পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ, ৭ম সখ্যা । ] गिब्रांज हेश ७निक्षेझिरशम । ७थांब्र म* भिनिर्छकांश भूरू ভাব অবলম্বনের পর, সিরাজ বলিয়া উঠিয়াছিলেন :– “বঙ্গীর । বঙ্গীর । ইয়ে চিঠ ঠি বনী আদমসে অায়ী নেছি, ইয়ে চিঠ ঠি কিসি ফেরেস্তা কি জানিব, সে আয়ী হ্যায়” অর্থাৎ "মন্ত্ৰি ! মন্ত্ৰি ! এই পত্র কোন ও মনুষোর প্রেরিত নহে, ইহা কোনও স্বগীয় দূতের নিকট হইতে আসিয়াছে।” শুনা যায়, এই পত্র পীঠের পরে কোন ও সতী পালোকের প্রতি সিরাজ অত্যাচার করেন নাই । , ধৰ্ম্মানন্দ মহাভারতী । ভূতের বাবা। শ্রদ্ধের শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার সতীশচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় মহাশয় গত আষাঢ় মাসের প্রবাসী’তে “উপকথা তত্ব, শীর্ষক প্রবন্ধে বুঝাইয়া দিয়াছেন, যে একই প্রকার উপকথা একাধিক দেশে প্রচলিত দেখিতে পাওয়া যায় । এই প্রকার নানা উপকথা তুলনা করিয়া দেখিলে মানবপ্রকৃতির fভত্তিভূত অনেক ধারণা ও বিশ্বাসে উপনীত হইতে পারা যায় । আমাদের দেশে প্রায় সকলেই "ছাদনদড়ি গোদtবাড়ি’র গল্প ছেলেবেল শুনিয়াছেন । উত্তরপশ্চিম প্রদেশে ও ঐ রূপ একটা গল্প প্রচলিত আছে । আমরা তাহ সংক্ষেপে বর্ণিত করিতেছি । একটা বৃদ্ধার পুত্র অত্যন্ত অকৰ্ম্মণ্য ও কৰ্ত্তব্যবিমুখ ছিল । তাহাকে সকলেই অকালকুষ্মাও বলিয়া সুণ করিত। বৃদ্ধার এমন কিছু সঙ্গতি ছিল না যে, বহুকাল ধরিয়া সংসারযাত্রা মুখস্বচ্ছদে নিৰ্ব্বাহ হইতে পারে, অথবা সে নিষ্কৰ্ম্ম পুত্রটার ভার চিরকাল বহন করিতে পারে। প্রতিবেশীদিগের বাড়ী বাড়ী আট পিশিয়া অতি কষ্টেই তাহার দিনপাত হইত, কিন্তু তাহার পুত্র যৌবনে পদার্পণ করিয়াও উদরচিন্তায় একান্ত অমনোযোগী থাকিল । এক দিবস বৃদ্ধ অত্যন্ত রুষ্ট হইয়া তাহাকে অনেক ভৎসনা করিয়া বলিল, “নিগোড়ে ! * তোর জালায় আমি জলিয়া পুড়িয়া মরিলাম। আমি এখন বুড়া হইলাম, ৰূড়া হাড়ে আর কত খাটিব? আর আমি পিশিতে ಡ নি4 গোড়-পদহীন প্রবাসী । ২৩৭ পারি না । তোর মত ‘কপুত’ + আর কাছারও হয় না । এখন ও রোজগারের পস্থা দেখ ” এই বলিয়া বুদ্ধা আপনার বক্ষে ও গণ্ডদেশে করাঘাত করিয়া ক্ৰন্দন করিতে লাগিল । বালককে সকলেই সৰ্ব্বদ। সস্তুপদেশ দিত ; কিন্তু কেস্ত কখন ও তাহাতে সুফল পায় নাই । বালককে गठहे तृतीन श्झेउ, cन उङॐ डेख्tब्रांख्द्र अबूत श्हेब्र উঠিত । কিন্তু সকলই ভগবানের ইচ্ছা । তাছার ইচ্ছা ব্যতীত "পঞ্জী ও পর মারে না ; এবং চন্দ্রস্তর্য্যও আপনাপন গন্তব্য পথ ছাড়িতে পারেন না । আজ তাছায়ই মহিমাগুণে মাতার ক্রনন শুনিয়া বালকের মন ভিজিল । সে সকাতরে বলিল, “আহ্মা ! আচ্ছা, আমি ‘কামাই’ ; করিতে যাইব, কিন্তু পণের সম্বল স্বরূপ আমাকে কিছু খাবার দাও।” বুদ্ধা মনে মনে কিঞ্চিৎ আশ্বস্ত হইয়া চারিখানি বাজরার রুটি একটী রূমালে বাধিয়া বালকের সম্মুখে রাখিল । বালক রুটি লইয়া অর্থোপার্জনের নিমিত্ত শূন্তমনে গৃহ হইতে নিষ্ক্রাস্ত হইল । যাইতে যাইতে বালক অনেক পথ চলিয়া গেল । কয়েক ক্রোশ অতিক্রম করিয়া এক প্রাস্তর মধ্যে প্রকাও এক ইন্দারা দেখিতে পাইয়া বালস্বভাবসুলভ কৌতুকপ্রিয়তাবশত: ইন্দারার চারি পাড়ে চারিখানি রুটি রাখিয়া চীৎকার করিয়া বলিতে লাগিল-- এক্‌কো খাউ, দোকে খাউ, তিনকে গাউ, কি চারোকে খা যাউ ? অর্থাৎ একটা খাই, দুইটা খাই, তিনটা খাই, অথবা চারিछेहे ४ांझेग्नां ¢शशि ? ঐ ইন্দারার মধ্যে চারজন ভূত অতি প্রাচীনকাল হইতে বাস করিত । বালকের কথা শ্রবণ করিয়া তাহারা অত্যন্ত আশ্চৰ্য্যান্বিত হইল, এবং ভাবিতে লাগিল এই লোকটা আমাদের সন্ধান কি প্রকারে পাইল ; দেখিতেছি, এ আমাদের অপেক্ষা ও অধিক বলশালী । কিন্তু যখন বার বার তিনবার বালক চীৎকারপূর্বক ঐ একই কথা বলিল, তখন আর সন্দেহ থাকিল না এবং ভূত গুপুত অথবা কুপুত্র । পক্ষী ও পক্ষ বিগুর পূর্বক কোথাও যায় প। । 8 অর্থেী পার্জন ।