পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

竣 & 4 ● & 感 তাড়াদিগকে লিম্বারণ মুখে হস্তস্থিত কদৰপুষ্পের দ্বারায় করিভেচ্ছল । সেই অভূতপূৰ্ব্ব মদৃষ্টপূর্ণ চৈতন্যমী উদ্ভিদ দেবতাকে দেখিয়া রাপাল বালকের বাণী, ধেনু ও লগুড় ফেলিয়া উৰ্বশ্বাসে পলাইয়া যাইত। হেমচন্দ্র হৃদরের অধিষ্ঠাত্রাদেবতার আবির্ভাবে আনন্দ-গদগদ-পষ্ঠে গান ধরিান্ত - এসেও মা ? পুষ্পমক্সি, এস মী, এস মী, কুসুমভূষণ। 莒兹 কুসুমবক্ষন, স্থা যতেহু মৃদ্ধ মুম্ন, ঝরিতেছে শুধাবিন্দু, 'श्र भान्न :शक्ष, श्राल। अिन, भति कि अठिभ1 । কে ক্ষ ক্ষুে তোমার মত ? এক ধরে রূপ এক ফার অাছে ? কার এত লালশাসুসম ? ওগো নিরুপমা ! সপ্তম পরিচ্ছেদ । এক দিন ফাল্গুন মাসে মথুরায় গেলি উংসব আরম্ভ হইয়াছে । ভগ্নী ভগ্নীর মুখে আখির মাথাষ্টয়া দিতেছে, সখী সীর বক্ষে আবীরপূর্ণ কুঙ্কুম দিয়া হাসির উঠতেন্তে, ময় নারী সুৰা বুদ্ধ তালারের পিচকারী লষ্টয়া নরনারী লুবাবুদ্ধকে লোচিতরাগরঞ্জিত করিতেছে, ভক্তিরসপূর্ণ " ভঙ্কণ " গাইতেছে, যুবক স্বতীর রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক হাস্তকৌতুকপূৰ্ণ সঙ্গীত গুলি সমবেত স্বরে উচ্চ কণ্ঠে গান করিতেছে, বৃদ্ধ গোয়ালিনীর চমরীপুচ্ছলাঞ্ছনকারী শ্বেত কেশ কলাপ প্রতিমুহূৰ্বে পদ্মরাগমণিপ্রভ ধারণ করিতেছে ; যুবতী গোপাঙ্গনা রণরঙ্গিণী সাজিয়, কলঙ্গতে জাভিয়পল্লিগুলিকে মাতাইয়া, " জয় ননঞ্জলাল ” বলিয়। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেবর গুলিকে “ সঃ " সাজাইয়া দিতেছে । সেই হর্ষকোলা চলময় উংসলের দিনে, বালক হেমচন্দ্র নগরের ভক্তেরা অনেক গুলি সমবয়স্ক বালকদিগকে একত্র করিয়া, স্বরচিত গীতগুলি তাল মান লয়ে গাইতে গাইতে সারাদিন নগর প্রদক্ষিণ করিল। কলির স্বভাবতঃ সাম:ভাবাপন্ন হুইয়। থাকে, আর বালকদিগের ও সাম্যবাদ প্রকৃতিসিদ্ধ, সুতরাং যালকমণ্ডলীরমধে। হেমচন্দ্রের বিলক্ষণ পশার ও প্রতিপত্ত্বি ছিল । সারংকালে গাইতে গাইতে বালকের দল রাক্তত্বারে আসিয়া উপস্থিত হইল । সেখানে গাইতে লাগিল – - "আঞ্জ মে হেরি মচায়, न:ब इमित्र हि ब्रषांभ-द्राब cभa) कूअत्र कनश्कि ! " इङtfल । डेवंचांनf 经 s é 积 é***、多 ه .د نم هند مي يمهr۰ 令 <s*<如*>** > ***领 叙·e e * s 歌 é * s < *< s< 。、今 cनहे अमृष्ठमग्न गैड ज्ञांख अळु:शृहन्न द्रांअग्रश्शैिन्न खटर्न প্রবিষ্ট হইল । রাণীর গান শুনিবার প্রবল আকাঙ্কণ হইল । দাসীরা বালক হেমচন্দ্রকে ও তাছার দলস্থ আরও চুটি বালককে মন্তঃপুরে মহিনীর নিকটে লইয়া গেল । সেখানে সী-জন-পরিবেষ্টিতা দাসী-জন-সেবিতা রাণীজি ৰান্সক হেয়চন্দ্রকে “এটা গাও, ৪ট। গাও ” বলিয়া অনেক “ফরমাশ ” করিলেন । হেমচন্দ্র গাইল “ ছোন্ধি মচাই খাম, লিঙ্গ যে ছোরি মচষ্ট ! DDB BB BB BBB BBB BBBB BBB BDDD SBBBBS তান্টম পরিচ্ছেদ । রাষ্ট্ৰী যার পর নাই তুষ্ট হইলেন । তাহার ইঙ্গিতে সখীরা হেমচন্ত্রের গলায় পুষ্পমালা পরাইয়া দিল, পরিচারিকার! স্বর্ণথালে “ হোলির প্রসাদ ” জানিয় তাহার ইস্তে দিল । তিস্মিন তুষ্ট্রে জগৎ তুষ্ট: সেই মূহূর্তেই রাণীর সস্ট্রোমের কথা বাজার কর্ণগোচর হইল । তখন রাজার আজ্ঞায় বালক কবি সাদরে রাজসভায় আনীত হইল । আর সে স্থানে সন্ধাকালে দীপক-ঝালর-ল্পীরা-মুক্ত-খচিত আলোকমালাবিভূষিত উচ্চবংশীয়রাহ্মণক্ষত্ৰিয়বৈং প্রমুখ সভার মধ্যে বালক হেমচন্দ্র গাইল - “ গ্ৰাম হো, কই। দুঃখ কালে পুকরি ?

  • {{tয় বসন্ত, যা শুন হসে রঙ সে. হম!fর দ4 মেহর । কই ছুঃখ কাসে গুস্কারি :" ইত্যাদি । গীত শুনিয়া সকলেই রোমাঞ্চিত কলেবর ও মুগ্ধ হইল । স্বয় রাজা তাহাকে “বাচ্চ কবি" বলিয়া মধুর আদর ও অভ্যর্থনা করিলেন ও তাড়ার গলায় নিজহস্তে মুক্তার মালা পরাইয়া দিলেন । সেই দিন রাজদরবারে হেমচন্দ্রের প্রভূত ভবিষ্ণু প্রতিপত্তির ভিত্তি স্থাপিত হুইল ।

নবম পরিচ্ছেদ । সে রাত্রে যশশ্চমানে চচিতকলেবর হেমচন্দ্র রাজসভা চইতে বিদায়গ্রহণ করিয়া সদ্য গৃহাভিমুখে ফিরিল না । আহলাদে ও আত্মপ্রসাদে বিহবলচিত্ত হইয়া মথুরার মুৰিখ্যাত