পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ হুইটম্যান 之公g আর ভগবানকে যেমন ক’রে জানতে পারছি, এর চেয়ে ভাল ক’রে ওঁাকে জানতে পারব আর একদিন-এ সূত, কেন ? চব্বিশটি ঘণ্টার প্রত্যেকটি ঘণ্টায় এবং প্রত্যেকটি মুহূৰ্ত্ত আমি পাই BBBBB BBB BBBggg BB BSB BB BBBDD BBS BBBB নিজের মুখেও দেখতে পাই ঠাকেই, দেখতে পাই রাস্ত্রায় রাস্তায় ছড়িয়ে আছে উtল্পই হাতের চিঠি আয় প্রন্তে]৫টি পত্রে তারই নামের ক্ষের । * ঠিক এই দৃষ্টি নিয়েই তিনি লিখলেন, And the Purpasses any statue, cow cruuching with depress'd head Aud a mouse is miracle enough to stagger sextillions of infidels. ..., মাপ নীচু করে ঐ যে গঙ্কটি ঘাস খায় ওর কাছে যে কোন মৰ্ম্মরমুস্তু স্নান হয়ে যায়, ক্ষুত্র এ টি মুষ্টিকের মধ্যেও অলৌকিক এমন কিছু আছে যা নাস্তি:কর অবিশ্বাসকেও লিয়ে দিতে পারে । মেটারলিঙ্ক পড়বার সময় বারে বারে মনে হয়েছে –এ যেন হুইটম্যানেরই প্রতিধ্বনি । an instant doe- God N ver for cease to speak ; but no one thinks of opening the doors. উার বাণীর তে বিবাম নেই । কিন্তু মন্দিরের দুয়ার খুলে সে বাণ শুনযার মত কান কোথায় ? সৌন্দয্য নেই কোথায় ? মংি মা নেই কোথায় ? নেই শুধু সেই কfবর দৃষ্টি ধ ক্ষণিকের পিছনে দেখে শাশ্বতকে, রূপের পিছনে দেখে অন্ধ্রপঞ্চে, ক্ষুদ্রের পিছনে দেখে বিপুলকে । আমাদের ঘরের বা তায়ন যত ক্ষুদ্রই হোক না, সেই গবাক্ষপথে চোখ রাখলেই দেখতে পাওয়া যাবে অসীম আকাশে তারার প্রদীপ, সুদূর দিগন্তে কার যেন নীল নয়নের ছায় । জীবনে আসে না রূপান্তর। যে অন্ধকারের মধ্যে অসহায় শিশুর মত আমরা কাদছি আলোকের দেখা পাবার জন্ত, ধে মুহূৰ্ত্তটিতে আমরা উপলব্ধি করব বিশ্বের সব কিছুর মধ্যে তারই প্রকাশ যিনি অনিৰ্ব্বসনীয়-অমনি অন্ধকার মিলিয়ে যাবে জ্যোতিৰ্ম্ম পুৰ্ব্বদিগন্তে, জীবনবীণ বেজে উঠবে ঠিক স্বরে, আপন অস্তিত্বের অর্থ পাব খুজে এবং আবিষ্কার করতে পারব সব কিছুর মধ্যে একটি অবর্ণনীয় সৌন্দয্য এবং মহিমাকে । নিরবচ্ছিন্ন তৈলধারার মত আমাদের চেতনায় এই অসীমের স্মৃতি যখন সৰ্ব্বক্ষণের জন্ম জেগে থাকে, সকলের মধ্যে সভ্য শিবসুন্দরকে অবলোকন করতে আমাদের কলহ ক’রে ত তাকে বিতাড়িত করা যাবে না । এই অসীমকে যত ক্ষণ না দেখি, তত ক্ষণ নয়ন যখন অভ্যস্ত হয়, তখনই ত সেই অজানার সোনার কাঠির স্পর্শে আমাদের জীবন হয়ে যায় এক নিমেষে রূপান্তরিত। তখনই ত রবীন্দ্রনাথের কণ্ঠ বলে ওঠে; তোমার আলীমে প্রাণ মন লয়ে যতদূরে আমি ধাই কোথাও দুঃখ, છ118 평), কোথাও বিচ্ছেদ নাই । অথবা হুইটম্যানের ভাষায় আমরা বলি, চিরপ্পী হোক তার, বিফল হয়েছে যার ! জয় হোক তাদের যাদের রণতরী ডুয়েছে সমুদ্র ! যার নিয়েঃ হারিয়েছে সাগরগর্ভে প্রাণ, তারাও হোক চিংড়ী । যত সেনাপতি যুদ্ধে হয়েছে পরাজিত, যন্ত বীর হেরে গিয়েছে সংগ্রামে ভাযায় অনিদের সকলের নামে দাও জয়ধ্বনি । Have you heard that it was good to gain the day " I also say it is good to fall, battles are lost in the same spirit in which they are won. যুদ্ধে জয়ী হওয়ার মধ্যে গৌরব আছে – এই কথাঃ কি এতকাল শুনে এস নি ? আমি বলছি, যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার মধ্যেও গেীঃব আছে, জয় আর পরাজয়-—এ দুয়েঃ মধ্যে মূলত: তম নেই কোণ । সভ্যে: যে শিখরদেশে আরোহণ করতে পারলে জীবনের সমস্ত কৰ্ম্ম এবং সমস্ত চিম্ব: সার্থক হয়ে দেথা দেয় আমাদের অতুভূতির জগতে, যে জ্যোতিৰ্ম্ময় শিধরদেশকে লক্ষ্য করে মেটারলিঙ্ক লিখেছেন, The heights every thought are wilt nie የየ{' infallibly thing great and immortal. যেখানে দাড়ালে আমরা নিশ্চয় ক’রে জানি—মরুপথে যে নদী বিলুপ্ত হ’ল এবং মুকুলে যে ফুল ঝরে পড়ল তাদের কারও মৃত্যু চরম নয়, সেই সত্ত্যোপলব্ধির গিরিশৃঙ্গে দাড়িয়ে হুইটম্যান দেখেছিলেন জগৎকে আর জীবনকে । যখন যা ঘটবার প্রয়োজন থাকে, তাই ঘটে । ভুল যদি ক'রে থাকি জীবনে, তাও ঘটবার প্রয়োজন ছিল নিশ্চয়ই। জীবনের প্রত্যেকটি মুহূৰ্ত্তই হ’ল অনুপম । বহু যুগের ওপার থেকে এই যে মুহূৰ্ত্তটি এল আমার দ্বারে, এই মুহূৰ্বে যা দেখলাম, যা শুনলাম তার সত্য সত্যই তুলন নেই ! হুইটম্যানের ভাষায়, This minute that comes to me over the Past d, eiilions, སྨ་འཚ༣༤༔ ༔ that every act and inund up with some i There is no better than it and now. *