পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) -- ذلكذ క్తి S 戟s江愈 SSBBBB BBB SBBB BB BBBBB BBDD B BBBB BB BBBBB BBBB BBBS DDg g BBB BBB BBBB মধ্যে আমাদের হস্তগত হওয়া আবগুক ; পরে অসিলে ছাপ না झड्रेयांब्रझे সম্ভাবন । আলোচন। সংক্ষিপ্ত এবং সাধারণতঃ “প্রবাসী’র DD DDD DDDD DD BBBD S BBBBBBB BBBD DS BBBB KBBD DDDD DDD S --সম্পাদক । ] কলিকাতার দাঙ্গাহাঙ্গাম৷ রাখা উচিত ছিল, যাহাতে গুণ্ডার তাহাদিগকে দেথিয় ভয় পায় । ( > ) বৰ্ত্তমান মাসের প্রবাসীতে কলিকাতায় “দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও খুনখুনি’-শীর্ষক প্রসঙ্গে শ্রদ্ধেয় সম্পাদক মহাশয় লিথিয়াছেন— “কোন সম্প্রদায়ের দোষ কতটুকু, তাহ নিক্তির ওজনে স্থির করিবার সামর্থ্য আমাদের নাই, ইচ্ছাও নাই, বোধ হয় সে-চেষ্টা করিয়া এখন কোন লাভও নাই ।” কিন্তু তৎপরেই যাহ। লেখা হইয়াছে, তাহাতে প্রকারাস্তরে মুসলমান সম্প্রদায়কেই দোষী সাব্যস্ত করা হইয়াছে। সম্পাদক মহাশয় স্বীকার করেন, যে, “কোনও সম্প্রদায়ের লেক যখন তাহদের ধৰ্ম্ম-মন্দিরে আরাধনা, প্রার্থনাদি করেন, তখন তাহার নিকটে কোনপ্রকারে গোলমাল না হওয়া বাঞ্ছনীয়।” মুসলমানদের কথা এই যে, তাহদের জুম্ম৷ নামাজের সময় আর্য্য-সমাজীরা বাদ্যসহকারে মসজিদের নিকট উপস্থিত হয় এবং মুসলমানদের অনুরোধ-সত্ত্বেও বাদ্য বন্ধ করিতে অস্বীকার করে। এসম্বন্ধে কোনও অনুসন্ধান না করিয়াই সম্পাদক মহাশয মুসলমানদিগকে অমুদার, অসহিষ্ণু ও অলৌক্তিক প্রতিপন্ন করিতে প্রয়াস পাইয়|ছেন, অথচ আৰ্য্য-সমাজৗদিগের সম্বন্ধে কোন মন্তব্য প্রকাশ করেন নাই । অঞ্চত্রে “দাঙ্গ-হাঙ্গণমা, পুলিশ ও গবৰ্ম্মেন্ট’-শীর্ষক প্রসঙ্গে তিনি লিখিয়াছেন, “মুসলমানদের রমজানের উপবাস চলিতেছে, ও উপবাসে মানুষের মেজাজ সহজেই বিগ ড্রাইয়া যায়, একথাও কর্তৃপক্ষের অগোচর ছিল না ।" ইহা হইতেও ধরিয়া লওয়া হইয়াছে উপবাসে থাপ্পা মেজাজ-বিশিষ্ট মুসলমানের এই হাঙ্গামার মূল এবং আর্য্য-সমাজীর সম্পূর্ণ নির্দোষ । সম্পাদক মহাশয় কর্তৃপক্ষকে উপদেশ দিয়াছেন, যে, কিছু দিন হইতে মসজিদের সন্মুখ দিয়া হিন্দুরা গান-বাজনা করিয়া গেলে মুসলমানের আপত্তি করিতে আরম্ভ করিতেছেন, ইহাও পুলিশের জানা ছিল । লেখকের অভিজ্ঞতায় কলিকাতায় মসজিদের সম্মুখে গান-বাজনায় আপত্তি মুসলমানের বরাবর করিয়া আসিতেছেন এবং এসম্বন্ধে কলিকাত পুলিশের শোভাযাত্রার গত ২৫ বৎসরের ছাড়পত্রের নকল যদি পুলিশ অফিসে সংরক্ষিত থাকে, ত তাহা হইতে প্রমাণিত হইবে যে, পুলিশ মসজিদের সম্মুখে বাদ্য বন্ধের অনুজ্ঞা বরাবর দিয়া আসিয়াছেন। সম্পাদক মহাশয় নিশ্চয়ই জানেন, পুৰ্ব্বে হিন্দুর এবিষয়ে আপত্তি করিতেন না। সম্পাদক মহাশয়ের কর্তৃপক্ষের প্রতি উপদেশ নিরপেক্ষ হইত, যদি তিনি লিখিতেন, যে, পুলিশের জানা উচিত ছিল যে, কিছু দিন হইতে হিন্দুর বিশেষতঃ শুদ্ধি ও সংগঠন-আন্দোলনউদ্ভাবন-কারী জাৰ্য্য-সমাজীর মুসলমানদিগের মসজিদের সম্মুথে বাদ্য বন্ধ করিতে আপত্তি আরম্ভ করিয়াছেন। সম্পাদক মহাশয় লিখিয়াছেন, যে, মসজিদের সম্মুখে বা নিকটে হসজ্জিত ও সশস্ত্র এত বেশী লোক ক্ত মস্তব্যে হয় মুসলমান নামাজকরদিগকে প্রকারাস্তরে গুও বলা হইয়াছে, নর, ধরিয়৷ লওয়া হইয়াছে যে, মুসলমানের আগে হইতে বিবাদের নিমিত্ত গুও যোগাড় করিয়া মসজিদের নিকট লুকাইয় রাখিয়াছিল। অন্যথা বিবাদের প্রথম অবস্থায় মসজিদের নিকট গুণ্ডীর আবির্ভাব কল্পনা করা যায় না। আর যদি পথে-ঘাটের সাধারণ গুণ্ডার কথা ধরা হয়, তাহ হইলে বিশেষ করিয়া মসজিদের নিকটই সশস্ত্র পুলিশের বাহুল্যের আবশ্বক কি ? মুসলমানদের মাসিক বা অন্যান্য কাগজ সংখ্যায় অতি সামান্ত । হিন্দুর তাহীদের পরিচালিত কাগজে সাম্প্রদায়িক বিষয়ে খুব কম সময়েই মুসলমানদের প্রতি সুবিচার করেন, এইরূপ মুসলমানদের ধারণা। “প্রবাসী”র প্রতি বৰ্ত্তমান লেখকের শ্রদ্ধা আছে। সেইজন্যই এত কথা বলিলাম । শ্রদ্ধেয় সম্পাদক মহাশয় যদি সম্প্রদায়িক বিষয়-সম্বন্ধে লিথিবীর কালে দুইটি কথা মনে রাখেন ত বাধিত হইব :– ( ১ ) প্রবাসীর অনেক মুসলমান পাঠকপাঠিক আছে এবং ( 2 ) সাম্প্রদায়িক বিষয়ে তাহারা তাহাকে হিন্দুসম্প্রদায়ভুক্ত মনে করেন । তুরাজমান ( २ ) কলিকাতার দাঙ্গাহাঙ্গামী ও খুনখুনি-প্রসঙ্গে সম্পাদক মহাশয় মন্দির-ধ্বংসকারী মুসলমানদের চেয়ে মসজিদধ্বংসকারী হিন্দুদের বেশী নিন্দ করিতে বাধ্য হইয়াছেন ; কারণ, ইতিহাসে মুসলমানদের এই অধৰ্ম্মের নজীর আছে, হিন্দুদের নাই। ইহা স্বযুক্তি নহে। সম্পাদক মহাশয় এই যুক্তির আশ্রয় করিয়া মুসলমানদের দোষ লঘুতর করিয়াছেন, ইহ। পরিতাপের বিষয় । নজীরের দ্বারা কোন দুষ্কার্য্যের সমর্থন, দোযক্ষালন বা লঘুকরণ করা যায় না। যদি কেহ একই অধৰ্ম্ম পুনঃ পুনঃ করে, তবে বুঝিতে হইবে, তাহার অধৰ্ম্ম-প্রবৃত্তি বদ্ধমূল হইয়াছে এবং উহ। উচ্ছেদ করিবার BB BBB BBS K BB BBBB S BBBS BBB BB বলা হইল, তাহ সম্প্রদায়ের পক্ষেও প্রযোজ্য। মুসলমানের অনেক দিন হইতে এইরূপ অত্যাচার করিয়া আসিতেছে। খুন-জখম, লুটতরাজ, মন্দির-ধ্বংস প্রভৃতি দুষ্কার্যোর প্রকৃত কারণ ধৰ্ম্মবিশ্বাস হইতে পারে না । বিদ্বেষ, কুপ্রবৃত্তি ওঁ পার্থিব লাভের আকাঙ্গাই ধৰ্ম্মবিশ্বাসের আবরণের ভিতর থেকে এইসকল দুষ্কার্য্য করায় । এইরূপ কার্য বহুসংখ্যক মুসলমানের স্বভাবে দাড়াইয়াছে। সুতরাং এই দৌরাজ্যের স্পষ্ট নির্ভীক প্রতিবাদ ও নিন্দ করা স্থায়নিষ্ঠ চিন্তাশীল ব্যক্তির একান্ত কৰ্ত্তব্য । নজীর বা দৃষ্টান্ত অনুকরণ করিলেই যদি কাজ লঘুতর হয়, তবে কলিকাতায় মন্দির-ধ্বংসকারী মুসলমানদের চেয়ে মসজিদধ্বংসকারী হিন্দুদের পপ আরও লঘু। হিন্দুরা বহুদিন অত্যাচারিত হইয়াছে। এবারেও প্রথমতঃ হিন্দু-মন্দির ধ্বংস হওয়ায় উত্তেজিত হইয় প্রতিহিংসা