পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অশ্বিন ఫ్స్మీక్డ বর্ণশিওয়ালা যেন হাক দিয়ে আসে অপূর্ণের সঙ্কীর্ণ খাদে পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি, ছিনিয়ে নেবে, ভাসিয়ে দেবে বুঝি। অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে কালবৈশাখীর ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি । ডানা দেয় নি বিধাতা, তোমার গান দিয়েছে আমার স্বপ্নে ঝোড়ে আকাশে উড়ে প্রাণের পাগলামি । ঘরে কাজ করি শাস্ত হয়ে সবাই বলে ভালো । তার দেখে আমার ইচ্ছার নেই জোর, সাড়া নেই লোভের, ঝাপট লাগে মাথার উপর ধুলোয় লুটোই মাথা । দুরন্ত ঠেলায় নিষেধের পাহার কাৎ ক'রে ফেলি নেই এমন বুকের পাট ; কঠিন ক’রে জানি নে ভালোবাসতে, কাদতে শুধু জানি, জানি এলিয়ে পড়তে পায়ে বাশিওয়ালা, বেজে ওঠে তোমার বঁশি,— ডাক পড়ে অমর্ত্যলোকে, সেখানে আপন গরিমায় উপরে উঠেছে আমার মাথা । সেখানে কুয়াশার পর্দা-ছেড়া তরুণ সূর্য্য আমার জীবন । সেখানে আগুনের ডানা মেলে দেয় আমার বারণ-না-মানা আগ্রহ, כפר