পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ն 8 প্রৰণসী $Nరి3\రి BBB S BBBBB BBS BBBB BBBBBBB BB BBBB BBBBB BB BB BBBBB S BBBBS BBB BB রয়েছে, তার পরে ছয়-সাত ঘণ্ট ট্রেনে আসতে হয়েছে । তাই তখন মাটিতে প! ফেলে বেশ দু-দশ কদম হেঁটে নেবার ইচ্ছা হচ্ছিল খুব, অধিকন্তু এল দ্রাক্ষারাণীর আহবান । সঙ্গীদের বললাম, আমি থেকে গেলাম এইখানে, রাত্রির ট্রেনে রোমে ফিরব । আমার বোঝাটাও দিলাম ওদের ঘাড়ে চাপিয়ে । ওদের নিয়ে ট্রেন চলে গেল । ষ্টেশন পেরিয়ে রাস্তায় যথন এসে দাড়িয়েছি তত ক্ষণে দ্রাক্ষরাণীর শোভাযাত্র এসে গেছে, এদিক-ওদিক আঙর ছড়িয়ে পড়ছে, আর তাই নিয়ে হল্লা হচ্ছিল প্রচুর । আমার নাকে মুখেও কতকগুলি এসে পড়ল । ভিড়ের মধ্যে মিশে গেলাম। এদের সঙ্গে ঠাটতে বেশ লাগছিল। দেশে রামকৃষ্ণ-মিশন, বন্তা-ভূমিকম্প, অসহযোগ-আন্দোলনের চাদ। আদায় থেকে আরম্ভ ক’রে দেশবন্ধু, দেশপ্রিয় যতীন দাস প্রভৃতির শবদেহের শোভাযাত্র কোনটাই বাদ যায় নি । কোথাও চীংকারের চর্চা করেছি, কোথ}ওঁ সঙ্গীত ( ), আর সঙ্গে সঙ্গে কেবল দেশের দু:থ-দৈন্য অভাব-অভিযোগের কথা মনে হয়েছে । এদের এই শোভাধ ধায় অভাবঅভিযোগের লেশ মাত্র স্পর্শ ছিল না । কেবল আমন্দ, জয়শ্লাঘ – প্রকৃতির ঐশ্বৰ্য্যকে মাতৃন যে পরিশ্রমের বিনিময়ে আহরণ ক'রে এনেছে তারই আগমনী, তার জয়গানে শহর মুখরিত ক'রে চলেছিল প্ৰাক্ষরাণীর শোভাযায়: আমাদের BBSBB BBBSBBBBB BB KBS BB BBBBBS SSBBB SBSS এই সব ভাবতে ভাপত আর আঙর চিবোতে চিধোতে চলেছি, হঠাৎ পৃষ্ঠদেশে করম্পর্শ অন্তভপ করলাম ফিরে দেখি আমারই ঠিক পিছনে চলেছে এক তরুণ, জিজ্ঞেস করল, “কৌতূহল মাপ করে, তোমাকে বিদেশ বলে মনে হচ্ছে, তুমি কি সিসিলিয়ান ? জানিয়ে দিলাম যে আমি বিদেশী কিন্তু সিসিলিয়ান নষ্ট, ভারতীয় ; এ মেয়েটি সম্ভবত: এর আগে ভারতবর্মের লোক কথনও দেখে নি তাই আমাকে সিসিলিয়াম ব’লে ভুল কয়েছিল । পরে অনুসন্ধান করে জেনেছিলাম আমার এ ধারণা সত্য । বর্ষের নাম শুনতেই ওর কৌতুহল এবং উৎসাহ দুটেষ্ট বেড়ে গেল । কৌতুহল যথাসম্ভব নিবৃত্ত করা গেল । তার পর সে-ই আমাকে বোঝাতে লাগল সেদিনকার ভারত শহর ছাড়িয়ে মেঠো পথে এসে পড়েছে। নবপরিচিতাকে জিজ্ঞেস করলাম শোভাযাত্রা কত দূর অগ্রসর হবে, এবং শহরে ফিরে দশটার ট্রেন ধরা যাবে কিনা। সে বললে যে শোভাযাত্রা সেই রাস্তার শেষে এক উচু জমির উপর এসে থামবে ; সেখানে সন্ধ্যার সময় আতসবাজীর উৎসব হবে, তার পরে শোভাযাত্রা শহরে ফিরবে । আমি জানালাম যে আমাকে তাহ’লে সেখান থেকেই বিদায় নিতে হচ্ছে । তরণী বিস্ময় প্রকাশ করলে যে আতসবাজী না দেখে ফিরে যেতে চাইছি, এবং অভয় দিয়ে বললে যে আমাকে পথ দেখিয়ে দশটার আগে ষ্টেশনে পৌছে দেবে, আমি যদি আতসবাজীর জন্য অপেক্ষা করি । এষ্ট অশ্বিাসে খুশই হলাম। তাড়াতাড়ি ফিরে যাওয়ার মত অন্য কোন আকর্ষণ ছিল না । যেখানে এসে শোভাযাণে আতিথ্যের থামূল সেখান থেকে সমস্ত শহরটার এবং আশেপাশের গ্রামগুলির পশু দেথতে পাওয়৷ যায়। স্বৰ্য্যাস্তের শেষ রশ্মিটুকু পাহাড়ের চূড় থেকে তখনও একেবারে লুপ্ত হয়ে স্থায় নি , নিম্নে উপত্যকায় প্রণেমুগ্ধকার ঘনিয়ে দ্রাক্ষা-উংসবের এই \#}&2 | গুতলার এই পাঞ্চতj প্রদে4ে কোলাইলে প্য সস্কার ছায় সঙ্গিণীর পরিচয় &িজেস দেথতে স্বপ্নময় ক'লে মনে হ’ল । مع ة করতে ভুলে গেলাম , অতসীপাঞ্জা সত্যিই ভাল লেগেছিল । অত:পর ঘড়ি দেখিয়ে ওকে বললাম যে এবারে আমাকে ধেতে হচ্ছে । সে বললে, “এক মিনিট দাড়াও, আমি এখনষ্ঠ আসছি " ওর কোন আত্মীয় কি বন্ধুকে হস্ত কি ক’লে আসতে গেল । মুহূৰ্ত্ত পরেই ফিরে এসে বললে, “চল ।” পথ চলতে চলতে অনেক কথা হ’ল । আমি শুধু উৎসব দেখবার জন্তু ওদের শহরে এসেছি, এটা বিশ্বাস করতে চাইছিল না ; বললে, এই দেথতে নাকি মাকুম আবার সময় মত ষ্টেশনে এসে পৌছান গেল । অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে বাইরে থেকে আসে, এ ত সব অঞ্চলেই হয়ে থাকে ; বললাম, আমার সঙ্গে যদি কফি সেবন কর তাহলে খুব খু” হব । কাফিথান থেকে বেরতেই ট্রেন এসে প্লাটফৰ্ম্মে দাড়াল। গাড়ীতে উঠে দরজায় দাড়িয়ে বিদায়-সঙ্কায়ণের পুনরুক্তি করলাম। উত্তরে সে শুধু বললে, “তোমাকে খুব ভাল