পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] भरनग्न छिछब्र ८कवण ७३ कथाहे धूrब्र-धू८ब्र फेनिऊ शऋिण যে, অনিল তা’র সঙ্গে বিষয় ভাগ করে নিতে চেয়েছে।” দিন পনর পরে অনল - আবার কলকাতায় এসে আনিলের সঙ্গে দেখা করলে, এবং অনিলকে কিছু না বলে তা’র হাতে একখানা কাগজ দিলে । অনিল দেখলে সেই কাগজখানা একখানা রী সটারিকরা দলিল। অনিল কৌতুহলী হ’য়ে সেই দলিলের ভাজ খুলতে খুলতে অন্তমনস্কভাবে অনলকে জিজ্ঞাসা করতে ক্ষাগ ল-সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার দলিল বুঝি ? অনল শুধু বললে—হু । অনুলের উত্তৰ শুনে অনিলের মন বিরস বিরক্ত হ’য়ে উঠল ; সে মনে-মনে ভাবতে লাগ লে—দাদার কি অন্যায় ধূৰ্ত্তামি ! আমাদের.কি-কি বিষয় আছে তা আমাকে,একবার জানালে না ! আমাকে ধং কঞ্চিং দিয়ে একেবারে *ಗ್ಗ দিয়ে সারবার মতলব ! ধ্বiপ্ল-বাঙ্গিতে ঠক্‌বার পাত্র অনিল নয়!--•••• দলিল থামিকটা পড়তে-পড়•েই অনিলের মুখের ভাব একেবাথে বদলে গেল কিন্তু ; ভা’র মুখ আনন্দ, বিস্ময়, লজ্জা ও সন্ত্রম একসঙ্গে থেলা করতে লাগ ল । সে দলিল পড়ে দেখলে, তা’র দ্বাদ পৈতৃক সম্পাত্তর নিজের ভাগ সমস্তই ভাই অনিলকে স্বস্থশধীরে স্বচ্ছন্দচিত্তে দান করেছেন, এতে যদি কখলে তিনি নিজে বা তার স্থলাভিষিক্ত অপর খেউ বা তার গুয়ারিশানের দাবিদাওয়া করে, তবে তা বাতিল ও ন মধুর হবে । অনিল দলিল পড়া শেষ করেও কোনো কথা বলতে পারলে ना, भूध मूर्डिtङ দাদার মুখের দিকে ತಗ್ಗಡ রইল ; তা'র ইচ্ছা করছিল গদার পুয়ের উপর লুটিয়ে পড়ে একটি কারখানাবাদী ও স্বাচ্ছন্দ,বাদী । t qo প্রশষ করে ; কিন্তু তা’র সেই আচরণ দাদার কাছে স্বার্থসিদ্ধির আনন্দ বলে প্রতিভাত হ’তে পারে মনে ক’রে সে क्रांस्ड श्’८ब्र ब्रहेण । অলক্স অনিলের আনন্দ ও লজ্জায়, লাল মুখের দিকে তাৰিয়ে জিংকণ্ঠে বললে—আমাদের যা-কিছু আছে সব তোমার। এই সমস্তই এত সামান্ত যে তাতে তোমার আমেরিকায় যাবার খরচ কুলানো দুষ্কর। তুমি যদি আর একটা বছর অপেক্ষা করে আমাকে সময় দাও, তা হ’লে আমি দিবারাত্রি প্রাণপণ পরিশ্রম করে কিছু টাকা রোজ গারের চেষ্টা দেখতে পারি। অনিল প্রফুল্লমুখে বললে—আমার টাকার দরকার নেই দাদা, আমি বাঙালী-পণ্টনে ভৰ্ত্তি হয়েছি, শিগ গ্রীরই মেসোপটেমিয়া রওনা হবো । অনল চক্ষু বিস্ফারিত ক’রে বলে উঠল—জা ! বলিস্ কি ! করেছিল কি ? এর আগে আমাকে একবার জিজ্ঞাসাও কবুলিনে ? মা যে তোকে আমার হাতে স’পে দিয়ে গেছে, তোর প্রাণের উপর ত তোর আর কোনো অধিকার ছিল না, অনধিকারে তুই এমন কাজ কেন কলি ?... অনলের বড়-বড় চোখ দিয়ে বড়-বড় ফোটায় অশ্রপাত হতে লাগল। - অনিল দাদার চোখের জল দেখে আর কাতর বাক্য শুনে প্রীত ও লজ্জিত হ’য়ে বললে –ভয় কি দাদা ? এত লোক যে যুদ্ধে যাচ্ছে সবাই ত আর মরবে না। বড়-বড় যুদ্ধে যত লোক মারা যায় তা’র চেয়ে বেশী লোক মার যায় বাংলা দেশের ম্যালেরিয়ায় কিংবা সাপের কামড়ে। অনিল দাদাকে সাম্বনা দিলে বটে, কিন্তু দাদার মেহের পরিচয় থেয়ে তা’রও মনটা উদ্বিগ্ন হয়ে গেল। (ক্রমশ: ) doo-o কারখানাবাদী ও স্বাচ্ছন্দ্যবাদী • ঐ অশোক চট্টোপাধ্যায় যে-কোনো প্রতিষ্ঠানের রূপ ভালো করিয়া পরীক্ষা করিয়া cनचिcन खfशब्र छिङ* छूहेछाङाध छेदक८छब्र 4कां* দেখিতে পাওয়া যায় –একটি যথার্থ সত্য, প্রধান ৰ মূল উদ্বেগু এবং অপরটি আনুষঙ্গিক, স্থবিধাগত, প্রথাগত