পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ম ও ৯ম সংখ্যা ।] \ মূলগ্রন্থখানি পড়িবেন। তাহা হইলে দেখিতে পাইবেন । তুলসীদাস কৃত্তিবাস প্রভৃতি প্রাদেশিক কবিগণ যাহ। লিখিয়াছেন, তাহ রামায়ণের সূচীমাত্র। উপাখ্যানভাগ জানিতে ঃঃলে, অমর কবির কবিত্ব উপলব্ধি করিতে ইচ্ছ। থাকিলে, মূল পাঠ একান্ত আবগুক। ঝিনুকের জলে সমুদ্রের যতটুকু আ ভাস পাওয়া যায়, অনুবাদগুলি হইতে আদি কাব্যের তদপেক্ষা বেশী নিদর্শন পাওয়া সাইবার কথা নহে । বিরহের একটি শেষ চিত্র দেখাইয়া নিরস্ত হইব । হনুমান সীতার মণি আনিয়া রামকে উপহার দিলেন ; রাম সেই ভুলভ অভিজ্ঞানটি বাষ্পপূর্ণচক্ষে হস্তে লইয়া বলিলেন, “বংসের স্নেহে যেরূপ আপনাআপনি ধেনুর পয়ঃ নিস্তত হয়, এই মণিশ্রেষ্ঠের দর্শনে আমার চিত্ত সেইরূপ তেছে"। ব্যাকুল ভাবে মণিটি বক্ষের ভিতর লুকাইয়া রাখলেন এবং অবিরত অশ্র বর্ষণ করিতে করিতে বলিলেন, "রোগী যেরূপ ঔষধে বাচিয়া উঠে, সীতার কথা শুনিয়া আমার চিত্ত সেইরূপ নবজীবন পাইল। মধুর বাক্যে মৈথিলী কি কি বলিলেন, হনুমান সেই কর্ণের অমৃত কথা বল ; দুঃখ হইতে দুঃখাস্তরে পতিত হইয়া সীতা কি ভাবে জীবন ধারণ করিতেছেন” ? এই বিরহগাথা তন্ন তন্ন করিয়া খুজিলে শুধু রামচরিত্রের পূর্ণ বিকাশ ইহাতে লক্ষিত হইবে এরূপ নহে, ইহার বিবিধ কবি পূর্ণ বর্ণনাগুলিতে কালিদাসাদি কবিগণ কোন, ভাণ্ডার লুণ্ঠন করিয়া সমৃদ্ধ হইয়াছিলেন, উত্তরচরিতের বিলাপাত্মক স্বৰ্গীয় প্রেমকথা কোন মূল গীতির প্রতিধ্বনিস্বরূপ হইয়। এত সুন্দর হইয়াছে, তাহাও পরিসার জানা মাইবে । এই সকল অধ্যায়ে বালীকি উপজাতি ছন্দে ঋতু বৰ্ণন। করিয়াছেন। সেই ঋতুবর্ণনাগুলি পাঠ করিলে স্পষ্টই পরিদৃষ্ট হয়, আদি কবির পদাঙ্ক অনুসরণ করিয়া কালিদাসের ঋতুসংহার লিখিত । এই বিরহগাথায় যে অপূৰ্ব্ব কবিত্ব উচ্ছদিত হইয়াছে, তাহ করুণরসে অভিষিঞ্চিত ইষ্টয় পরম পবিত্র হইয়া উঠিয়াছে। কালিদাসের সৌন্দর্য্যবর্ণনা তুলিতে অঙ্কিত চিত্রপটের স্থায়, শুধু চক্ষুর উপভোগযোগ্য ; কিন্তু বালৗকির প্রকৃতিবর্ণনা ছত্ৰে ছত্রে অনুরাগ প্রবাসী నీన(t প্রকৃতিবর্ণনা পড়িতে পড়িতে অনেকস্থলে আমাদের চিত্ত্বে অব্যক্ত বেদনার ভাব উথলিয়া উঠে, চক্ষু অশ্র পূর্ণ হয় এবং নিৰ্ব্বাসিত, প্রেমিকশ্রেষ্ঠ, বিরহী রাজকুমারের সকরুণ বিলাপরাশি মৰ্ম্মস্পর্শ করিয়া চিত্তকে একান্তরূপ দ্রবীভূত করিয়া ফেলে । ঐদীনেশচন্দ্র সেন । মেয়েলি সাহিত্য ও বারব্রত । ৩ । জয় মঙ্গলবার | এই ব্ৰত কেবল জৈষ্ঠ্যমাসের প্রথম মঙ্গলবালে আরস্তু করিয়া এইমাসের সমস্ত মঙ্গলবারে করিতে হয় । ১৭টি যবের চাল, ১৭গাছি দূৰ্ব্ব, ১৭টি কাটালপা তা দিয়া তই প্রস্থ অৰ্ঘ্য করিতে হয় । পুরোঠিতের দ্বারা মঙ্গলচ ষ্ট্রীর পূজা করাষ্টয়া পূজাস্থে অৰ্ঘা জলে লিসজ্জন করিবার নিয়ম। আহারের নিয়ম অন্তান্ত মঙ্গলবারের ন্যায় । সুপারিহস্তে কথা শুনিতে হয় । যতদিন ইচ্ছা এই রত করিতে পারা যায় । সধবা বিধবা সকলে এই বতের অধিকারী । কথা এইরূপ-- “জয় জয় জয় মান্ধে জয় মা পাৰ্ব্বতী, জয় মঙ্গলবারের কথা কন শুভঙ্করী।” “এক ছিল ধেণে সদাগর, তার ছিল সাত বেটী । মা মঙ্গলচণ্ডী ছলনা করিয়া পা’কমার ; পাধিমার } বেশে বেণে সদাগরের বাড়ী ভিক্ষা করতে গেলেন । যখন সদাগরের স্ত্রী ভিক্ষা দিতে এল, তখন পা’ কমারা সেজে ম৷ মঙ্গলচণ্ডী বললেন, বেটা-অাটকুড়ির ঠিয়ে ভিক্ষে নিই, তবু বেট-জাটকুড়ির ঠিয়ে নিন। তখন সে চলে গেল, গোষাঘরে গিয়ে খিল দিল । বড় বেটা বাড়ী এসে মাকে দেখ তে না পেয়ে জিজ্ঞাসা করলে, ম| কোথায় ? তখন কর্তা বললেন, তিনি গোলাঘরে । পুত্র আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেসা করিল, কেন ? তখন কর্তা বললেন, এক পাকমারা এসে বলে গেছে, বেটি-অটিকুড়ির কাছে ভিক্ষা নোবনা । তখন পুত্র বলিল, “সে কোন দিকে গেল।” গায়ের উত্তরদিকে

  • gय शौ८लां८कब्र श्रृं८é कन71 जtा नाझे, टtशाक ८ञ८ङ्गलौटामाग्न

gggBDDDBBB DD BDD DDB BBBS BB BB DDDDS B S S S S S - -