পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী نمو.t ృNరీgNరీ ইটালীয়ানরা এ সব কাজে এখনো খুবই ঢিলে-ঢাল, ইংরেজদের মতন চটপটে মোটেই হয় নি । বোম্বাইয়ে ইংরেজের শেখানে ভারতীয় কেরানী আর কুলির আরও দ্রুত যাত্রীদের মাল নামিয়ে থালাস ক’রে দেয়। যাত্রীদের মাল-পত্ৰ বাক্স-পেটরার প্রতি ভারতীয় কুলিদের একটা মায়া মমত আছে—মাথা থেকে নামানোর সময়ে, ঠেলে নিয়ে যাবার সময়ে, একটু বঁচিয়ে চলে ; ইটালীয়ান কুলির, মালিক সামনে না থাকলে, লা-পরওয়া হ'য়ে লগেজগুলি জুম-দাম ক’রে র্কাধ থেকে মাটিতে ফেলে দেয়, জিনিস-পত্ৰ জখম হ’ল কি না হ’ল, সেদিকে তাদের ক্ষেপ নেই। এই যে ভারতীয় কুলিদের একটা কোমলতা,--এটা আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতিপ্লষ্ট একটা প্রকাশ মাত্র । অন্য অত্য ব্যাপারেও ভারত আর অন্য দেশের মধ্যে এই রকম একটা পার্থক্য আমি লক্ষ্য করেছি। মুসোলিনির দাপটে ইটালীয়ানর একটি বিষয়ে ভদ্র হ’চ্ছে দেখা গেল । আগে গন্দোল ভাড় কর। ভেনিসে একটা বড়ই "ঘটা"র ব্যাপার ছিল—বিদেশ যাত্রী দেখলে গন্দোলীর মাঝির অন্তীয় ভাবে বেশ ভাড় নিত, নানা রকমে বাধীদের “তঙ্গ” করত। এবার দেখলুম, ক্যাটমৃস্-আপিসের ঘাটে কাল-কের্তি-পরা এক ফাশিস্তী হাঙ্গারাওয়াল দাড়িয়ে' আছে, গন্দোলার ভীড়কে নিয়ধিত ক’রে দিচ্ছে, আর গন্দোলাওয়ালদের কত ভাড়া দিতে হবে তা ধাত্রীদের ব’লে দিচ্ছে । আমাদের ক’লে দিলে, “ফেরোভিয়া’ বা রেললাইন ,অৰ্থাৎ রেল-ষ্টেশন পৰ্য্যস্ত “ত্রেষ্ট-:িচি” অর্থাং ভের’ লির দিতে হবে ; পাছে আমরা বুঝতে না পারি, তাই আঙুল দিয়ে ইশারা করে জানালে, পাচ আর পাচে দশ আর তিনে তেরা । ধারা আগে ইটালীতে ভ্ৰমণ করেছেন র্তার জানেন, এই ‘এক দর'-এর ব্যবস্থা কতট আরামপ্রদ । কতকগুলি বুড়ে লোক লগ তাতে ঘাটের সিড়িয়ে দাড়িয়ে'-এর ঘাটে যাত্ৰী নেপার জন্য ভিড়ছে এমন নৌক৷ লগী দিয়ে একটু টেনে নিয়ে এল, আর যাত্রী চড়বার সময়ে হাত দিয়ে নৌকা ছুয়ে রইল, তার পরে মাথার টুপী ছুত্বে’ সেলাম করে দাঁড়াল,—কিঞ্চিং বখশীশ । এই রকম বুড়ে লোক গরীব লোক কিছু কাজের বা সেবার ভাল দেখিয়ে পামক পথ শীশের দাবী ক'রে বসে– ইটালার এ রাতি এখনও বদলায় নি । এদের হাত থেকে উদ্ধার পাবার জন্ত দু-এক পয়সা দিতেই হয় । গন্দোলায় ক'রে চ'ল্লুম-ভেনিস শহর তার প্রাসাদবলীর সমৃদ্ধ শোভা নিয়ে পূৰ্ব্বেরই মত বিরাজমান। এতক্ষণ ধরে জাহাজ-ঘাটার রোদুরে আর টুঙ্গীখানার হটগোলে লগেজ নিয়ে যে বিরত হয়ে পড়েছিলুম, মেজাজ যে তিক্ত হয়ে গিয়েছিল, এখন গনোলায় চড়ে, বেল সাড়ে দশটার অপ্রখর রোদুরে ভেনিসের প্রাচীন সব বাড়ীর রেখা-সুষম রৌদ্রোদ্ভাসিত সৌন্দয্য দেখতে দেখতে সে ভাবটা কেটে গেল, চিত্ত প্রসন্ন হ’য়ে উঠল । যেখানে যেখানে একটা থাল আর একটার সঙ্গে মিশেছে, মিশে’ চৌরাস্তার সৃষ্টি করেছে, সেখানে সেখানে একটু আগে ঠণক দিচ্ছে,--ত: trei1 থালের মোড় বা থেকেই আমাদের গন্দোলার মাঝি গন্দোল’র মাঝি যাতে সাপপন হয় । ভেনিসের প্রাচীন ভেনিসের এক অতি রোমান্স-ময় স্মৃতি-চিহ্ন এক জন ক'রে দাড়ি পিছনে দাড়িয়ে দাড়িয়ে' লগ দিয়ে এই নেীক BBB S BBB BB Kg gBBBSS BBB SBBBBS BBSSSBBBSBBB S BBBBS KSKS SJSgS S gJBBB ভাড়াটে গন্দোলীর মঞ্চিলের এক রকম উদী হ’য়েছে, জাহাজের পাল{সীদের মত পোসাক, সাপ টিলে ই জর, BBSBB BBBB BB gBS BBS gDD gS DDD DD ও পুণ্ঠ বস্থ, মাথায় নীল থালাসী টুপী । গম্পেলার গলুঃ য়ে ૭ :િ 'tત કે જાદા :ડાંત મન્નતિન મન શાલ્સ, જીર્તન fofa? সময়ে এই সব ফলক-অলঙ্কারে নাম: রকম থোদাই কাজ থাকে ; ভেনিসের ধাতু-শিল্পের খুব সুন্দর নিদর্শন এগুলি । আগে আমাদের দেশে বড়লোকের দরজায় বাহন হাতী গন্দোলার অলঙ্করণ । অনেক ইস্পাতের ঘোড়া বাধা থাকত, গাড়ী হাজিপ থাকৃত, এখন মোটর ভেনিসে থালের উপরে যে সব বড়ো বড়ে বাড়া আছে, জলের উপরেই তাদের দরজায় গন্দোল! BB BBS BBBBS BBBB BB BBS BB BGJ রঙ-কর! পোর্ট বা থাম, বাড়ীর মালিকের coat of arms বা লাঞ্চলের চিত্র দ্বারা অলঙ্কত,--ভেনিসের খালপথের ধারে ধরে থাড হয়ে ধাড়িয়ে শোভাবৰ্দ্ধন করছে। রেল-ষ্টেশনে পৌছে, ডাক্তার চোলকর আর আমি তৈয়ারী থাকে ;