পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

k |— গুণখিম করে নাই। তবে তাহার অবস্থা এইরূপ হক্টর ; রে ইটালী তাঁহাকে গ্রাস কবিতে চাহি তাহার সাহায্য করিবে । vo লৈ সি ‘বঙ্গবাসী’ বলেন – “গষ্ঠ ১৫ই আগষ্ট সাম্প্রদায়িক বাটোয়ার সম্বন্ধে ੇਿਰ শনিবার অপণা কলিকাতার ইণ্ডিয়ান §s এসসি- হলে ডাঃ রাধাকুমুদ মুখোপাধ্যায়ের সভাপতির জীয় হিন্দু সম্মেলনের অধিবেশন হইয়াছিল। বাংলtশ বিভিন্ন জেল হইবে প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন । শ্ৰীযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় সম্মেলন দ্বোধন করেন । উদ্বোধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে, বাঙ্গালার হিন্দু সম্প্রদাআড় সৰ্ব্বতেভাবে বিপন্ন। কিন্তু বিপদ মানুষের মন্ত্ৰণ পঠাগার ইঙ্গায়ি থাকে ; # কাজেই এই বিপদে হিন্দু সম্প্রদায়কে হতাশ বা ভঙ্গোজম হলে চলিবে না খে-সমস্ত সমস্যা হিন্দুঙ্গাষ্টির সমক্ষে আজ উপস্থিত হইছে, তাঁচাদের • সমাধানে পথ পুঁজিয়ী ন পাইলেও গঙ্গার আস্তার বিশ্বাস এই যে হিন্দু জাতি চিয়৷ থাকিবে, উহার হদিন পুনরায় রিয়৷ आनिले তিনি আরও বলেন যে, সাৰ্ব্বজনীন কলাণসাধন কাই হিন্দু জাতির চিরকালের বৈশিষ্ট, হিন্দু জাতি আবহমানকাল এই গুস্তর দায়িত্ব বহন কপ্লিয় আসিয়াছে এবং এই দুদিনেও এই কৰ্ত্তবাবেখ উদ্বদ্ধ হইয়াই তাহার কৰ্ম্মক্ষেত্রে অগ্রসর হইবে, তিনি তাহ বিধা করেন। র্তাহার মতে বর্তমানে বাঙ্গালী হিন্দুর সামাজিক সমস্ত হইতে েপ্রধানত: দুইটি ; ( क ) নারীর অবস্থ ও অধিকার ইত্যাদি এবং • ) তপশীলভুক্ত সম্প্রদায়সমূহ। নারীদের সম্পর্কে গঙ্গার বক্তব্য এই , বাঙ্গালার নারীর আপেক্ষিক সংখ্য দিন দিনই কমিয়া যাইতেছে। গঙ্গাল দেশে পুরুষ . অপেক্ষ না কম জন্মিয় থাকে। অন্যান্য দেশে না অপেক্ষ পুরুষেরাই i. বেশী আত্মহত্য করি থাকে। কিন্তু বাঙ্গায় নারীরাই বেশী আত্মহত্য করে। প্রস্তুতি-মৃত্যু-সংখ্যাও বালায় অত্যন্ত বেণী । বে জাতির নারীর এই অবই সেই কুড়ি বন্ধিষ্ণু হইবে কি কঠিয় ? এই সমস্ত। রাষ্ট্রক সমস্ত অপেক্ষাওরতর। তপশীলভূক্ত সম্প্রণয়সমূহ সম্বন্ধে রামানল বাবুর মত এই ৷ মানুষকে মানুষের মধ্যাদ ও সম্মান দিতেই হইবে । মানুষকে মু বলিয় গণনা করাই সৰ্ব্বাপেক্ষ বড় কথা এবং এই সমস্ত নির বিৰে করিয়৷ তপশীলভূক্ত জাতিসমূহের প্রতি বর্ণহিলুদের ব্যবহার भिडिस्टिङ श्ब्लेन । ” নৈতিক অবগ সম্পর্কে তিনি বলেন যে, ১৯ সালের ভারতশাসন জাইনে সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায়ে প্রতি অন্তস্থাচ্ছিলা প্রকাশ কর হইয়াছে । সম্প্রতি বাঙ্গালীর झ्न्छुि मञ्चनाएझत्र 'श्र’ ভারত-সচিবের গ্রিকঃ যে আবেদন প্রেরণ ক? ইয়ালি, তাও ভারত সচিব ‘পত্রপাঠ বিদায় দিবার মত অগ্রাহ করিয়াছেন । এইবা বর্তমানে হিন্দু সম্প্রদায়ের কি কৰ্ত্তবা, তাই এই ఖాళిక ক্টাবর দৃঢ় বিশ্বাস যে,fংশগতি ট্রফির রি, লি মলি ' ' جست-مم-سسی জগৰাগ শান্তি প্রতিষ্ঠ প্রটে" ব্রিটেন বহু দেশে জগদ্ধাপ শাস্তিস্থাপনের জন্ম মনোবিধ চেষ্ট হইতেছে। వ్రై 灣 ছিয়ে সমগ্র পৃথিবীতে ৬৯৭টি প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি --- : بالا سس، نه বিবিধ প্রসঙ্গ-জগদ্ধাপী শান্তি প্রতিষ্ঠাপ্রচেষ্টভজিটেল জ্ঞ BBBBB BB BBB BS BB BDDDS DDSDDSDS বড় বড় প্ল্যাকাড সমস্ত ইংলণ্ডে তাহার মধ্যে ১১টি ভারতবর্ষে স্থিত। আমেরিকার : “শান্তি ও স্বাধীনতার নিমিত্ত নারীদের সংৰ' (“Women's International League for Peace and Freedom") পৃথিবীর সকল গবয়েণ্টকে যুদ্ধ উঠাইয়। দিবার দাবি জানাইয়া একটি অনুরোধ-পত্রে পাচ কোটি স্বাক্ষর সংগ্ৰহ করিতেছেন। বৰ্ত্তমান সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বেলজিয়মের ত্রসেলস শহরে জগদ্ব্যাপী শাস্তিপ্রয়াসীদের কংগ্রেস হইয়া গিয়াছে। সেই সম্পর্কে ভারতবর্ষের কোন কোন প্রদেশে ৬ই সেপ্টেম্বর যুদ্ধের উচ্ছেদ ও শাস্তির প্রতিষ্ঠার সমর্থক জনসভার অধিবেশন হইয়াছিল। তদুপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ প্রমুখ কয়েক জন জনপ্রতিনিধি নিজ নিজ বাণী প্রকাশ করিয়াছেন। রবীন্দ্রনাথ তাহার বাণীর শেষে বলিয়াছেন, শাস্তি পাইতে হইলে তাহার পূর্ণ মূল্য দিতে হইবে ; সে মূল্য হইতেছে এই যে, শক্তিশালীদিগকে গৃঃ ত ত্যাগ করিতে হইবে, এবং দুৰ্ব্বলদিগকে সাহসী হইতে শিখিতে হইবে । ইংলণ্ডে এই জগদ্ব্যাপী শাস্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা খুব জোরে চালান হইতেছে। ইহার এক জন প্রধান কী লগুনের সেন্ট পল ক্যাথিড়ে লের (প্রধান গীর্জার ) ক্যানন শেপাড। . তিনি হাজার হাজার যুবককে এই প্রতিজ্ঞাপত্রে স্বাক্ষর করাইতেছেন – “I renounce war, and never again, directly or indirectly, will I support or sanction another.” তাৎপর্ঘ্য । আমি যুদ্ধ ত্যাগ করিলাম, এবং আর কখনও, সাক্ষাৎ ব। পরোক্ষ ভাবে, আর কোন যুদ্ধের সমর্থন বা অনুমোদন করিব না । পাশ্চাত্য সভ্য ৫ ১৯৩৫ সালে যুদ্ধ ও শাস্তিবিষয়ক ১৬২ খানা বহি প্রকাশিত হইয়াছিল—অধিকাংশ ইংলণ্ডে। যুদ্ধবিরোধী ক্ষুদ্রপী ও পুস্তিকা আরও অনেক বেশী সংখ্যায় প্রচারিত হইয়াছে, এবং শাস্তিসমর্থক চিত্তাকর্ষক ননকনফমিষ্ট_খ্ৰীষ্টিয়ানদের অনেক অনেক গীর্জার-কখন কখন সরকারী এংগ্নিকান লঙ্কারও—সম্মুখে দৃষ্ট হয় । এই প্রকার নানা যুদ্ধবিরোধী ও শান্তিসমর্থক চেষ্টার প্রভাবে ইংলণ্ডে এখন বহুসংখ্যক যুবক আর সৈন্যদলে ঢুকিতে চায় না। আমেরিকার “লিভিং এজ” কাগজের আগষ্ট সংখ্যায় যাহা লিখিত হইয়াছে, তাহা হইতে এ-বিষয়ে ইংলণ্ডের অবস্থাটা কিছু অনুমান কর) বসি । “লিভিং এজ” লিখিয়াছেন, ৮ ইলেণ্ডের সৈন্যদলের সংখ্যা নিয়ম-অনুসারে ষত হওয়া উচিত, তার অপেক্ষ ৯,০০০ কম দাড়াইছে! আগামী মার্চ মাসে এই সৈন্যদলের ২৬,** সৈনিক পেন্সান লইবে । রেক্টরিয়ালদের সংখ্যা নিমাই: যাহা হওয়া উচিত, আছে ; শুধু লণ্ডনেই ۴۹ ۰۰۰» نامه ای چ