৩য় সংখ্যা ] কষ্টিপাথর-বর্বরজাতির বিবাহ প্রথা 88ማr পূজ্যপাদ নাট্যকার গুরু স্ব ীিয় রমনারায়ণ তর্করত্ব মহাশয় ঐ নাটক:নি লিখে ঠাকুর-বাড়ী থেকে একখানি রূপার থালায় সাজানে। :৪:শাটি টাক ময্যাদাস্বরূপ প্রাপ্ত হন । আজ তর্করত্ন মহাশয় ঐরূপ iাটক লিখলে অন্ততঃ দুই সহস্ৰ-মুদ্র লাভ করতে পারতেন ; তবে এখন চেয়ে সেটা বেতন, তখন ছিল সেটা মৰ্য্যাদ ৷ সাহিত্য-জগতে অপরিগিরীশচন্দ্রের নাট্যরচন-প্রণালীর প্রশংসা দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরপে দি দ্য ভারতী’তেই প্রথম প্রকাশিত হয় । কবিবরের ‘মায়tতরু'র কল্পনা ও গীত, সাগরবtল, স্বল্প লঙ্গিনী প্রভৃতি অশরীরী চিত্রের স্বল্প ও ইঙ্গ: নাট্যছন্দের স্ব থাঠি প্রথমে ঐ ‘ভারতী’ মুক্তকণ্ঠে করে । প্রসঙ্গক্রমে বল! উচিত, আজকাল এদেশে অভিনয়ের সে এত বুদ্ধি, এত আদর অীর সঙ্গীতবিদ্যার যে বৈজ্ঞানিক আলোচনা, তার BBB S BBB BBDSDBBBBB BBBB BKKDD BKSKBBBS DD BBBBBB KEB BB BB BBB BB BBSS S BBBBBBB / : ! যখন দেশের সৌন্দৰ্য্যবোধ-বুদ্ধি বিকৃত হ’য়ে রূপের পরিচয় দিব। GSGSBBS BB BBBBBB BBBSBB BBB BB BB BBgg পুতুলটি দাড়াচ্ছিল ; যখন কলসীর কাণ বাউট আর কাণহর মকুড়িৰ সবে কপিব লঙ্গরে প্রলয়ের তুফান তুল ছিল তখন জোড়াসকেই সাময়িক শিক্ষিত অধিবাদিগণের মধ্যে অঙ্গসৌষ্ঠবের ও পরিচ্ছদের BBBS BBB BB BBBS BBBSBBB BBBSBBB BgttBBB এ দেশে এ ত প্রসিদ্ধি যে, অt জ যদি রবীন্দ্রনাথ কবিকুলেন্দ্র বলে'সম্মানিত হবাপ শক্তিলা না করতেন তবে তার নামে অনায়াদে ফৌজদারী আদtল: নালিশ করা চলত। 3. ম'ব পুত্র ভ্রাতু পুত্ৰগণে মধ্যে এক-একজন এক-একটি রত্ন । SJDB BBB BBS BB BBB BK KSBBSBBB BBBS00S KBB iচয় কখনও হয় নি হু তরাং স্থল। কাস্ত, চন্দ্ৰ কাষ্ঠ, হারে, পান্ন, প্রকৃতি কিনেব সঙ্গে দ্বিজেন্দ্রনাথের তুলনা দেবে তা ঠিক করতে প":ছ না । তবে রত্ন বললেই যে একটি জ্যোতিঃপূর্ণ স্বচ্ছে।ঞ্জল, বিমল,— ’ল:জ°শিবোছুঘণোপযোগী অমূল্য পদার্থের ছবি চক্ষের মানে ফুটে 0SLgSYYDDBB BBB BBg gBB BBBSSSBBBB BBBB ** পেন্দয্যের, অতুল ঐশ্বর্ঘ্যের আভ যেন নয়ন-পথে প্রদীপ্ত হয়। ঈiমাদের ইংরাজীশিক্ষিত পণ্ডিতগণ ইদানীং ফিলজফরের অনুবাদে SSBB BBS BBS BBS BDS BBBBS BBY SDBBBB দর্শনিক নামে অভিহিত হতেন ! কিন্তু প্রাচীন যুগে দর্শন শব্দ অগ্নিদর্শন স্বর্থে প্রযোজিত হ’ত, আর সেই শক্তি অধিকারীকে জ্ঞানচক্ষুউদ্ভাসিত ধর্ষি বলে সন্মান করত। ফ্রি-চীন ধৰ্ম্মগ্রন্থে ঐক্লপ মনীষীকেই বোধ * Wise man of the East zza Szka 5 3 1 Rogg, ste al, ঈ:বেজী, পারস্ত প্রভৃতি ভাষায় দ্বিজেন্দ্রনাথের প্রগাঢ় পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি বেয়াকরণিক, দার্শনিক, হ্যায়শাস্ত্রজ্ঞ ও কবি ছিলেন । কিন্তু স্বায়ধর্ণন-শক্তির গভীরতায় তাকে যুগপ্রভাবের তুলনায় ঋষি বললে স্তুক্তি হয় না । প্রচুর ঐশ্বর্য্যের মধ্যে বাস করেও তিনি একপ্রকার সর্বত্যাগী ছিলেন। পারিবারিক ইতিহাসের উজ্জ্বল পবিত্র পৃষ্ঠায় উর হ্যাগের ধৃষ্টান্ত দেবীর্চনা-পুত চন্দনের অক্ষরে লিপিবদ্ধ আছে । , अश्शन ছিয়াশী বৎসর বয়সে দ্বিজেন্দ্রনাথ দেহরক্ষা করেছেন । যে প্রতিভাবান পুরুষের জীবন-প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত থাকে, তার মস্তিষ্কে অস্ততঃ এক শত ত্রিশ বৎসরের ইতিহাস শ্রুতি ও স্মৃতির সাহায্যে অঙ্কিত ধাক সম্ভব । প্রায় দেড়শত বৎসরের আখ্যায়িকার লিপিপুর্ণ এই জীবন্ত গ্রন্থখানি এতদিন পরে কালের সঞ্চয়শালায় চলে গেল ! পবিত্রতার প্রতিমূৰ্ত্তি, লোকলোচন হতে অন্তর্হিত হ’ল ! জ্ঞানের প্রোজ্জল বঞ্জিকা নির্বাপিত হ’ল । ঠাকুরবাড়ীতে রবির আলে, বহু বিজলীর দীপ্তি, স্বর্ণ প্রদীপের শাস্ত শোভা, সবই রইল বটে, কিন্তু ঠাকুরঘরের খুতসিক্ত মঙ্গলদীপটি নিবে গেল । ( ভারতী, চৈত্র ১৩৩২ ). শ্রীঅমৃতলাল বসু বর্বর্বরজাতির বিবাহ প্রথা সকল অসভ্য পাৰ্ব্বত্য জাতিদের মধ্যে যে-সকল নিয়ম ও প্রথা প্রচলিত, কে বলিতে পারে সভ্যজাতির আদিপুর ঘেরাও একদিন এইসকল প্রথার অনুসরণ করেন নাই ? কেপ অব গুড়, হোপের হটেস্টটের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পরম্পর পরস্পরকে ঐতি বা অনুরাগে 1 8ক্ষে দেখে ম. বরং পরস্পর পরম্পর হইতে বিছিন্ন থাকিতে ভালবাস । কীটসবাসী কাস্ত্রীদের বিবাহে প্রণয় বা অনুরাগের কোনও অ1ভাস পরিলক্ষিত হয় না । মধ্য আফ্রিকীর অরিব| প্রদেশের অধিবাসিগণ পরিণয় ব্যাপারে নিতান্তুষ্ট উদাসীন । তাহীদের নিকট দtধপরিগ্রহণ করা ও একগাছ ধানের ছড়া কাটা সমান কথা । ম্যl-ড়ি জাতি বিবাহ অর্থে দাসত্ব: বুঝিত—স্বামী-স্ত্রীর একত্রে বাস বা হাদি তামাস করা গুরুতর অপরাধ বলয় পরিগণিত ছিল । অষ্ট্রেলিয়ার অসভ্য জাতিদের মধ্যে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে প্রণয় বী অনুরাগ মোটেই নাই । যুবকগণ রমনার পরিচয্য পাইবার জন্য উঃার পাণিগ্রহণ করে । আমাদের দেশেও নীচ ঘরের মেয়েদের এই প্রকার দশ প্রায়ই দেখিতে পাওয়া যায়। স্ত্রী উইদের সম্পত্তির মধ্যে পরিগণি ; তই তাহাধের যথেচ্ছ অত্যাসার সহ করিতে হয় । কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয় এত লাঞ্ছন যন্ত্রণ পাইয়ও তাকার স্বামীকে দেবতা বলিয়৷ পূজা করিতে বিমুখ হয় ন! | স্বমাত্র দ্বীপে পূৰ্ব্বে তিন প্রকায় বিবাহ-পদ্ধতি প্রচলিত ছিল – ১ । জুণ্ডর বিবাহ—এই বিবাহে স্বামী স্ত্রীকে ত্রয় করিত। ২ । আম্বেনীনক-স্ত্রী স্বামীকে এই প্রথানুসারে ক্রয় করিত। সিমণ্ডে!—অর্থাৎ স্বাম। স্বী পরপর সাম্যভাবে পরিণয়ে অবস্ক হইত। আম্বেনামক বিবাহে কথার পিতা একটি যুবককে কস্যর বর বলিয়া মনোনীত করিত ; প্রায়ই কন্যার পিতার বংশ হইতে যুবক নিম্নবংশোদ্ভূত হইত এবং সেই বংশের ছেলের উপর বিবাহের পর কোনও অধিকার থাকিত না । পরে যুবককে শ্বশুপালয়ে আনা হইত। কস্তার পিতা একটি মহিষ বলি দি ত এবং যুবকের আত্মীয় স্বজন কস্তীর পিতাকে বিংশ ডলার যৌতুক স্বরূপ দান বরিত । বিবাহের পর হইতে যুবকের ভরণপোষণ ও ভালমন্দ সকলই কন্যার পিতার উপর ন্যস্ত হইত । ○ ] সিমাণ্ডে বিবাঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সম্বন্ধ স্পষ্টই নির্ণীত হইয়াছে। এই বিবাহে বর কনের আত্মীয়কে বার ডলার যৌতুক দান কয়ে। বর কনে সম্পত্তির সমান অংশী হয় । বরের অর্থের কনে সমান ভাগ পায় ; আবার কনের অর্থেও বরের সমান অংশ থাকে। জুগুর বিবাহে স্ত্রী স্বামীর সম্পত্তির মধ্যে পরিগণিত হয় ।
