পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৪৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০ম সংখ্যা । ] লওয়াই কৰ্ত্তব্য এবং সকলেরই ঐরপ টাকা চিনিবার ও জন করিয়া লইবার অভ্যাস করা উচিত। বৈধ ব্যবহারে বর্ষণের দ্বারা টাকার যে ওজনের হ্রাস হয় তাঃার পরিমাণ দেড় শত বৎসরেও ষোড়শাংশ বা টাকায় এক আনা হয় না । সুতরাং যে টাকার ওজন পনের আনা বা তদপেক্ষ কম তাহা যে অবৈধ উপায়ে কমান, ইঙ্গ সুনিশ্চিত । বিশেষতঃ যদি টাকাটা ১৮৪০ বা ১৮৬২ সালাঙ্কিত না হইয়া মায়ও পরবর্তী সময়ের হয় তাঙ্গ ইলে ত কোনও সন্দেহই থাকে না । দুঃখের বিষয় যে এক্ষণে প্রচলিত টাকার মধ্যে অবৈধ রূপে কমান তাল কা টাকার সংখ্যা কম নষ্ঠে । বলা বাহুলা যে লোভপরায়ণ দুৰ্ব্ব ত্তগণ জনসাধারণকে প্রতারিত করিয়া লাভ করিবার জন্য গোপনে টাকা হইতে রূপা বাতির করিয়া লয়। ভারতবর্মের বিভিন্ন প্রদেশে এই ছক্রিয়ার প্রান্তর্ভব বিষয়ে নূ্যনতাধিক থাকিলে ও মোটের উপর এদেশে রৌপ্যমুদ্রার সহস্ত্রের মধ্যে ১৫টা অবৈধ রূপে ব্যবহৃত বলিয়া নির্দেশ করিতে পারা যায় । কিরূপে জুয়াচোরের অবৈধ উপায়ে টাকা হইতে রূপ BBB BBBS BB BB BBB BBS BBB BBB S BBS জেই বুঝিতে পারা যায় যে টাকার স্যায় ধার কাটা মুদ্রার কিনারা হইতে রূপ চাচিয়া লওয়া এক প্রকার অসম্ভব । এক সময়ে ইংলণ্ডে মুদ্রার কিনারা চাচিয়া বা কাটিয়া ল ওয়া অপরাধ এত প্রবল হয় যে প্রচলিত মুদ্রাসমূহের আ ক্লার নিয়মিত আকারের অৰ্দ্ধেক হইয়া পড়িয়ছিল । সেই জষ্ঠ প্রসিদ্ধ গণিতবেত্ত্ব। সার আইজক নিউটন প্রথমে ইংলণ্ডে ধারকাটা মুদ্রার প্রচলন করেন। এক্ষণে আমাদের দেশে অবৈধ উপায়ে চাচ টাকা কদাচিৎ তুষ্ট একটা মাত্র দেখিতে পাওয়া যায় এবং তাহাও অতি সহজে ধরা পড়ে । চাচিয়া রূপা বা হর করিলে টাকা কিছু ছোট হইয়া পড়ে ও আবার অতি সাবধানে নুতন করিয়া ধার কাটিতে হয় । এই জন্য টাকা কমাইবার এ উপায় আমাদের দেশের প্রবঞ্চ কদিগের প্রিয় নহে । বর্তমান সময়ের অধিকাংশ হালক। টাকাই তেজাৰী । নাইটিক এসিডকে হিন্দীতে তেজ অাব বলে । তেজাবের গুণ এই ষে স্বর্ণ ভিন্ন অন্ত সমস্ত সাধারণ ধাতুই ইঙ্গার স্পশে अष रहेब्रा याद्र । यकऎी वृश्वद्र शारज ऊँौप्र नाहे,िक 4निय् ॐवांनौ లిసి রাধিয়া তাছাতে দুই তিন সেকেণ্ডের জষ্ঠ একটী টীকা ডুবাইয়া রাখিলে প্রায় দেড় দুই আaা রপ বাহির হইয়া যায়। পরে ঐ রৌপ্যযুক্ত এপিণ্ড কে জলের সহিঙ মিশ্রিত করিয়া তাহাতে তামার পাত রাগিলেই ঐ পাতে রূপা লাগিয়া যায় ও তাছা সহজে চাচিয়া লওয়া যাইতে পারে। আজকাল আর এক কারণেও অনেক টাকা হালকা. চষ্টয়া যায় । ইলেক্টে প্লেট অর্থাৎ পিত্তলাদি নিৰ্ম্মিত বস্তুকে তাড়িতfক্রয়াদ্বারা রৌপ্যাচ্ছাদিত কর। এখন খুব প্রচলিত । একটা মাটির বা কাচের পাত্রে রাসায়নিক দ্রববিশেষ রাখিয়া তাঙ্গার একধারে একথগু; রৌপ্য ও অন্যপারে তfমাদি নিৰ্ম্মিত বস্থ নিমজ্জনপূর্বক ঐ দ্রবের মধ্যে তাড়িত, প্রবাহ সঞ্চারিত করিলে রোপাথগু ক্রমে দ্রবীভূত হইয়। তামনিৰ্ম্মিত বঙ্গকে আচ্ছন্ন করিয়া ফেলে । এষ্ট কার্গো রৌপ্যপণ্ডের পরিবর্কে অনেক সময় টাকা ব্যবঙ্গত হইয়া থাকে এবং প্রবঞ্চকের এইরূপে ব্যবঙ্গ"ত টাকা বাজারে চালাইতে কুষ্ঠিত হয় না । তেজীবী বা ইলেক্টে,াপ্লেটে ব্যবঙ্গত টাক। দেখিতে ঠিক ভাল টাকার স্যায়,কেবল কিছু পাত লা। ওজন ম, কাঞ্জলে তাঙ্গ অবৈধ উপায়ে ব্যবঙ্গত বলিয়। ধরা কঠিন । দরিদ্র লোকে প্রলুব্ধ হইয়া পাছে এই সকল সহজ উপায়ে সাধরণের ক্ষতি করে, এই জন্য ছবৈধ উপায়ে টাকা হইতে রূপ। বাহির করিবার দ গু অতি কঠিন করা হইয়াছে । লম্বর ত মুদ্র চালাইতে চেষ্টা করিলে দশবংসর সশ্রম কারাদ গু ভোগ করতে হয় । যে টাকা ওজনে শতকরা স্তষ্ট ভাগের অধিক কমিয়া গিয়াছে, তাঙ্গ গবর্ণমেণ্টের কোষাগারে ধরা পড়িলেষ্ট কাট হয় এবং তাঙ্ক অবৈধ উপায়ে লঘুকৃত বলিয়া প্রমাণ না চইলে গাঙ্গার টাকা তাঙ্গাকে নিম্নলিখিতরূপ মূল দেওয়া ত য় থাকে ; যথা-ওজনে পনের আনার উপর হইলে টাকার পর দাম দেওয়া হয় ; চৌদ্দ আনা হইতে পনের আনার মধ্যে ওজন হইলে চোঁদ আনা, তের আনা চটতে চৌদ্ধ আনার মধ্যে হইলে তের আন এবং বার জানা ও তের আনার মধ্যে হইলে বার আন দেওয়া হয় । টাকা ওজনে যার মানার কম হইলে তাহ। কাটিয়া অলিকারীকে ফেরত দেওয়া যায়, কোৰাগারে গৃহীত হয় না। আজকাল