পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৫৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ ও ১২শ সংখ্যা । ] চারি পাঁচ মাইল দূরে একটা গ্রামে স্বীয় আশ্রম নির্দেশ করেন । তাহারই নামে ঐ স্থানের নাম সিঙ্গিরামপুর ইয়াছে। তাহার আশ্রম এক্ষণে সাধু সন্ন্যাসী ও গ্রামবাসি গণের নিকট পবিত্র স্থান বলিয়া সম্মানিত হঠতেছে । গাজীপুরে বাঙ্গালীর বাস বড় অল্প দিন হইতে নষ্ঠে । গাজীপুরে গোরাবাজার সন্নিহিত গঙ্গার উপকূলস্তিত "সিদ্ধে শ্বরনাথের মন্দির” নামে একটা অতি পুরাতন দেবালয় আছে । এরূপ জাগ্ৰত দেবতা, এমন পবিত্র স্থান, এমন সুরম্য দেবালয়, স্থানীয় হিন্দগণের এমন উৎসবস্তল গাজী পুরে আর নাই। প্রবাদী বাঙ্গালীর ইতিহাসের অভাবে কত কীৰ্ত্তিই মে লুপ্ত হুইয়া গিয়াছে তাঙ্গার হয় । মাষ্ট গাজীপুরের এই মন্দির যে বাঙ্গালীর প্রতিষ্ঠিত তাত ক্রমে কিম্বদন্তীতে পরিণত হইয়াড়ে ; মন্দির শীর্ষস্থ বঙ্গাক্ষরে খোদিত শিলালিপি প্রতিষ্ঠাতার স্মৃতি বহন করিতেছিল, কিন্তু অল্প দিন চক্টল উত। ভাঙ্গিয়া পড়িয়া যায় । স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তিগণ এখনও তাঙ্কার সাক্ষা প্রদান করিতেছেন বলিয়াই ষ্টতা বাঙ্গালীর কীৰ্ত্তি বলিয়। জানা যায়। এরূপ জনপ্রবাদ আছে যে বমু উপাধিধারী কোন বাঙ্গালী বণিক বাণিজ্যতরী সাজাইয়া এই স্থানের নিকট দিয়া যাইতে যাইতে জলমগ্ন হন । বণিক অবশেষে অনেক কষ্টে উপকূলে উঠতে সমর্থ হন এবং হুতাশহৃদয়ে তথায় সমস্ত দিল নিশি পড়িয়া থাকেন। রজনীতে তিনি স্বপ্ন দেখেন দেন মহাদেব স্বয়ং আসিয়া তাঙ্গাকে বলিতেছেন, “ভয় নাই, কলা প্রাতে অঙ্গেসণ করিলে তোমার নষ্টদ্রব্য পুনঃপ্রাপ্ত ত চলে, কিন্তু এই স্থানে সিদ্ধশ্বর নাথের মন্দির প্রতিষ্ঠা করিতে ভুলি শুন৷ ” বলা বাহুল্য যে স্থলে নৌকা ডুবিয়ছিল তথা চটতে বণিক নষ্টদ্রব্য উদ্ধার করিয়া বাণিজ্যে বহির্গত হন এবং অনতিকাল মধ্যে এস্তানের বন কাটাইয়া উক্ত ,দবালয় প্রতিষ্ঠিত করেন । গঙ্গার এই স্থান এখনও নৌকা গমনাগমনের পক্ষে সুবিধাজনক নষ্ঠে । এই মন্দিরপ্রতিষ্ঠাতার নাম ধাম আমরা এখনও প্রাপ্ত হই নাই । এখানকার বৈদ্যবংশীয় রায় পরিবার বহু পুরাতন । গাজীপুর ষ্টাড ও ওপিয়ম ডিপার্টমেণ্টে অনেক বাঙ্গালী বহুকাল হইতে পুরুষানুক্রমে চাকরী করিতেছেন । এখানকার মিত্র পরিবার ও বহু প্রাচীন । প্রবাসী 8む ひ পুরের বর্তমাম সেসন জজ । ইষ্টার নিকটাত্মীয় স্বগীয় লক্ষ্মী "নারায়ণ সেনের নাম গাজীপুরের অনেকের নিকট সুপরিচিত । তাহার জ্যেষ্ঠ পুল কবিবর ত্রযুক্ত দেবেন্দ্রনাথ সেনের নাম সুপরিচিত । চাল ফুলবাল, উন্মিলাকাব্য অশোক গুচ্ছ অপুল লড়াঙ্গন এবং সাষ্ঠিতা ভারত . প্রদীপ BBB BBBB SBB BBS BSB BBBS BBBBBS শগুরের রঞ্জরাজীর মধ্যে পরিগণিত । এই প্রবাসী কবির প্রতিভায় প্রবাসা বাঙ্গালীর গৌরব শত গুণে বৃদ্ধি *? का?छ् । टंमि 4कोंथों५५ * [***1;छ १ छंग'ौ४१ । दश्नসাহিত্য যেমন ষ্টচার নিকট ঋণা, জনসাধারণ ত দীপ অন্ত বিষয়ে ঠাঙ্গার পিতার নিকট ঋণী । সে সময়ে গ্র্যাগু টাঙ্ক রোড হয় নাই,যথম রেলগাড়ী কেই জানিতেন না, সে সময় পদ বজে অথবা মেী কাপথে গমনাগমন কিরূপ বিপদসঙ্কল ছিল, BBS BBBBBB BBBB BB S BS BBBBBBS BBSBD সময় ধাfএগণের গমনাগমনের সুবিধা করিয়া দেন । ষ্টষ্টার তুলা ও চিনির বিস্তু ত বাণিজ্য ছিল । উপযুক্ত যানের অভাবে আমদান রপ্তানীর বড়ষ্ট অসুবিধা ওই ঠ । ব্যব: সায়ের সুবিধা এবং সাধারণের মাতায়াতের পথ নিরাপদ ইষ্টলে বলিয়া ঠনি এক পানি ষ্টীমার চালান্তৰাল বলে। বস্ত করেন। এই ষ্টীমার গাজীপুর ও নিয়ার মধ্যে গমন: BBB B SBB BBS Kk kBB B BBB BBBBB BBBttt এবং সুলভ পোছাক্টয়া দিত । প্রবাসীর সে কীৰ্ত্তি এখন পুর্গে যে এরূপ ষ্টীমার ছিল বা তাঙ্ক। বাঙ্গালীর সম্পত্তি ছিল, তাগ ও লোকে বিস্মত ষ্টয়াছে । গাঙ্গাপুরের পর মিরজাপুরের নাম কর সাঙ্গতে পারে । মিরজাপুর যখন এদেশে বাণিজ্যের প্রধান বন্দর ছিল, কাণপর তখন একটা ক্ষুদ্র গ্রামের মত ছিল । গভমেণ্টের বড় বড় আপিস গুলি তখন এপানে ছিল । সে মিউটিনির বচ পূৰ্ব্বে । সে সময় এখানে তুষ্ট শত ঘর বাঙ্গাঙ্গীব বাস ছিল । কিন্তু সেই স্থানে এক্ষণে ১৫০০ ঘরের উদ্ধ বাঙ্গালী নাই । গভমেন্ট স্থলের তো মাষ্টার বাবু রামরূপ, ঘোষ বাড়ী ঘর করিয়া এধানের স্থায়ী প্রবাসী তক্টয়াছেন । ইষ্টার উৰ্দ্ধতন তুষ্ট তিন পুরুষ এতদঞ্চলে কাটাইয়া গিয়াছেন । মির্জাপুরে ষ্টষ্টার সয়ম প্রতিপত্ত্বি বিলক্ষণ । মিউটেনির পর কাণপুর ব্যবসা লপু ! ইয়াছে । BBB BDD BBBBBBB BB BBBBB BB BBBS BBBB BDD DDD BBB i BB BB BBB BB