পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৫৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8.98 ধপতির জন্ম । ৬ালু কুমারের সাম্প পাচ ভাই মাটী পানি ছানিয় ইল এক ঠাই । মাট খানি আনিয়া তুইলা দিল চাকে, মঙ্গদেবের ধপতি গৈল আড়াইট পাকে । রবি দিলেন শুকাইয়। লহ্মা দিলেন পুড়িয়া গুল দিলেন স্তে মই লইলাম মস্তকে, কালিন্দী সমুন নব শঙ্খর জল । আমার ধুপতি শুদ্ধ কর মঠেখর । ধূপের জন্ম । ধূপ পপ গাছেরি আর্ট, রাবণে আনিল ধূপ মানব এথ। । যত কিছু ছিল রাবণ মনেরি বাসন । দশমুণ্ড কাটিয়। রাবণ পাতিল রচন । ছদ পৃপ মেদ ধূপ আমঈন। আউস পৃপ, সাত পাচ ধূপে করি অন্ধকার, পপের গন্ধে নাচে g tল আমার বেতাল । পূপের গন্ধে নাচে ঢাকা আর সন্ন্যাসী , পূপের গন্ধে নাচে পাতালে বামুক । মথন মারে ধুপ ধরে, ত্ৰিশ কোটী দেবগণ দষ্টি করে । বসোয়ার পুষ্ঠে দিয়া পাও, মহাদেব ধুপ থt ৭ । উমির ম ষ্ট্র । ৪৫ (“S ) প্রথমে আইল ডামর দীঘে দিয়া ফোট৷ তাঁর পরে আইল ডামর মঙ্গীরাবণের বেটী । কৈস্ক নিন্ধৈ আইল তারা দুটা ভাই । • ধূপ পলিবার সময় এবং অষ্ঠাষ্ঠ ভাবের সময় এই ডমের মগ্ৰ উচ্চারি ম হয় । ডাময় মগ্ন বড়ই গোপনীয় । অতি অল্প লোকেই LgBB DSDBS B BBD DDD BBBD BBBDD DDSDD DDD १िश्वांग । ७iभभूमऽ १५:ल ¢क छ् *िथtग्न नी । [ ১ম ভাগ । তায় পাছে কত ডামর লেখা জোখা নাই । নাগ ডামর ভূত ডামর দেব ডামর। সকল উমর কর আমার কণ্ঠে অধিষ্ঠান । প্রণমোচ নারায়ণী চরণে তোমার । { २ ) ঝঞ্জ বাজে ঝাজরা বাজে, ধাজে রামা তুলা । ধোল শ ডাকিনী নিয়া নাচে গভস্থর । শ্রীরামের ভাগিন তুই কালিয়ার পুত । সাঙ্গ কৈরা বাস্তষ্ক আন যত আছে ভূত। এতদ্বাৰ্তীত আর ও ডামর মন্ত্র আছে চৈত্ৰপু জার সকল মন্ত্ৰ লিপিতে গেলে পগি বাড়িয়া ধায়, তজ্জন্ত আমরা ক্ষ{ ¥ $ £লাম । সংক্রাস্তির পূর্বদিবস খাট না খাটা হয় না । এঠ দিন প্রথম বেল ফুট ,লাক শিব ও পরিবর্তী সাজিয়া বাড়ী বাড়ী মাইয়। নাচে ও পয়সা ভিক্ষা করে । পাপতার এই নুতাকে বৌনাচানি কণ্ঠে । ভরত লিপিয়াড়েন কৈলাসের ভিপরী সাপ নাচাইতেন, তাহার বৌ নাচনির কথা ইহার কোথা হইতে গড়িয়া লইল ? অপরাহ বেলায় ‘আমভাঙ্গনী’ ও ‘মেছেজ টী হয়। ফল সহিত একটা আমশাখা অঙ্গনের মধাস্থলে রোপন করা হয়, একজন লোক হনুমানের সাজ ধরয়া আসিয়। আমশাখার আম ছিড়ে । ইতার নাম আণভাঙ্গনী | আমভাঙ্গনীর সন্নিত চৈএপূজার কি সম্পর্ক বুঝা যায় না। আমভাঙ্গনর পর মেছেহাটী হয় । একজন জেলে মাছের খ{ড়ী লইয়া উঠানের একদিকে বসে ৷ সন্ন্যাসীরা সকলে তাঙ্গার সমূপে দলবদ্ধ হইয়া বসিলে জেলে মাছের খাড়া পৃষ্ঠয়া সেই জলের ছিট। ইহাদের গাত্রে দেয় । এই মাছের জলের ছিটা পাইলেই সন্ন্যাসীরা বন্ধন হইতে মুক্ত হয় । এই দিন রাত্রির কার্যা - চরগৌরী পূজা, কালাকাছখেলা ও হাজর। হরগৌরীমুক্তি প্রস্তুত করিয়া এই রাত্রিতে ষোড়শোপচারে পূজা করা হয়। পুরোহিত এই পূজা করেন । হরগোরীর পূজার পর কালী কাছ খেলা হয়। দুইটী লোক কানীর মূগস পরিয়া হাতে তরবার লইয়া যুদ্ধের তালে নাচিতে থাকে । কিছুকাল নাচা হইলে পর একজনের বাম হাতে "মৈন’ দেওয়া হয় । ‘মৈন’ দেওয়ার পর অতি