ՓՆ প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩e [ ২৬শ ভাগ, >A TE যদি পল্লীগ্রামে কেহ সামাঙ্ক কিছুও জমাইতে পারে তাহা হইলেও উহ! নিরাপদে রাখিয়া সকল প্রকারে লাভজনক উপায়ে খাটাইবার স্থব্যবস্থা নাই। পল্লীগ্রামে (১) কেহ কেহ সঞ্চিত টাকা ঘরেই ফেলিয়। রাখেন, (২) কেহ কেহ উহা আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-পড়সীদের দুঃসময়ে বিনাযুদে ধার দেন, (৩) কোনো কোনো ব্যক্তি গ্রামেই অপরের নিকট স্বদে লাগান, ( ৪ ) অনেকে ডাকঘরের সেভিংস্ ব্যাঙ্কে জমা রাখেন, অথবা "ক্যাশ সার্টিফিকেট কিনিয়া থাকেন। ধহার টাকা ঘরে ফেলিয়া রাখেন তাহাদের নিজেদেরও কিছু লাভ হয় না এবং দেশেরও কোনো উপকার হয় না । পল্লী-বাসীর মধ্যে ডাক-ঘরের সেভিংস যাঙ্কে আমানগুকারীর সংখ্য বেশ বাড়িয়া যাইতেছে। তবে উহাদের ঠিক কত টাকা ইহাতে থাকে তাহ বলা শক্ত। সমগ্র ভারতে এবং বাংলা ও আসাম প্রদেশে ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্কে গত তিন বৎসরে মোট আমানতের পরিমাণ নিম্নলিখিতরূপ : সমগ্র ভারত টীকা 函f{1 পাই ”砌 * | • هة لا جت و d فتاون 9 ه ج - لا aa و ১৯২২-২৩ ৪২.৪১,৩৫,৪২3 /● * x ¢YእUፀ•ቖ8 34,6, R,و ۶ د Why • ャ出!→ বাংলা ও অ{সাব প্রদেশ টাকা আনা পাই ১৯২১-২২ పారిశ్చిaఇ, ఆడి |s 's 》論a々一a" ,ఇa,ceరి,శి• !l/ కి இ ጏ፭►:8-:¢ سان 8 , ه ت,ه ساو د لا A م g ইহার মধ্যে কতটা বড় বড় শহুরে লোকের এবং কতটা DDDBBBB BDS BB BD K DDBBS BBB BBB BBBS অনুমান করিয়া লইতে পারেন । আমার মনে হয়, ইহাতে একের তিন ভাগ গরিবের সঞ্চয় । ইহা ছাড়া, ক্যাশ সার্টিফিকেটের মোট বিক্রয় নিম্নলিখিতরূপ : সমগ্র ভারত ఇని తాళెఇ 8 ۹,لا4 3, راهها l• টাকা s*२२-२० • ۹۰ , • ۰ و راهllد *g Σ 238-& & や,・*,*8,6coll/・ r, বাংলা ও আসাম প্রদেশ ১৯২১-২২ וו48ר,86, נג • টাকা 2為、ネペ○ Sa,టాషి, 4లిMa 御像 》 8-있 ১,২৩,১৭,৬১৩M• 1p ইহার খরিদ্দারের মধ্যে পল্লীবাসী কয়জন তাহ বলা শক্ত। অামার অভিজ্ঞতা হইতে মনে হয় জান্দাজ একের পঞ্চাশ ভাগ টাকা উহাদেৱ चोषघ्नड ।। * পল্লীগ্রামে গরিবের সঞ্চিত অর্থের এই যে কতকটা খোজ পাওয়া গেল ইহার মোট পরিমাণ একেবারে হেলা করিবার সহে। পল্লীগ্রামে ছোট ছোট ব্যাঙ্ক প্রেতিষ্ঠা করিয়া যদি এই টাকাটা এক করিতে পার!
- उीब्रडॅौका छांकदिखांtनग्न दीर्दिक दिदग्नगै **२१-२२, sa२२-२७: ১৯২৪-২৫ খৃষ্টাব্দের । ১৯২৩-২৪ সনের বিবরণী হাতের সাম্নে মাই ৰলিয়া সংখ্যা দেখান গেল না । -
शाङ्ग, १११ उांश जऊर्क ७ांप्ष बाiएकब्र बैौउि अत्रूनोtब्र शांफ्रेोन पां★, उtत cफ़्रीब्र ५नtनं८भब्र७ द्रबिं६i इग्न ॐद९ भद्रिय पञांभांनङकांग्रैौक्रिजग्न७ লাভ হয়। এইসকল ব্যাঙ্ক, আমানত লওয়া এবং ধার দেওয়া ছাড়াও বড় বড় শহর হইতে পল্লীগ্রামে আমদানি মালের ও পল্লীগ্রাম হইতে রপ্তানি মালের দাম শোধ দিবার ভার লইতে পারে। বর্তমানে এই ! কাজের কতকটা হয় ডাকঘরের ইনশুণ্ডর (বাম) চিঠির সাহায্যে । হুওঁীও চলিতে পারে। এইসব ব্যাঙ্কের দৌলতে পল্লীগ্রামের লোকের চেকের সঞ্চিত ক্রমশঃ সপরিচিত এবং শুtহার ব্যবহারে অভ্যস্ত হইতে পারেন। পল্লীতে যথেষ্ট পূজি নাই বলিয়। র্যাহার ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা-বাণিজ্যে হবিধ করিতে পারেন না, তাহারাও ইহাতে কতকটা সাহায্য করিতে পারেন । মোট কথা, ব্যাঙ্ক-প্রতিষ্ঠার যতগুলা স্ববিধ তাহা সবই ভোগ ক4। যাইতে পারে । কিন্তু ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করিতে যাইয়া “ব্যাঙ্ক’-নামধারা মামুলী লোন অফিস খুলিলে চলিবে না। আপাততঃ আমাদের দেশে পল্লীগ্রামে ব্যাঙ্ক-প্রতিষ্ঠার অসুবিধা আছে স্বনেক। র্যাহার ব্যাঙ্কের রহস্ত বুঝেন তাহারা জানেন যে, পরস্পর বিশ্বাসের উপরই উহার ভিত্তি । ব্যাঙ্কের কাজ বিশ্লেষণ করিলে উহার পরতে পরতে পাওয়া যাইবে কেবল বিশ্বাস। আমরা যতই উচু গলায় নিজেদের উন্নত, সভ্য, ধাৰ্ম্মিক, ও স্বরাজ-লাভের উপযুক্ত বলিয়। গলাব্যঞ্জী করি না কেন, বৰ্ত্তমান কালে সকল প্রকার আর্থিক উন্নতির ভিত্তি-- পরস্পর বিশ্বাস এবং সামাজিক “পসার” ( ক্রেডিট )। আমাদের যথেঃ আছে বলিয়। বুকে হাত দিয়া বলিতে পারি কি ? এমন অবস্থায় পাড়াগায়ে ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার কাজটা খুব সহজ নয়। পল্লীগ্রামে কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার অভিজ্ঞত যাহাদের আছে, তাহার এই কথা ভাল করিয়াই স্বীকার করিবেন। এইসব অস্ববিধ এড়াইয়। আর-এক উপারে পল্লীঘাসদিগকে ব্যাঙ্কের আওতায় আনিয় ফেলা যায় । তাহ। ডাকঘরের সাহায্যে । ডাকঘরে সেভিং ব্যাঙ্কের প্রখ স্থষ্টি করিয়া দিয়া স্বদুর পল্লীর গরিবের মনেও ব্যাঙ্কের বীজ বপন করা হইয়াছে । তাহার পর “ক্যাশসার্টিফিকেটের" চলন হওয়াতে পল্লীবাসীর মেয়াদি আমানতের আওতায়ও আসিয়াছেন । এখন আমাদের দেশের ডাকঘরের সেভিংস্ব্যান্ধের আইনটা বদলাইয়া লইলেই পাড়া-গারে খুব কম খরচে ব্যাঙ্কের কাজ আরম্ভ হইতে পারে। লোকেরও আপন ভাইয়ের উপর যে বিশ্বাস তাহার চেয়ে বেশী বিশ্বাস আছে ডাকঘরের উপর । সুতরাং জমীন আছে ঠিক। এখন প্রশ্ন এই,-ডাকঘরের সেভিংসৃব্যাঙ্কের আইনটা বি ভাবে পরিবর্তন করিলে পল্লীবাসীদিগকে ব্যাঙ্কের আওতায় আনা যায় ? আমার মনে হয় মোটামুটি নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করা বাইতে পারে ( ১ ) ডাকঘরের সেভিংস্ ব্যাঙ্কের স্বদ বৰ্ত্তমান হারের চেয়ে কিছু বেশী করা উচিত । (২) সপ্তাহে একদিনের বদলে অন্ততঃ দুই দিন টাকা উঠাইবান্ধ ক্ষমতা দেওয়া উচিত । (৩) ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্কের আমানতকারীদিগকে আমানতে উপর চেক্ কাটিবার ক্ষমতা দেওয়া উচিত। জাপাতত: পুরা টাকা কমে চেকু চলিবে না-এইরূপ আইন হওয়াই বাঞ্ছনীয়। (৭) ডাকঘরের উপরে উক্তপ্রকার চেক্ কাটিয়৷ আমানতকারাবে তাহার নিজ হিসাব হইতে অপরের হিসাবে টাকা চালান করিবার ক্ষমত দেওয়া উচিত। ( e ) আপনার নামে যদি ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্কে হিসা থাকে, তাহা হইলে ডাকঘরের সেভিংস ব্যাঙ্কে বাহাজের হিসাৰ আ৷ে
