১ম সংখ্যা ? s नि:चार्ष छांक ८फ़्षांङ्ग, कर्षन-कर्षन नांत्रzजब्र छीघ्रं कथांबाडी বলে ; কখনও বা বহদিন যাবৎ জড়ের চায় নিশ্চল अवशांइ थांटक । * আরও একপ্রকার মানধিক ব্যাধি আছে, তাহাতে রোগীর মনে নানা-প্রকার সঙ্গেহের উদয় হয় ; রোগী মনে করে তাহার খাদ্যের সহিত কেহ বিষ দিতেছে ; পুলিশ তাহার পিছনে লাগিয়াছে বা অন্ত লোকে তাহার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করিতেছে ; কেহ তাহাকে অম্বারলেস দ্বাশ্ব বা হিপ নটাইজ করিয়া অনিষ্টের চেষ্টা করিতেছে, তাহার স্ত্রীর চরিত্র নষ্ট হইয়াছে, ইত্যাদি। কেহ মনে করে লে পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ বিধান বুদ্ধিমান, বলবান, রূপবান বা ধনী, কেহ বা নিজেকে জগদগুরু বলিয়া প্রচার করে। কেহ মনে করে তাহার শরীর একেবারে শূন্ত হইয়া গিয়াছে, কাহারও বা নিজের শরীর কাচের তৈয়ারী বলিয়া মনে হয় ; সে নড়িতে-চড়িতে ভয় পায়, পাছে ভাজিম্বা ধাঁয় । কথন-কখন মানসিক ব্যাধি অতিরিক্ত ধর্শ্ব-কৰ্ম্মে আগ্রহ, ব্যবসায়ে আগ্রহ, চরকা বা পলিটিক্সে আগ্রহন্ধপে দেখা দেয়, কখনও বা জুাহার, বিহার বা ব্যায়ামে রোগী বাডিকগ্রস্ত হয় ; চিকিৎসকদিগের মধ্যেও সময়-সময় এরূপ বাতিকগ্রস্ত লোক দেখিতে পাওয়া যায় ; এরূপ চিকিৎসকের হাতে পড়িলে কখনও বা রোগীকে দুই সন্ধ্যা কট, অথবা কেবল ছদ্ধ বা ফল খাই থাকিতে হয়, কেহ বা কেবল মাংস খাইতেই পরামর্শ দেন, কেহ বা গরম . জল ঠাও করিয়া খাইতে বলেন ; কাহারও বা কেবল উপবাসই ব্যবস্থা । o भननिक शाथि cरु कङ विख्द्रि भूrिउ cश्था रिउ পারে, উপরের বিবৰণ হইতে পাঠক তাহার কিঙ্কিং জাভাগ পাইবেন। আপাতদৃষ্টিতে এইসকল ব্যাধির লক্ষণগুলির মধ্যে একটা শৃঙ্খলা আছে বলিয়া মনে হয় না। মানসিক ব্যাধির রহস্য চিকিৎসকদিগেরও অনেক দিন পৰ্যন্ত অজ্ঞাত ছিল ; এজন্য পূৰ্ব্বোক্ত-প্রকারের কোন ব্যাধি দেখিলে তাহারা সাব্যস্ত করিতেন যে,যকৃতের দোৰে, , cकॉर्डबकङ दा भांग्रैौब्रिक ८कञ aहिब्र (glands) जिन्बाँ बिशरीरब फांझांद्र ऐs९*खि । चांद्रौब्रिक कांब्र१ डिब्र cफबण মানবিক কারণে ষে ব্যাধি উৎপন্ন হইতে পারে, একথা চিকিৎসক-মণ্ডলী সহজে বিশ্বাস করেন নাই ; হাঞ্জাৱয়ায় वृषन ८कांनई लांब्रौब्रिक ठेवणक्की भूबिज्ञा वांश्ब्रि कब्रा ८त्रण ন, অথচ রোগীর উপত্রবের অন্ত নাই দেখা গেল, তখন অনেক চিকিৎসকই বলিতে লাগিলেন, হিষ্টিরিয়া রোগ নহে-বদমায়েসি মাত্র, রোগী মিথ্যা করিয়া অন্ধখের ভাণ করে। এখনও এরূপ মত পোষণ করেন, এমন চিকিৎসকের অভাব নাই। রোগী হয়ত দুই বৎসর শষ্যাগত, নড়িতেচড়িতে অক্ষম→নানারূপ চিকিৎসায় কোন ফল হয় নাই, ' এমন সময় ঘরে আগুন লাগিল, অমূনি রোগী নিজ উঠিয়া দৌড়িয়া পলাইল। এরূপ অবস্থায় রোগী যে মিথ্যা ভাণ করিতেছিল, এরূপ মনে করা বিচিত্র নহে। বিভিন্ন মানসিক ব্যাধিগুলির লক্ষণ বিশেষ করিয়া বিবেচনা করিলে দেখা যাইবে যে সবগুলিতেই একটা যৌক্তিকতার অভাব আছে ; কলিকাতার বাড়ীতে দোতলার উপর সাপের ভয়ে ভীত হওয়া বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নহে, কিন্তু এই রোগীরই অন্তান্ত ব্যাপারে ষথেষ্ট বুদ্ধিবৃত্তির পরিচয় পাওয়া যায় ; অতএব এই একটি বিষয়েই অযৌক্তিকতা কেন দেখা দিল, ভাবিবার বিষয়। রোগী দেখিতেছে যে হাজার-হাজার লোক নিৰ্ব্বিন্ধে চলাফেরা করিতেছে, অথচ তাহার নিজের বেলাই রাস্ত झजिएउ छम्न श्य ? य३ छष्ट्र ८६ कर्डी। अभक्७, उाश चटमक সময় রোগী বুঝিতে পারে, কিন্তু যেখানে রোগীর আত্মভিমান অধিক, অথবা রোগ প্রবল, সেখানে রোগ নিজের কাছেও নিজের অস্বাভাবিকতা স্বীকার করিতে फ्रांब ना । विजागी कब्रिटण बळग-“ब्रारठाब कि कथन লোক চাপা পড়ে না? আমি ষে গাড়ী চাপা পড়িয়া মরিব না, ইহার কিছু নিশ্চয়তা আছে ?" আমার এক রোগী ছিলেন, তিনি খবরের কাগজে যখনই গাড়ীচাপ-পড়ার সংবাদ পাঠ করিতেন, তখনই সেটি সযত্বে কাটিয়া খাতায় আঁটিয়া রাখিতেন ; কেহ তৰু করিতে আলিলেই সেই স্ববৃহৎ খাতাখানি খুলিয়া দেখাইয়া আত্মপক্ষ-সমর্থনের চেষ্টা করিতেন। ১০ হাজারের মধ্যে হয়ত একটা লোৰ গাড়ী-চাপ পড়িয়া মারা পড়ে ; জনসাধারণ ১৯৯৯ জন নিৰ্ব্বিয়ে চলা-ফেরা করে মনে রাখিয়া
