পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৪৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وان o 8 JASAS A SASJASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS SAAAAAS A SAS SSAS A SAS SSAS SSAS - .م. করিয়া লওয়া যাইতে পারে। তার পর সেই তৃণপণ্ডে অগ্নি সংযোগ কর,—একটু তাপ, একটু আলোক দিয়া তৃণের অস্তিত্ব লোপ পাইলে এবং কেবল সোড়া, ফ ফরস, লাইট্রোজেন ও গন্ধক মিশ্রিত একটা শৌগিক পদার্থ ভস্মাকারে থাকিয়া তৃণের দহন জ্ঞাপন করিতে থাকিবে মায় । পাঠ পাঠিকাগণ জিজ্ঞাসা করিতে পারেন,---এই দহন ব্যাপারটা কি ? রসায়নবিদগণ তপ্ত স্তরে লিবেন,--তৃণখণ্ডে যে হাইড্রোজেন মুক্তাবস্থায় ছিল, অগ্নিসং োগে তাড়াই বায়ুস্ত অকৃসিজেনের সঠিত মিলিত তহৎ জলীয় বাষ্পাকারে বায়ুতে মিশাইল। আর সেই মুক্ত অঙ্গার বায়ুর অক্সিজেনের সঠি ও সংযুক্ত হইয়া অঙ্গারক-বাম্পে পরিণত তষ্ঠল । সুতরাং দেখা DDBB KBD DDBBBBS BB BB BBBSBB BBB অঙ্গার ও হাইড্রোজেনের সঠিত, বায়ুস্ত অক্সিজেনের ংযোগ ব্যতীত আর কিছুই নয় । এখন প্রশ্ন হইতে পারে, অগ্নিসংযোগে ক্ষুদ্র তৃণখণ্ড চক্টতে যে একটু তাপালোকের বিকাশ হটল, তাঙ্গর উৎপত্ত্বি কোথায় ? এষ্ট প্রশ্নের মীমাংসা জন্ত তৃণের অতীত জীবনের দুই একটী কথার আলোচন! আবশু ক ! পাঠক পাঠিকাগণ বোধ হয় জানেন, স্ব র্যাকিরণই উদ্ভিদ জগতের প্রাণস্বরূপ । উদ্ভিদসকল পত্রদ্বারা বায়ুস্ত অঙ্গাবক বাষ্প গ্রহণ করে, এবং মূলদ্বারা আবশ্বক জল ইত্যাদি শোষণ করে সত্য,-- কিন্তু স্বর্যাকিরণের অভাবে সেগুলিকে জাণ করিয়া দেছ পোষণ কার্য্যে নিয়োজিত করিবার শক্তি উদ্ভিদের নাই । পরীক্ষা করিয়া দেখা গিয়াছে সোরালোক উদ্ভিদপত্রে পতিত হইলে, পত্ৰশোষিত সেই অঙ্গারক বাষ্প তাহার গঠনোৎপাদন অকৃসিজেন ও অঙ্গারে বিশ্লিষ্ট হইয়া যায় ; এবং তার পর উদ্ভিদ সকল দেহ পোষণের জন্ত আবগুক মুক্ত অঙ্গারটাকে রাখিয়া অব্যবহার্য্য অকৃসিজেন বাষ্প বায়ুতে ছাড়িয়া দেয়। মূলশোধিত জলকেও ঠিক পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে হাইড্রোজেন ও অকৃসিজেনে বিশ্লিষ্ট হইতে দেখা গিয়া থাকে, এবং এস্থলে উদ্ভিদ সকল দেহগঠনে ব্যবহার্য হাইড্রোজেনটাকে ধরয় রাখিয়া অনাবশুক অক্সিজেনকে পূৰ্ব্ববং বাতাসে ছাড়িয়া দেয় । সুতরাং দেখা যাইতেছে জঙ্গারক বাষ্প ও জল বিশিষ্ট করিয়া উদ্ভিদদেহে মুক্ত অঙ্গার প্রবাসী ও তাই ড়া জন গোগাইবার জন্য প্রচুর সৌরশক্তি বায়িত [ >भ उठांश । n. .. ہم م ۔ یہ x م جمہ s . مم- “ ہ জগতে শক্তির বিনাশ নাই,--বুক্ষপত্রপতিত সেই সৌরশক্তিও ধ্বংস প্রাপ্ত হয় না ; উদ্ভিদদেহস্থ সেই পৃথকীভূত মুক্ত অঙ্গার ও হাইড্রোঞ্জেনের মধ্যে তাত। গুপ্তা বস্থায় থাকে । তাপমান যন্ত্রাদি দ্বার সেক্ট শক্তির কোনও ল কণ দেথা যায় না সভ্যতা,কিন্তু পরে যখন অগ্নিসংযোগে বা অপর কোন ও কারণে উদ্ভিদদেহ রূপান্তর পাইতে থাকে, হইয়া থাকে । তপন সেই গুপ্তশক্তির বিকশ দুষ্ট হয় । আমাদের সেই প্রজ্জ্বলিত তৃণখণ্ডের তাপালো । উক্ত গুঢসৌরশক্তির বিকাশ ব্যতীত আর কিছুই নয় ;--প্রচুর স্বৰ্য্যকিরণ বায় বরিয়া তৃণখণ্ডটি আধুত্ব যে মুক্ত অঙ্গার ও হাইড্রোজেন দেহস্থ রাখিয়াছিল , অগ্নিসংযোগে তাঙ্গাই বায়ুস্ত অকৃসিজেনের সাচা ্যে অক্ষারক বাপ ও জলীয় বাষ্প উৎপন্ন করিয়া পুৰ্ব্বব্য মৃত তাপ ও আলোকের বিকাশ করে । , একখণ্ড বৃহৎ প্রস্তর ভূপৃষ্ঠ হইতে উঠাইয়া উচ্চস্থানে রাখিতে যে শক্তিপ্রয়োগের আবশুকত হয়, তাড়ার কিয়দংশ যেমন সেই উচ্চস্তামস্তিত প্রস্তরে গুপূৰ্ণবস্তায় থাf rয়া যায়, অথচ তাহাতে সেই শক্তির কোন চিত্ত্ব দেখা যায় না, তার পর স্থানচ্যুত হইলেই সেক্ট শক্তি প্রযুক্ত প্রস্তরথ গুটী যে প্রকার মহা বেগে ভূপতিত হইয়া গুপ্তশক্তির পরিচয় দেয় ; আমাদের সেই তৃণদেহে সৌরশক্তির গুঢ় অবস্থিতি ও বিকাশও কত কটা তদ্রুপ । প্রস্তুরখণ্ডের শক্তি তাঙ্গার উচ্চ বস্থানে এবং তৃণের সৌরশক্তি তাঙ্গার দেহস্ত অঙ্গার ও হাইড্রোজেনের পৃথক ও মুক্ত অবস্থানে গৃঢ়াবস্থায় থাকে, -তারপর যথাসময়ে এই উভয় শক্তির বিকাশ দেখা যায় । অবিমিশ্র অঙ্গার ও হাইড্রোজেন জগতের একান্ত ভুলভ সামগ্রী । অঙ্গারক বাষ্প ও জল ইত্যাদিতে ইহাদের প্রচুর অস্তিত্ব আছে সত্য, কিন্তু তথায় যৌগিক অবস্থায় থাকে বলিয়া সেই অঙ্গার ও হাইড্রোজেন দ্বার স্মৃষ্টির উচ্চতর

  • বিজ্ঞানবিদগণ পরীক্ষা করিয়া দেখিয় ছেন,--শরীরগঠনের জন্ত উদ্ভিদ সকল যে পরিমাণ অঙ্গ রক বাষ্প ও জল ব'হ প্রকৃতি হইতে গ্রহণ করে, এবং তাহ দেহপোষণে পযোগী করিতে যে পরিমাণ সৌর उ*:नारू दाग्न कtर, मझेौष्ट्रङ श्इंदाज नभग्न ठाशद्रा श्रादाद्र कि সেই পরিমাণ অঙ্গারক বাপ,জল ও তাপালোক ত্যাগ করিয়া প্রকৃতির थ* *द्भिश्{{५ कfद्रघ्न। ५कि ।