পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●8ぐり প্রদান করিয়াছেন। অনু স্ব +ঘ এ করিলে কি হয়, BB BB BB BBBB BBBB S BBBBS BBB SBBS স্বারে” জীবনদান করিয়াছেন, সেই অধ্যাপকম গুলী নিরা কার “অনুশ্বরের” অর্থবোধ করিতেই বেশী “ভেকু” হইবার কথা ! কিন্তু ইঠাই বৰ্ত্তমান সমালোচনার নিয়ম ; কারণ "পিচুড়ীর" কবি নিজেই বলিয়াছেন-– ‘‘হেথায় ঝুটা যে সে সাচ্চা বলে সা৯া হয়,ঝুটা । কাঞ্চুরিটি ছুইকে বলেন -- তোমার মঙ্গে ফুট ।” দোষের কথা বলিলাম । গুণের কথাও বলিব । যে সহৃদয়তা লক্টয়া সমালোচনার লেখনী ধারণ করিতে হয়, তাঙ্গকে “স্থতি" বলা যায় না। সুতরাং নির্ভয়ে গুণের প্রশংসা করাও সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য । কিন্তু গ্ৰন্থকারগণ কেবল গুণাংশেরই সমালোচনা দেপিতে ইচ্ছা করেন । কস এত কাল নীরতাগ করিয়া ক্ষীর ভোজন করিত, গ্রন্থকারগণও সেই দুষ্টান্তের দোহাই দিয়া পাঠকগণকে ত্বংসকৃত্তি অবলম্বন করিবার প্রবৃত্ত্বি দান করিতেন । হংস সত্য সতাই নীর ত্যাগ করিয়া ক্ষীর ভোজন করে কি না, আজ কাল তাঙ্গারও বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা আরব্ধ হইয়াছে । এ সূগের সাহিত্যের পক্ষে ন}র তাগ করিয়া ক্ষীর ভোজনে কল্যাণ নাই । কতটুকু নীর আর কতটুকুই বা ক্ষীর, তাঙ্গার পরিমাণ নির্ণয় করা আবশুক । তাছাতেই সমালোচনা সাফল্য লাভ করে; তাহাতেই সাহিত্য সমুন্নত হয় । “খিচুড়ী’তে নীরের অভাব না থাকিলেও, ক্ষীরের ভাগও অল্প ছিল না । কবি সেই ক্ষীরকে আরও একটু ঘন করিয়া অম্নরস ছাড়িলে, ক্ষীর টুকু ঠিক থাকিত । কুরুচির কাচা তেঁতুল পড়িয়া অনেকটা ক্ষীর নষ্ট হইয়া গিয়াছে ! শব্দগত ও ভাবগত কুরুচি ত্যাগ করিতে পারিলে, মনেক কবি তাই উপাদেয় হইত। অনেক কবিতা এখনও অনেকের মৰ্ম্ম স্পর্শ করিবে । কবির ছড়া বাধায় ক্ষমতা আছে । ছড়ার ভিতর দিয়া কড়া কথা শুনাইবারও ক্ষমতা আছে । কোন কোন লেখক ও সমালোচকের চেতনা সম্পাদনের জন্ত সেরূপ কড়া কপার প্রয়োজন আছে । কবি তাহাতে ক্রটি করেন নাই । অনেক স্বলে চেষ্ট সম্পূর্ণ সফল হইয়াছে। তাহার নমুনা مدیسیسیم همسعه سعسمی سنتی: یا " ۶۹- ...........سسِشْٹٹنگھمائینائی- *------ -- প্রবাসী | ১ম ভাগ উদ্ধত করিব না। যিনি পড়িবেন, তিনিই বুঝিবেন - কবি কাছাকে লক্ষ্য করিয়াড়েন । হাস্যরসের স্বরূপনির্ণয়ে মতপার্থক্য দেখিতে পাওয় যায়। প্রাচীন মতানুসারে হাস্ত গু ভ্ৰ,—কলঙ্কশষ্ঠ পূর্ণচন্ধের ন্যায় সুবিমল আনন্দরসের আকর । আধুনিক মতানুসারে হান্ত গিরগিটর ন্যায় বহুরূপী,—ষপন যেমন তখন তেমন , শ্বেত পীত নীল রক্ত হরিং কপিশ ! সেই জন্য আধুনিক হাস্যরসের অন্তরালে কথন করুণ কখন বা বীভৎসর উচ্ছসিত হইয় উঠে। কবি বলিতেছেন,—র্তাহার হাসি কাল্পরই নামাক্ষর । তবে কবি কোন কোন স্তলে কাস)ইবার জন্য এত কষ্টকল্পনার আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছেন কেন ? প্রাচীনকালে দুষ্ট উপায়ে ঠান্তরস অভিব্য ক্স হঠত ; এক উপায় –নিজে হাসির। অপরকে হাসাইয়া যাওয়া ; আর এক উপায়, নিজের অযথা প্রাক্ত গান্ত"র্য, ঔদাস্ত, বিষাদ, বৈরাগ ও শে’সাবার্য্যে অপরের ভাস্তোদ্রেক করা । কবি এই উভয় উপায় অবলম্বন করিয়াই হাস্যরসের অবতার। করিয়াছেন। যেখানে পাট বাঙ্গালায় কুলায় নাই, সেখানে বিলাতী গ্যাড ম্যাডের ব্যবহারে হাস্যরসের তুফান উঠিয় পডিয়াছে ; তাঙ্গতে কত পাঠকপাঠক হাবুডুবু খাইবেন । আবার যেখানে কতকগুলি অর্থহীন বাকা-জঙ্গাল পুঞ্জীরুত করিয়া হাস্তবন্ত প্ৰৰাহিত হঠয়াছে, সেখানে অর্থানুসন্ধান করিয়া কত সমালোচক মাথ কুটিয়া মরিবেন ; না বুঝিয়াও ভাবিবেন, বুঝি ভারি একটা মজার কথা ! হাস্যরসাত্মক কাব্য সমালোচনায় সমালোচকের পথ নি তাম্ব কণ্টকাকীর্ণ। এত বড় সমালোচনা ত লিখিলাম ; কিন্তু কোন কবিতায় হাস্যরস সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক পরিপুষ্ট্র হইয়াছে, তাহ বাছিয়। বাহির করিতে পারিতেছি না দেখিয়া, বন্ধু দেখাইয়া দিলেন—

    • ५ड्र!

জানে না কে1 কারে বলে মিঠে কথার রসকরা, উচ্চ কণ্ঠে গালি দিয়ে ভাবে ভারি মস্কর।” শ্ৰীঅক্ষয়কুমার মৈত্রেয়।