশ্বের অন্তরতম এককে যদি তেমনি স্পষ্টক’রে দেখতে পাই তা হ’লে বুঝতে পারি সেই সত্য আনন্দময় । আমার আত্মার মধ্যে একের উপলব্ধি যদি তেমনি সত্য ক’রে প্রকাশ পায় তা হ’লে জীবনের স্বথে দুঃখে লাভে ক্ষতিতে কোথাও আমার আনন্দের বিচ্ছেদ ঘটে না । যতক্ষণ সেই উপলব্ধি আমাদের না হয় ততক্ষণ আমাদের চৈতন্ত বিশ্বসৃষ্টির মধ্যে বিচ্ছিন্ন । যখন সেই উপলব্ধিতে এসে পৌছই আমাদের চৈতন্য তখন অর্থগুভাবে সেই স্বাক্টসঙ্গীতেরই অঙ্গ হয়ে ওঠে। তখন সে শুধুমাত্র জামে না, শুধুমাত্র করে না, সমস্তের সঙ্গে স্বরে বেজে ওঠে। স্বষ্টিতে অকৃষ্টিতে তফাৎ হচ্চে এই যে, কষ্টিতে বহু আপন এককে দেখায়, আর অস্বষ্টিতে বহু আপন বিচ্ছিন্ন বহুত্বকেই দেখায় । সমাজ হ’ল মাচুষের একটি বড় স্বাক্ট, সেখানে প্রত্যেক মানুষই অন্তসকলের সঙ্গে আপন जांभांछिक $ काटक प्रमथाग्न ; जांब्र डिम्न झाक्र श्रग्र8ि, সেখানে প্রত্যেক মানুষ ঠেলাঠেলি ক’রে আপনাকেই স্বতন্ত্র দেখায় ; আর দাঙ্গাবাজি হচ্চে অনাস্বষ্টি , তার মধ্যে কেবল পরস্পরের অনৈক্য নয় বিরুদ্ধতা। ইমারং হ’ল স্বষ্টি, ইটের গাদা হ’ল অস্থষ্টি, আর যখন দেয়াল ভেঙে ইটগুলো ছড়মুড় ক’রে পড়চে, সে হ’ল অনাস্বষ্টি । এই ঐক্যটি বস্তুর একত্র হওয়ার মধ্যে নয়, এ যে একটি অনিৰ্ব্বচনীয় অদৃপ্ত সম্বন্ধের রহস্ত। ফুলের মধ্যে যে-ঐক্য দেখে আমরা আনন্দ পাই, সে তার বস্তপিণ্ডে নেই, সে তার গভীর অস্তনিহিত এমন একটি সত্যের মধ্যে যা সমস্ত বিশ্বভুবনে একের সঙ্গে আরকে নিগূঢ় সামগ্রস্তে ধারণ ক’রে আছে । এই সম্বন্ধের সভ্য মাছুষকে আনন্দ দেয়, মাছুষকেও স্বাক্টকার্ধ্যে প্রবৃত্ত করে। মানুষের অন্তর্বর্তী সেই স্বষ্টিকৰ্ত্ত মধ্যযুগের সাধকদের মধ্যে যে-ভগবানের স্পর্শ পেয়েছিলেন, তিনি শাস্ত্রে বর্ণিত ८कॐ नन, ऊिनि थप्न थां८१ खनटब चांबिकृङ चटैषङ পরমানম্বরূপ। সেইজন্যেই মন্ত্র পড়ে তার পূজা হ’ল না, গান দিয়ে তার আবাহন হ’ল । তিনি প্রত্যক্ষ সত্যরূপে জীবনে আবিভূত হয়েছিলেন বলে সহজ-স্কন্মরক্ষপে কাব্যে প্রকাশ পেলেন । ইংরেজ কবি শেলি র্তার সৌন্দৰ্য্য-লক্ষ্মীর স্তব নামক কবিতায় বলচেন, একটি অদৃপ্ত শক্তির মহতী ছায়া বিশ্বে আমাদের মধ্যে ভেসে বেড়চ্চে । সেই ছায়াটি চঞ্চল, সে মধুর, সে রহস্যময়, সে আমাদের প্রিয়। তারই আবির্ভাবে আমাদের পূর্ণতা, তারই অভাবে আমাদের অবসাদ । প্রশ্ন এই মনে জাগে যার এই ছায়া তার সঙ্গে ऋ१ ऋ१ञांभाळलग्न विद्वहन प्कन ? ८कन छत्रप्ठ शशंकूःथ, আশা নৈরাপ্ত, রাগ-দ্বেষের এই নিরস্তর দ্বন্দ্ব ? কবি বলেন, শাস্ত্রে জনশ্রুতিতে দেবতা দৈত্য স্বৰ্গ প্রভৃতি যেসব পদার্থের কল্পনা পাওয়া যায়, তাদের নাম ধ’রে প্রশ্ন করলে জবাব মেলে কই ? কবি বলেন, তিনি তো অনেক চেষ্টা করেছেন, তত্ত্বকথা জেনে নেবেন ব’লে পোড়ো বাড়ির শূন্ত ঘরে, গুহায় গহ্বরে অন্ধকারে ভূতপ্রেতেরও সন্ধান ক’রে ফিরেছেন, কিন্তু না পেলেন কারো দেখা, না পেলেন কারো সাড়। অবশেষে একদিন বসন্তে যখন দক্ষিণ হাওয়ার আন্দোলনে বনে বনে প্রাণের গোপনवांनौ छात्र ट्व-छांश्रृं एव कद्भटक ७भन जयग्न झ*ां९ छैॉब्र অস্তরের মধ্যে এই সৌন্দৰ্য্য-লক্ষ্মীর স্পর্শ নেমে এল, মুহূর্তে তার সংশয় ঘুচে গেল। শাস্ত্রের মধ্যে ধাকে খুঁজে *ांननि ङिनि युथन झठां९ छिटद्धव्र यtथा थब्रां मिट्लन, তখনই জগতের সমস্ত দ্বন্ধের মধ্যে একের আবির্তাৰ প্রকাশিত হ’ল, তখন কৰি দেখলেন, জগতের মুক্তি ७हेथाप्न, ५झे युश श्मरब्रब्र भाषा । उथनहें कविब्र আত্মনিবেদন গানে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠল । আমাদের সাধক কবিদের অন্তর থেকে গানের উৎস এমুনি ক’রেই খুলেছে। তারা রামকে, আনন্দস্বরূপ পরম এককে আত্মার মধ্যে পেয়েছিলেন। তারা সকলেই প্রায় অভ্যজ, সমাজের নীচের তলাকার, পণ্ডিতদের বাধা মতের