পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বামুন-বাদী இ অরবিন্দ দত্ত দশম পরিচ্ছেদ কানাইলাল যাহা ভাবিল, কাৰ্য্যত তাহাই ফলিতে আরম্ভ इड्रेन । भशंभांब शङ नइन्छ रूछांट्रू गाख्ना निद्या আসিলেন, তত সহজে মনের গ্লানিটা নিৰ্ব্বিবাদে পরিপাক করিতে পারিলেন না। কানাইলাল যখন এপথে অগ্রসর হইবার আর কোনো লক্ষণও দেখাইল না, তখন কানাইলালের প্রতি আক্রোশে তাহার শরীর ঝিম্ ঝিম্ করিতে লাগিল । তিনি ধেন প্রতিকার্ষ্যে ফুটাইয়া দেখাইতে চান্‌ এখানকার দ্বারপথ প্রতিদিন ঠেলাঠেলি করিয়া গৃহে প্রবেশ করিতে সে যেন আর বুথ চেষ্ট না করে । যে কাছে ডাকিলে আসে না, তা’র একেবারে দূরে যাওয়াই ভালো । এইরূপে তাহাকে জড়াইয়া লইয়া তিনি এক-একদিন কন্যাকে হুঙ্কার দিয়া উঠিতেন। সেদিন নলিনী পড়িতে যাইত না । কানাইলালের গৃহে জাম, জুতা, বিছানা, কাগজ, পেন্সিল সকলই অবিন্যস্ত অবস্থায় পড়িয়া থাকিত । কিছুই গোছাইয়। রাখিয়া আসিত না । মহামায়াও কানাইলালের সঙ্গে ভালো করিয়া কথা বলিতেন না । এমন ছাড়াছাড়া হইয়া বাস করিতে সে দুইদিনেই ইপিাইয়া উঠিবে। কিসের আকর্ষণে তবে সে পরের ঘরে এমন গায়ে পড়িয়া গলগ্ৰহ হইয়া থাকিবে ? শুধু চোখের দেখায় পরকে আপন করিয়া লইতে ত সে পারিবে না । ’ .८गतिमं बशचग्नद्म डूठी श्हे८ङ फिब्रिवांद्र गभग्न नौब्र ধারে বসিয়া তাহার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জীবনের কত কথাই সে ভাবিতে লাগিল। এত অসংখ্য নদ, হ্রদ, সমুত্র থাকিতে সে একটা জলকণা উত্তপ্ত বালুকার উপর শুকাইয়া ৰাইবে ? কোথাও আশ্রয় পাইবে না ! সে দেখিল, বাহিরের কাজকৰ্ম্ম শেষ করিয়া কভ-কত লোক আপনা-আপন গৃহের দিকে ছুটিয়াছে, তাহার মতন নিরাশ্রয় cबांश हञ्च जश्रद्दल चांद्र ५कछिe नाहे । डांशत्र ८कभन আশ্চৰ্য্য ৰোধ হইতে লাগিল যে, এই বিশাল বিশ্বে সে অসংখ্য গৃহ দেখিতেছে। পিতা, মাতা, ভ্রাতা, ভগিনী, পুত্র, পরিবার লইয়া সকলে মুখে বাস করিতেছে, তাহারই বেলায় কি বিধাতা গালে আঙুল ঠেকাইয়া বসিয়াছিলেন । কেন তাহার কেহ নাই, কেন তাহাকে বারবার গৃহের স্বাদ দিয়া বিধাতা আবার বঞ্চিত করেন ? সে কোথা হইতে আসিল—কোথায় আসিল—কোথায় সে-গৃহ ? মহেশ্বরী বলিয়াছিলেন,—র্তাহাদেরই গ্রামে—উত্তরপাড়ায়; সেখানে এখন অন্য লোকে বাস করিতেছে । তা যে হয় সে বাস করুক—সে মাটিটা একবার সে দেখিতে চায় ! সে দেখিবে সে-মৃত্তিকার শৃঙ্খলে তাহাকে বাধিতে পারে কি না ? এ বিরাট শূন্যের মাঝখানে সে আর ঘুরিতেফিরিতে পারিতেছে না ! জাপ্রয় চাই বেড়িয়া ধরিতে, একটি প্রাণের আলিঙ্গন চাই । কোনখানে সে সংসারের সমস্ত দাবি-দাওয়া হারাইয়াছে—কোন স্থানে তাহার এই ংযোজক স্বত্রটি ছিন্ন হুইয়া গিয়াছে, তাহা তাহাকে খুজিয়া বাহির করিতে হইবে । তাহার জীবনের এমন কোনো সংজ্ঞাই কি নাই, যে তাই ধরিয়া এই সংসারের উপর তা’র একটু দাবি করা চলে ? কেন সে কেবলি পথে-বিপথে পরের কাছে হৃদয়ের দাবি করিয়া মরে ? এইরূপ নানা চিন্তা করিতে-করিতে অতি পৰিত্ৰ-অতি নিৰ্ম্মল—অতি বিচিত্র একখানি মুখের কথা তাহার মনে পড়িয়া গেল। ছিঃ ! ছিঃ ! লে কেন এমন ভাবিতেছে— কেন এমন লালসা করিতেছে ? যে স্নেহের নিঝরিণীকে দেখিলে জগৎ ত তুচ্ছ কথা, প্রাণের অনন্ত তৃষ্ণও মিটিয়া যায়, একটা বৃথা অভিমানের বেড়া দিয়া সে যে সে-অতুল সম্পদ হইতে আপনাকে বঞ্চিত করিয়া রাখিয়াছে । সংসারের আর কোন সম্পদে তাহাকে অধিক সম্পদশালী করিতে পারিবে ? ধেখানে তাপ নাই—স্নিগ্ধতা আছে, ऊॉफ़ना नॉइं-क्रधा चां८छ्, उच्च नोहे-छब्रगी चाष्, ७धम জুড়াইবার স্থান সে হেলায় হারাইয়া আসিয়াছে ! তাহার