পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২৪ প্রবাসী—ভাদ, ১৩৩২ [ २¢* छाभ, »म ५७ আফিসের কেরাণীদের মতন কাতারে-কাতারে বসাইয়া দেশী শিক্ষক ইংরাজী ভাষায় শিক্ষা দিতে লাগিলেন । ইহার ফল যাহা হুইল তাহ; ত দেখিতেই পাইতেছি । শিক্ষক মনে-মনে ভাবিলেন,আমি যাহা করিভেছি তাহার সহিত আমার প্রাণের গভীর আকাঙ্ক্ষার মিল নাই। ছাত্র ভাবিলেন, ইহার সবই মিথ্যা—এখানে সত্যের কোনো স্থান নাই । ইহা উপাজনের একটা পন্থামাত্র । সত্যবত্ত্বর সন্ধান যদি করিতে হয়, তবে অল্পত্রে যাইতে হুইবে । স্কুল-কলেজে তাই ছাত্রেরা পরীক্ষা পাশ করিবার জন্ত এমনসব উপায় অবলম্বন করে, যাহা তাহারা জীবনের অপর ক্ষে, ঘৃণিত বলিয়া মনে করে। কিন্তু স্কুল ও কলেজে স্বাভাবিক বলিয়া ধরিয়া লয় । কলেঞ্জে ছাত্র ও শিক্ষকের সহিত সম্বন্ধ কি ? শিক্ষক প্রাণের কৃত্রিমভ ও দৈন্ত ঢাকিস্থা ছাত্রকে তাহার বাহিরের দিক্ দিয়া আকৃষ্ট করিতে চান। ছাত্র জানে, সে কোনোরকমে শুধু উপস্থিত হইয়াছে ইহা লিখাইতে পারিলেই হইল। কলেজে গুরুশিয্যের সম্পর্ক কতকটা পুলিশ ও প্রজার সম্পর্ক। একটা গাঢ় সন্দেহের ব্যবধান উভয়কে দূরে দূরে রাখে। আবার স্কুল-কলেজের যিনি প্রধান শিক্ষক, তিনি হাকিমী চালে পর্দার অন্তরালে বাস করেন । হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের যে যোগ, যাহা না থাকিলে মাহূব মাকুযকে প্রভাবান্বিত করিতে পারে না, সেই ষোগের একান্ত অভাব দেখিতে পাওয়া ষায় । সহস্ৰ-সহস্ৰ বালক প্রতিবৎসর জাসিতেছে যাইঙেছে । ইহার শিক্ষকের সঙ্গে পরিচিত হওয়া ত দূরের কথা, শিক্ষকের নামেরও খোজ রাখে না। এমন-কি, এমন ছাত্রও আছে যে সেই কলেজের প্রধান শিক্ষককে জীবনে দু-একবারের বেশী দেখে নাই, নামও জানে না। শিক্ষকও নিয়মিত সময়ে ক্লাসে আসেন। তার পর তাহার বকৃত শেষ করিয়া গৃহে চলিয়া যান । উভয়ের জীবনের মধ্যে যে রহস্তের প্রাচীর খাড়া ছিল, সে আরও উচ্চ হয় । উভয়ের মধ্যে সন্দেহ অবিশ্বাস, অপ্রেম, चक्ष्यंक दिनब्र श्रृंख्न नि धनैौङ्कङ इग्न । ७झ ७८रु-उद्रग्न থাকেন ছাত্ৰ বুঝি জামাকে অপমানিত করিল ; ছাত্রও সুবিধা পাইলে ছাড়েন না, উভয়ে উভয়কে ঠকাইবার চেষ্টায় থাকে । ছাত্র যদি শিখিতে ন চায়, শাস্তি দাও আমি এত ভালো কথা রোজ-রোজ বলিব, আর ছাত্র তাহ শুনিবেন না ছাত্রের এ ঔদ্ধত্য অসৎ । ছাত্র তাই তাহার দেহটি ক্লাসে উপস্থিত রাখিয় গুরুকে ঠকায়, কিন্তু তাহার গোপন অন্তরখানি সে কোন আনন্দলোকে ৰিহার করে ८क छां८न ! আমরা প্রতিদিন দুঃখ করি এত সুন্দর বাড়ী, এত স্বন্দর ব্যবস্থা—এত বিছান শিক্ষক-কিন্তু সব বৃথা হইল। কোনো কাজে লাগিল না। কিন্তু হায় বনের পার্থী খাচায় সকল মুখ-স্বাচ্ছন্দ্য-সত্বেও যে বনে যাইতে চায় । এ-রহস্য কে উদঘাটন করিবে ? বিশ্ববিদ্যালয়ের নিখুত ব্যবস্থার ८१ष५१ चIt१द्र निभ ईं वाहैश्च वाश्ब्रि शृंश्च षाश्च । उाङ्के প্রতিছাত্রের মুখে দেখি একটা ক্লাস্তি, শ্রান্তি, নিরানন্দ– অবসাদ ! যেখানে শ্রদ্ধা নাই, প্রেম নাই, সেখানে শিক্ষা দেওয়া ও পাওয়ার মতন বিড়ম্বনা আর কিছু নাই ! আমাদের স্কুল-কলেজগুলির discipline প্রেমের উপর প্রতিষ্ঠিত নহে—শাস্তির ভয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত । প্রাণের শতদল যদি আলোকের অভিমুখী হইয়া নিজকে খুলিয়া না দেয়, আলোক-সাগরে আত্মসমপণ না করিয়া তবে সে পুষ্ট হইবে কি করিয়া—বচিবে কি করিয়া ? প্রাচীন ভারত ও গ্রীসের দিকে চাহিয়া আমরা গুরু শিষ্যের কি মধুর সম্পর্ক দেখিতে পাই ! সোকাটাস্ যখন সত্যের জন্ত ও জ্ঞানের জন্ত মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছিলেন তখন ধন ও প্রাণ বিসর্জন দিয়া তাহার প্রাণ রক্ষা করিবার জগু তাহার শিষ্যেরা দাড়াইয়াছিলেন । প্লেটে, জেনোফোন, ক্রিটােন, আপল্লডোরাস, ফাইডোন, এখেক্রাইটস, সিমিয়াস, ও কেবল, ইহাদের গুরুপ্রেম छत्रं८ङब्र निक अश्वव्र श्झेब ब्रश्ब्रिां८छ् । श्रांभां८मब्र ८म८१७ ও কি স্বন্দর আলেখ্য সব আমাদের চক্ষের সম্মুখে উজ্জল হইয়া রহিয়াছে। এই দেশের মাটিতে এককালে যাহা জন্মিয়াছিল, এখন ठाश उकाहेब बाहेcउटष् ८कन ? हेश क् िसधू झांटजब्रहे দোষ ? তা ত নয়, শিক্ষকদিগেরও যথেষ্ট চিঙ্কা করিবার दियग्न यां८छ् । श्रांभब्रां यांछकाज cष-शृब निकक ८णथि८ङ পাই—তাহাদের মধ্যে কয়জন ইচ্ছা করিয়া শিক্ষাকে बौयटनब्र अङ दलिबा यह१ कव्रिब्रां८छ्न ? विकक खौवप्नब्र