পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գն:Ես প্রবাসী-ভাদে, ১৩৩৩ [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড বহু প্রাচীনকালে তথায় সমুদ্র ছিল। সেইজন্ত প্রাচীন গ্ৰীক সাহিত্যে ( રજ ) *হিমালয়’ নামের উল্লেখ দেখা যায় না। গ্রৌপদীকে পশরক্ষা ( २७ ) ঐ বিধুভুষণ শীল হিন্দুধৰ্ম্মানুসারে দ্যুতন্ত্রীড়া অতীব দোষণীয় বটে, কিন্তু মহাভারাজ छांल्ली আমলে, দূতক্রীড়া রাজস্তবর্গের করণীয় ও রাজধৰ্ম্ম বলিয়া গণ্য হই। আল্লা নাম হজরত মোহন্মাদ কর্তৃক প্রচলিত হয় নাই। হজরতের বহু পুৰ্ব্ব হইতে আরব্য কবিগণের কবিঙায় “আল্লা” নাম পরিদৃষ্ট হয় অনেক দ্রব্য আছে যাহাঁদের নামের কোন ধাতুগত অর্থ হয় না, সেইরূপ আরব্য ভাষার "আল্ল|” এই শখেরও কোন ধাতুগত অর্থ নাই, কিন্তু অtল্ল৷ যলিলে একমাত্র পরমেশ্বর ভিন্ন অঙ্ক কাহাকেও বুঝায় না । সংস্কৃত ভাষার আল্ল শব্দের অর্থ—পরমেশ্বর, সৰ্ব্বগ্রাহী—অলু (পৰ্য্যাপ্ত ) -লা ( গ্রহণ করা ) ড ক ! আপ প্রত্যয় করিলে স্ত্রী লিঙ্গে “আল্লা” হয় । আরব্য ভাষার "আল্লা” শব্দ পুংলিঙ্গ । e স্ত্রী কিরণগোপাল সিংহ ( २8 ) সাস্থ্য ও বেদান্ত সম্বন্ধীয় পুস্তক সাস্থ্য সংস্কৃত দর্শনশাস্ত্র । ঈশ্বর কৃষ্ণ প্রণীত। মহর্ষি কপিল প্রণীত সখ্য দর্শনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ ইহাতে সন্নিবেশিত হইয়াছে। বেঙ্গল খিওসফিক্যাল সোসাইট হইতে গৌড়পাদভাষা, বঙ্গানুবাদ এবং ইংরেজী অমুবাদ সহ ইহার এক সংস্করণ প্রকাশিত হইয়াছে । বেদস্ত ব্যাসপ্রণীত দৰ্শন-গ্ৰন্থ বিশেষ । বাঙ্গল প্রবন্ধগ্রন্থ । yউমেশচন্দ্র বটব্যাল প্রণীত । ইহা বটব্যাল-মহাশয়ের বেদ সম্বন্ধীয় কতকগুলি প্রবন্ধের একত্র সমাবেশ। এইসকল প্রবন্ধের অধিকাংশই প্রথমে “সাহিত্য” পত্রিকায় প্রকাশ হইয়াছিল। কেবল দুইটি প্রবন্ধ ইতঃপূর্বে প্রকাশিত झङ्ग मारें । শ্ৰী বিধুভুষণ শীল ( २७ ) বৃকাস্বরের কাহিনী বৃকাস্বরের কাহিনী ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত পুরাণে অাছে। উক্ত কাহিনী এই— বৃকাস্বরেয় তপস্তায় শিব তুষ্ট হইয়। বর দিতে চাহিলে বৃকাস্থর বলে, “আমি যার মাথায় হাত দিব সে-ই যেন তৎক্ষণাৎ মরিয়া বায় ।” শিব তথাস্তু বলায় বৃকাসুর বলে, “তবে তোমার মাথায় হাত দিয়া দেখি তোমার কথা সত্য কি না ।” মহাদেব ভয় পাইয়া পলাইয়। একেবারে বিষ্ণুর নিকট উপস্থিত এবং পিছনে পিছনে বৃকাস্বরও উপস্থিত। তখন বিষ্ণু বৃকাসুরকে বলেন, “মহাদেব তো গঙ্গাখোয়, উরি বরে বিশ্বাস কি ? তুমি নিজের মাথায় হাত দিয়া আগে দেখ।” ফলে বৃক্ষৗম্বরের এবং অক্ষয় স্বগল भूष्ट्र গলাত । শ্ৰী মণিমালা দেবী ( २१ ) अॅ**ांद्र छोडिङ्ग এসিয়াটিক সোসাইটির জার্ণলের ৪৪ খণ্ডের প্রমাণের উপর নির্ভর করিয়া শ্রীরজনীকাস্ত গুপ্ত মহাশয় তাহার "বাঙ্গালীর বীরত্ব" শীৰ্ষক প্রবন্ধে ঈশা খাকে ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত বঙ্গালী হিন্দুর সস্তান বলিয়াছেন। কারণ ঈশা খাঁর পিতা, কালিদাস অযোধ্য-নিবাসী বাঙ্গালী। গৌড়ের প্রসিদ্ধ বাদশ হোসেন সার সময় কালিদাস মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণ করেন এবং তৎপুত্র ঈশা খাঁ ভূস্বামী স্বরূপে বাংলায় বাস করেন বলির তাহাকে सांक्रांजौ रुण श्रेंग्रांराह । ‘वांत्रांजौब्र शैब्रख्' नामक थक्कब्र पूछै-cनांझे ৭) একথা উ (৪র্থ সংস্করণ) এক ཆས བཟ། ཐཙོས་“ཇ་། ༣. ब्लॉग्न প্রমাণ– আহুত মা নিবৰ্ত্ততে রণাদপি দূতাদপি 率 率 率 nk যুদ্ধ বা দূতক্রীড়ার জন্ত আহত হইলে, তাহা হইতে নিবৃত্ত হইওনা। ইহাই ছিল সেই আমলে রাজ-ধৰ্ম্ম । অবশ্ব ঐ আহবান রাজার রাজায়ই চলিত। যুধিষ্ঠিরের মত ধাৰ্শ্বিক ব্যক্তি ধৰ্ম্ম লঙ্ঘন করিতে পারেন না। কাজেই স্ত্রীকে পণ রাখিয়া ও দূতক্রীড়ায় তাহাকে “রাজধৰ্ম্ম” রক্ষ{ রত হইতে হইয়াছিল। সৰ্ব্ব ধর্থ রক্ষা করিতেন বলিয়াই উহাকে "ধৰ্ম্মরাজ” বলা হইত, বোধ হয়। শ্ৰী শ্ৰীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শ্ৰী যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত ( هنا ) “বাৰু” ও “সাহেব” শব্দ সন্ত্রাস্ত বা সন্মানিত ব্যক্তি – এই অর্থে " মুসলমান যুগে আমাদের দেশে প্রচলিত হয়। মুসলমান যুগের পূৰ্ব্বে বাংলায় “বাবা” (পিত। এই অর্থে) স্থলে “বাপু" শব্দ ব্যবহৃত হইত বলিয়া বোধ হয় । এখনও নিম্নশ্রেণীর মধ্যে অনেক স্থলেই "যাবার” পরিবর্তে “বাপু” যলিয়। পিতাকে আহ্বান করিতে শুনা যায়। এই বাংল। “বাপু” ও ফার্সী “বাবা" শব্দে সংমিশ্রণে বোধ হয় উর্দুতে বাবু শব্দের প্রচলন হয় এবং ক্রমে ক্রমে উহার অর্থ সম্প্রসারণ ঘটে ( জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাসের অভিধান দ্রষ্টয্য) । পূৰ্ব্বে এই “বাবু’ শব্দে রাজবংশীয় ব্যক্তিগণের বা উচ্চপদস্থ জমিদারবর্গেরই একচেটিয়া অধিকার ছিল বলিয়। বোধ হয়। কিন্তু ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পাণীর প্রথম যুগে এই “বাবু” শব্দ কোম্পানীর আশ্রিত · পারসী ও ইংরেজী ভাষায় সামান্য অভিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের প্রতি প্ৰভু? হওয়ায় ইহার অর্থ-গৌরব অনেক পরিমাণে হ্রাস প্রাপ্ত হইয়া বৰ্ত্তমানে ইহা শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গের নামের পরে ব্যবহৃত সৌজন্ত বা ভদ্রত প্রকাশক শব্দমাত্রে পর্য্যবেশিত হইয়াছে । এই “বাবু’ শব্দ এখন ইংরেছি Mr. & Esquire “to তুল্যর্থবাচক } আরবী "সাহব’ শব্দ হইতে এই “সাহেব’ শব্দের উৎপত্তি (জ্ঞানেজমোহন দাসের অভিধান দ্রষ্টব্য)। মুসলমানদের রাজত্বকালে এই “সাহেব' শব্দ ফকির, মৌলবী ও সন্ত্রাপ্ত ব্যক্তিদিগের নামেই প্রযুক্ত হইত। কিন্তু পলাশীর যুদ্ধের পর যখন ইংরেজরাই বাংলা দেশের সর্বময় কৰ্ত্ত হইয়া উঠিল, তখন সঙ্গম-ৰাচক সাহেব' শব্দ হিন্দু বা মুসলমানদিগের অপেক্ষ তাহদের প্রতিই অধিকতর প্রযুক্ত হইতে থাকায় এই "সাহেব’ শব্দ তরঙের অন্তান্ত প্রদেশে নানা অর্থে ব্যবহৃত হইলেণ্ড শুধু "সাহেব' বলিলে (শুধু "বি" বলিলে চাকুরাণী বুঝানর স্থায়) আমাদের এই বাংলা দেশে যেন কেবল ইংরেজ বা ইরোপীয়দিগকেই ; বুঝায় । তাই ইংরেজদের নামের পর আময় “সাহেব” শব্দ ব্যবহার করি, যেমন—লিটন সাহেব, রেডিং সাহেব ? ইত্যাদি। ঐ গঙ্গাগোলি রায়

    • ૭ “झोरश्द” শব্দদ্বয়

( נטי ) मरश्नांक दिबांह বশিষ্ট-সংহিতার অষ্টম অধ্যায়ে জাছে –