৬ষ্ঠ, ৭ম সংখ্যা । ] প্রবাসী । ఫి8సి গিয়াছে, কালক্রমে পৃথিবীতে কত পরিবর্তন ঘটিয়াছে । তখনও মানব তাম্র, লৌহাদি কোন ধাতুই প্রাপ্ত হয় নাই ; তখনও প্রস্তর, অস্থি এবং কাষ্ঠই তাহাদের অস্ত্রশস্ত্র ও অন্ত উপকরণ নিৰ্ম্মাণের উপাদান ছিল । গুহ ব্যতীত অন্ত দুই স্থানে এই চতুর্থ যুগের বিবিধ প্রকার চিত্তাকর্ষক অবশেষ পাওয়া গিয়াছে । সমুদ্রোপকলে স্থানে স্থানে এক একটা স্তপ আছে, যাহাকে हे९द्रtfait 5 Kitchen-middens q(x | Cafft-F পূৰ্ব্বে এই স্থ পঞ্জলিকে নৈসর্গিক মনে করিত । কিন্তু পরীক্ষানন্তর পয়াণ হইয়াছে যে, এগুলি জঙ্গলের স্তুপ বা মাস্তাকুড় মাত্র এবং প্রত্নতত্ত্ববিদের পক্ষে নিতান্ত চিত্তহারী । ডেন্মার্কে এইরূপ যে স্তুপ আছে, তাহার কোন কোনটা ১••• ফুট লম্বা ও ৩• • ফুট চৌড়। এই স্থ,পের মধ্যে নানাৰিধ বস্তু পাওয়া গিয়াছে । যথা, হরিণ, কুক্কর ও অন্যান্য বর্তমান পশুর অস্তিপঞ্জর, হংস প্রভৃতি নানা প্রকার পক্ষীর ও বহুবিধ মৎস্যের হাড় ব৷ কাটা এবং শামুকাদি সামুদ্রিক জীবের রাশি রাশি খোলা । ইহা ব্যতীত প্রস্তর, কাষ্ঠ ও অস্তিনিৰ্ম্মিত নানাপ্রকার উপকরণ এবং কিছু মৃৎপাত্র ও পাওয়া গিয়াছে। এই সকল দেখিয়া বেশ বুঝ। যাইতেছে যে, এই স্থপগুলি এক একটি উপনিবেশের শ্মশান স্বরূপ ; এবং ঐ স্থানবাসীর মৎস্য ধরিয়া এবং হরিণাদি জন্তু শিকার করিয়া জীবিকানিৰ্ব্বাছ করিত। কুক্কর ব্যতীত অল্প কোনরূপ পোষ্ণু জস্থর কঙ্কাল পাওয়া যায় নাই । ইহা হইতে প্রমাণ হয় যে, এই উপনিবেশীর শিকারিজীবন সম্পূর্ণরূপে অতিক্রম করিয়া তখনও পশুপালক জীবন প্রাপ্ত হয় নাই । আর এক স্থানে এই প্রাগৈতিহাসিক কালের অবশেষ পাওয়া গিয়াছে। সে স্থান সুইটুজরলণ্ডের কতকগুলি হ্ৰদ । ১৮৫৩ খৃষ্টাব্দে জুরিক হ্রদের জল অনেকটা শুকাইয়া যায়, মস্ত চড়া পড়ে । এই স্থান পরিষ্কার করিবার চেষ্টা করা হইলে দেখা গেল যে, মাটীর খানিকটা নীচে নানারূপ গাছের বড় বড় ডাল ও গুড়ি সরু করিয়া ८*ोंfङ ब्रझेिब्रटिझ् । डांझांब्रहे निकÉ अटमक ८*ॉफ़ी कां? এবং পাথর বা হাড়ের অন্ত্রশস্ত্র ও সচরাচর ব্যবহৃত মাটর বাসনও পাওয়া যায়। ডাক্তার কেলর এ বিষয়ে অনেক অনুসন্ধান করেন। এখন প্রতিপন্ন হইয়াছে যে, পুরাকালে লোকে এই হ্রদের উপর ঘর বাধিয়া থাকিত । লম্বা লম্বা কাঠ পুতিয়া জলের উপর কুটীর নিৰ্ম্মিত হইত, যেমন এখনও অনেক স্থানে—আমাদের ভারতবর্ষেইহয় । অনুসন্ধানে জানা গিয়াছে যে, এইরূপ জলনিবাস সুইটজরলণ্ডে ১৬•ট, ফ্রান্সে ৩২টী, ইটালিতে ৩৬টী, অষ্ট্ৰীয়ায় ১১ট এবং জৰ্ম্মনিতে ৪৬টী ছিল । পরে কোন সময়ে সব গুলিই অগ্নিদাহে নষ্ট হইয়া গিয়াছে । অৰশ্য এ কুটার গুলি সব সমসাময়িক নহে ; তাহাদের অবশেষ পৰ্য্যবেক্ষণে অসুমিত হয় যে, কতকগুলি প্রস্তরযুগের, কিন্তু বেশী ভাগ তদপেক্ষ আধুনিক । কতকগুলিতে প্রস্তর, অস্থি, শিং প্রভৃতি নিৰ্ম্মিত বস্তু পাওয়া যায়, কিন্তু কোন রূপ ধাতব অস্ব শস্থ পাওয়া যায় না। অন্ত কুটার গুলির অধিবাসীরা বোধ হয় তাম এবং পিত্তল ব্যবস্থায় করিতে শিখিয়াছিল, কিন্তু লোহ, অভাববশতঃ, বোধ হয়, অলঙ্কার ব্যতিরেকে অন্য কোন ব্যবহারে প্রযুক্ত হইত না । এই ত গেল সেই সব স্থানের কথা যেখানে প্রাচীন মানবজীবনের অবশেষ পাওয়া গিয়াছে । সেই সব অবশেষ দেখিয়া সে কালের মামুষের বিষয়ে কি কি ন্যায্য অকুমান করা যাইতে পারে, তাহ। এক্ষণে আলোচনা করা যাউক । প্রথম, তাহীদের বহি আকৃতির বিষয় । কতকগুলি গুহাতে অতি প্রাচীন মানবের অস্থিপঞ্জর কিম্বা কঙ্কালীৰশেষ পাওয়া গিয়াছে, সত্য, কিন্তু তাছ। এত অল্প যে শুধু সেই গুলি দেখিয়া কোন নিশ্চিত সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারা যায় না । মনুষ্যকঙ্কাল এত অল্প পাওয়া বাইৰায় কারণ এই যে, মামুষের হাড় স্বভাবতঃ ছোট এবং সরু ; *ौघ मछे झ्झेग्न यांग्र वा श्वांश्रृंदन थांझेब्र! cक८ण । हेहां e মনে রাখা উচিত যে, ঐ প্রাগৈতিহাসিক সময়ে মনুষ্যश्n बश्च बङ्किङ्ग ग्रश्]ांब कूणनांश्च भूव बब ङ्क्षिण । बर्ड्मानकां८णs भूश्रब्रांजौरी बछ मानरबब्र जथि*ांनफूठ cबनসমূহে ৭৫১টি অপর জন্তুর মধ্যে একটি মাত্র মানুষ পাওয়া যায় । কিন্তু অল্প যাহা নরকঙ্কাল পাওয়া গিয়াছে, তাহ দেখিয়াই বৈজ্ঞানিকের সেকালের মানৰাকৃতির একটা ।
