পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামমোহন রায়ের প্রথম স্মৃতি-সভা সকলেই অবগত আছেন ইংলণ্ডের ব্রিষ্টল নগরে ১৮৩৩ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর রাজ রামমোহন রায়ের মৃত্যু হয়। পাচ মাস পরে সেই সংবাদ ভারতে পৌছায়। রাজার প্রতি সম্মান প্রদর্শনার্থ যে প্রথম স্মৃতি-সভা এদেশে হয়, তাহার বিষয় অল্প লোকই অবগত আছেন । এই স্মৃতি-সভা ১৮৩৪ সালের ৫ই এপ্রেল তারিখে কলিকাতার টাউন হলে হয় ও শতে বহু গণ্যমান্য ইংরাজ ও ভারতীয়ের সমাগম হয়। তে যে বক্তৃতাদি হয় তাহার সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম পাঠকবর্গের জ্ঞাতীর্থ নিম্নে প্রদত্ত হইল । এই সভায় তৎকালীন স্থপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সার জন গ্ৰাণ্ট সাহেব সভাপতির আসন গ্রহণ করেন। তিনি সভার উদেশ্ব সম্বন্ধে প্রথম কিছু বলেন । তিনি দুঃখ করিয়া 『○ ○ ইহ5 বলেন, যে মঙ্গং ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনার্থ ঠাতার সমবেত হইয়াছেন, তাহার সঠিত ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত হইবার সৌভাগ্য গঙ্গর হয় নষ্ঠ । কাজেক্ট সভাপতি: আসন গ্রহণ করা অন্য লোকের পক্ষেত উপযুক্ত হঠত । কিন্তু যেহেতু ভাংতে যে কোনও উচ্চপদস্থ ইংরাজের দেশায় যোগ ব্যক্তির প্রতি ভক্তি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের সময় উপস্থিত হইলে তাহাতে যোগদান করা u BBBBB BBS BBB KBBS BBB BB BB SBBB BB আসন গ্রহণ করিয়াছেন। এবং এরূপ এক মহৎ বাক্তির স্মৃতি-তৰ্পণে অংশ গ্রহণ করার কার্য্যটি তাঙ্গর দ্যায় একজন ইংরাজ বিচারকের পক্ষে অতি উপযুক্তই। যিনি শিক্ষার সকল বুসঙ্গের অতিক্রম করিতে পারিয়াছিলেন, যিনি দেশের ভ্রাপ্ত ও গোড়া মতের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হইতে পারিয়াছিলেন, এবং ধিনি জ্ঞানপিপাস নিবারণার্থ ও কিরূপে উন্নত জ্ঞানালোক মাতুধের সুপ-সমৃদ্ধি বুদ্ধি করিতে পাঃে তাহ চক্ষে দেপিবার জন্য ও নিজ দেশের কল্যাণার্থ তাঙ্গ এদেশে প্রবর্হিত করিবার মানস করিয়! সকল অপবাদ ও বিপদকে অগ্রাঠ করিয়া সেই সুদূর দেশে গমন করিয়াছিলেন, প্তাহার গুণের আলোচন করা অপেক্ষ উত্তম কাজ আর কি হইতে পারে? তিনি তাহার এই উদ্যমে বিদেশে প্রাণত্যাগ করিলেন বটে, কিন্তু তাহ উপহার নিকট বিদেশ ছিল না, কারণ তিনি তথায় বন্ধু ও অনুরাগী ব্যক্তি দ্বারাষ্ট বেষ্টিত ছিলেন। এক্ষণে এরূপ এক মহৎ ব্যক্তির কিরূপ উপযুক্তভাবে স্মৃতিরক্ষা করা যায় তাহ। স্থির করিবার জগুই এই সভা আহূত হইয়াছে । ইহার পর মি: প্যাটল ( Mr. Pattle ) বক্তৃতা করিতে উঠেন। তিনি এক জন সিবিলিয়ন, গবর্ণমেণ্টের উচ্চপদস্থ কৰ্ম্মচারী ছিলেন। তিনি বলেন— শ্ৰীযতীন্দ্রকুমার মজুমদার, এম-এ, পিএইচ-ডি, বার-এট-ল আমরা কেবল রামমোহনের প্রতি শ্রদ্ধ প্রদর্শন ক:িতে এই সম্পায় আসি নাই, আমরা ইহার দ্বার নিজদিগকেও সম্মানিত করিতে আসিয়াছি ; কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে রামমোহন একজন মহামানল SBBBB BSS BBB BB BB S DB gB BB BBSBS S BB B রাজনীতিবিদ বা কবি ব বৈজ্ঞানিক ছিলেন না, কিন্তু তিনি ভস করিয়া বলিতে পারেন যে রামমোহন প্রকৃতপক্ষে একজন মহামানবতী ছিলেন । BBB BB B BBBBBS g mTB BB BBBBSBS BBBB B BBBS BBBB BB BBBS BB BBB BBB BBB BBBB SBBS BBB KBK K BBB SBBB BBBBB B S BBBBS প্রথমাবধিই তিনি সকল কুসংস্কার বর্জন করিয়ছিলেন, এবং আর কখনও পৌরোহিত্যের গোড়ামি বা বন্ধুবান্ধবের অনুনয় ঠাঙ্গকে এই জ্ঞানের পথ কষ্টতে বিচলিত ব৷ ভ্ৰষ্ট কf তে পারে নাই, যদিও ঠাহীকে কত ভয় দথান BBBBBB BB BBB BB BBB BBB BB BBBB BBBB BBS BBB S SBBBBBB BB BBB B BBBB BBBB BBBB বিচলিত করিতে পারে নাই, কারণ উtঙ্গর মন ঠাঙ্গাকে বলিহালি যে, জীবনে ষ্টাঙ্গাকে এক মহৎ উদেহু সাধন করিতে হইবে - জাতিকে BBBB BBBB BBB BB BBB BBBBBB BBB ggDD তাত দূর কfঃঠে হইবে। কিন্তু বিধাতার ইচ্ছায় অকালত "হার BuB BB BBBS BBB BB BBBS SBBBB BBBS SS BBgS কি কষ্ট থাকিতে পারেন ? যদি প্রাচীন ঃোম ব গ্রীম দশে রামমোহনের জন্ম হঠত, তাক হইলে তিনি বলিতে পারেন যে, সে দশের BBBBBS BBS BBBBB KgBBB BB DBB BBB BB BBBBB BB BB BBBB BBBB BBBS BBB BBBBBB BB BBBB BBBS BBB BB BBBBB LLL BBBS BBS BBS gBB D BBB BBBB BBB BBBB BB BSBBS BB BBBB BBBBB ঠাঙ্গার স্মৃতি উপযুক্ত ভাবে রক্ষা করিতে হক্টলে জাতির বিদ্যাশিক্ষ ও জ্ঞানোন্নতির গুপ্ত কিছু কর উচিত, কারণ স্টাচিয়া থাকিলে তিনি এ বিষয়ে বায়ের অপেক্ষ ন রাথিয় নিজেই সব করিতেন । দেশীয় লোকের পক্ষ হঠতে রসিককৃষ্ণ মল্লিক মহাশয় বলেন যে, BB BBBB BB BB BB BBBSBBB BBB BS BBB BBBJ ভাবে রামমোহনের সহিত পরিচিত হইবার সৌভাগ্য ঠাঙ্গার ঘটে লাক্ট, কিন্তু তিনি শুনিয়াছেন যে যখন রামমোহন খুব অল্পবয়স্ক তখন ঠান্ধাদের বাটিতে এক সপ্ল্যাসী আসিয় ঠাহীর পিতার আশ্রয় গ্রহণ করেন । এষ্ট সময় রামমোহনের মত অষ্ঠা গোড় হিন্দুর মু্যায়ই ছিল । তাহার পিত এই সন্ন্যাসীর নিকট ঠাছাকে প্রথম শিক্ষালাভার্থ নিযুক্ত করেন, এবং ইষ্টার নিকটষ্ট ষ্ট্রামমোহনের প্রথম বেদ পড়িবার সুযোগ ঘটে । এই বেদ পাঠ করিয়াই উহার প্রথম জ্ঞানচক্ষু উষ্মীলিত হয়, তিনি সকল কুসংস্কার বর্জন করেন, ও জাতির ভবিষ্যৎ উন্নতির কল্পনাও উপহার মনে জাগ্রত হয় । এই ভাবই ঠাহাকে বহুদূর অগ্রসর হইতে ও তিনি জীবনে যে সকল অস্তুত কাৰ্য্য করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন তাহাতে উদ্বুদ্ধ করে । অবষ্ঠ আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকই সতীদাহ নিবায়ণে তিনি যে