BBBB BBB BBBB BB SBBBBBB BB BBBB BBB BBBB BBBBB BBBBB রে িসভাপত কিছু বলিয়াছিলেন। পাঠানস্তর যাঙ্গ iাছিলেন, তাহা এই :– আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমত। যাদের তাতে আছে চন্দ্রকে কণ্টকের মুকুট পরিয়েছেন । আমরা ফুলের মাল৷ ক্টোকে আমাদের প্রতি জানা ছ।” অভিনন্দনের উত্তর দিতে উঠিয়া আবেগে স্বভাষবাবুর র মধ্যে মধ্যে বন্ধ হইয়া যাইতেছিল। তিনি নিজের ভাবের স দমন করিতে পারিতেছিলেন না ; মধ্যে মধ্যে তাঙ্গার hক্ত হইয়া উঠিতেছিল। তিনি বক্তৃতা দিবার সময় অত ধরাট সভার বিপুল জনসমষ্টি মন্ত্ৰমুগ্ধবং নিস্তব্ধ হইয়া ছিল। তাছার আন্তরিকতাপূর্ণ আবেগময়ী ভাষার তাহাদের অন্তর স্পর্শ করিয়া তাহাদিগকেও অশ্ৰুসিক্ত তুলিতেছিল। মৃভাষবাবু তাহার লিখিত বক্তৃতাটি সমস্তই দাড়াইয়া পু। পড়িয়াছিলেন । দুঃখের বিষয়, তাহাতে ঠাতার পাড়া বুদ্ধি পায়। আশা করি, এই অতিরিক্ত পরিশ্রমের ধুফল অল্পকালস্থায়ী হইবে । সুভাসবাবুর বক্ততা সুভাষবাবুর বক্তৃতার সমস্ত কথাই অক্ষুধাবনযোগ্য । আমরা কেবল তাহার দু-একটি কথার অলোচনা করিব । স্বভাষবাবু বলিয়াছিলেন : ভারতবয একটু অখণ্ড সত্য ; অতএব ভারতের মুক্তি সাধন করতে ত'লে সকল প্রদেশ ও সম্প্রদায়কে একযোগে এবং এক নীতি প্রাদেশিকত ও সাম্প্রদায়িকত । অনুসারে কাজ করতে হবে । পুরাধান জাতির উন্নতির বিশেষ পরিপন্থী । তাই স্বাধীনতাকামী । যারা, তাদের কত্তব্য এমন একটা উদ্বার সামাজিক ও অর্থনৈতিক
