পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ] দেওয়া । ਸਿਕ স্কুল অৰু আর্টস এ এলুমিনিয়মৃএর নাদ, এলুমিনিয়মের কড়া, এবং এলুমিনিয়মের কাজরি কিনিতে পাওয়া যায় । বৃহদায়তনে কার্য্য করিতে হইলে বেঙিয়ামিল ব্যবহার করাও ঠিক নহে । এককালীন ৮০০ বিঘা ইক্ষু লাগাইয়। ইমাসের মধ্যে এই চক্ষু মাড়াই করিয়া গুড় প্রস্তুত করিতে হইলে, ষ্টম-এঞ্জিন, হরিজণ্টাল রোলার মিল, ও ভেকুয়া পান ব্যবহার করা আবশ্বক ৷ ষ্টীম্‌ এঞ্জিন কিনিতে ১৫,০০০।১৬,৮০০ টাকা ব্যয় হয় । ১০০ বিঘা ইক্ষুর আবাদের আর আর সমস্ত সরঞ্জাম কিনিতে হইলে আরও ৫.০০ ৮৬,০০০ টাকা ব্যয় হয় । এই সকল সরঞ্জাম বালন সত্বরের সাঙ্গারহাউসার এঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানীর কার, নাম বেতিয়া মিলএ এককালীন সম খানি মা এ ইক্ষু পেষিত ইয়। থাকে । এই কলের রোলার গুলির ব্যাস ৬ বা ৯ ইঞ্চি । হরিজণ্টাল রোলার মিলের দৈর্ঘ্য ৭ ফুট TB BBBB BBBB BBB KB S DS S 0S DDD পাওয়ার এপ্লিনে এই রোলারমিল চালাইতে পরিলে প্রত্যহ ৩,০০০ মণ ইক্ষু হতে ৩০০ মণ গুড় প্রস্থত হইতে পারে, ॐ श्रृड् ट् शृ । অর্থাং দুষ্ট মাসের মপো ৬০ ০ বিধা ইক্ষু অনায়াসে মাড়াই করিয়া, উঠার রস জাল দিয়া উঠা হইতে গুড় প্রস্থত কার্য্য চলিতে পারে । (ক্রমশঃ জাহাগীরের সময়ের আগর। আশজকাল ঈষ্ট ইণ্ডিয়া রেলপথের অনুগ্রঙ্গে, দিল্লী ও আগরার পথ অতি সুগম হইয়াছে । ভ্রমণকারীর দুগু দর্শনের জন্ত আগরা দেখিতে যান, প্রবাসীরা কম্মোপলক্ষে আগরায় বাস করেন । আগরার প্রতিষ্ঠাতা মহাগৌরবান্বিত সম্রাট আকবরের মৃত্যুর পর, ও জাষ্ট্রাণরের আমলে এই মাগরার অবস্থা কিরূপ ছিল, তাঙ্গ জানিতে অনেকেরষ্ট কৌতূহল জন্মিতে পারে। সেই কৌতুহল তৃপ্তির জন্য " প্রবাসী"তে বৰ্ত্তমান প্রবন্ধের সূচনা । ইহা হইতে বিশেষরূপে প্রমাণিত হইবে, মোগল বাদশাদিগের সেষ্ট সময়ে মাগর, বর্তমান আগর কুষ্টতে অনেক পৃথক ছিল । প্রবাসী ১৫১ সময়ের অবস্থা বুঝাইতে চেষ্টা করিব। পাঠকবর্গের মধ্যে অনেকেই জানেন জাঙ্কাগার বাদশাহ, বিলাসে নিমগ্ন থাকিলেও, রাজ্যশাসনে অদ্বিতীয় ছিলেন। ঠাঙ্গর পশ্চাতে এক প্রবল শক্তি সব্বদাই কাৰ্য্য করিত ! এ শক্তি আর কেহই নছেন, স্বয়ং নারজাহ, বেগম। এরূপ অসাধারণ শক্তিশালিমী রমণ ইতিহাসের পরপৃষ্ঠে অতি অল্পই দেখিতে পাওয়া যায়। নূরজাঙ্গ ও জাঙ্গাগরের যুক্ত নামে যে মুদ্র অঙ্কিত ইত, তাহার এক পুষ্ঠে লেখা ছিল---” নরজাঙ্কার নামসংযোগে এই স্বর্ণখণ্ডের মূলা বৃদ্ধি কথাটা সম্পূর্ণ প্রকৃত । যাঙ্গার ইতিষ্ঠাসের প্রকৃত নরজাঙ্ক বেগমের চি এ দেখিয়াছেম, তাঙ্গারা আমাদের সঠিত একমত হইবেন । জাচাগার নিজের এক থানি জীবন স্থা স্তু লিখিয়া যান। এখানি নানাবিধ অতিরঞ্জিতঘটনাপুর্ণ ইষ্টলেও, সেই সময়ের অতি উংকৃষ্ট ইতিষ্ঠাস। ইতিহাসের হিসাবে ইঃ। একটী বহুমূল্য পদাৰ্থ । কোন মোগল বাদশান্তই এরূপে, অসঙ্কোচে, সরলতার সঠিত নিজ জীবনের কাচিনী প্রস্ফুটিত করিতে পারেন নাই বা করিবার চেষ্টা মাত্র করেন নাই । জঙ্গিগর ” gজুকে " বা তাঙ্গর নিজের জীবনেfতহাসে ঠাঙ্গার সময়ের অবস্থা বাৰ্তাত পূৰ্ব্বের অবস্থা ও বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন । ই চার ট্রক স্থলে লেখা আছে -"আফগান লোদী সমাটদের সময়ে আমার আগরার অবস্থা কিরূপ ছিল, তাঙ্গ একটু বর্ণনা করিব। আফগান লোদী বংশের রাজত্বের পুৰ্ব্বে আগরায় একটা গুগ ছিল । এ দুর্গ টা হিন্দুদিগের নিৰ্ম্মি তথায় লোকজন ও অনেক থাকিত । গজনীর মামুদ যে সময়ে আগরা মাক্রমণ করেন,সেই সময়ে মাসুদ সাদ সুলেমান নামক একজন কলি আগরার মলষ্টা বর্ণনা করিয়া এক কবিতা লিপিয়াছিলেন । তাচাতে মামুদের যুদ্ধপ্রণালী ও বিজয়বাৰ্ত্ত। লিখিত ষ্টষ্টয়াছিল । উল্লিপিত প্রাচীন দুর্গ সম্বন্ধে তাঙ্গাতে নিম্নলিপিত দুষ্টটা

  • مسخ ट् ट्रैल ।।'

পঃক্তি মাছে— হিসারে মগ প্লা পয় দ। &দ আজ মিয়ানে গদ । বিসলে কোচ বেরে। বারে গায় চ (পসার । অর্থাং ধূলিবিদুপরিপূর্ণ মেঘরাশির নীচে, উচ্চ গৃঃচুড়াসমল্পিত জনাকীর্ণ মাগরা মেঘমণ্ডিত উচ্চ পৰ্ব্বতের ন্যার