পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রক্ষাকবচ শ্ৰীসাত দেবী লক্ষ্মীদেবীর ও শনিঠাকুরের বিবাদ চিরপ্রসিদ্ধ । দেবী যাগর উপর গ্রুপ করেন, অল্পদিনের মধ্যেই শনির দৃষ্টি পড়ে তাহার উপর ; চতুর ঠাকুংটি সৰ্ব্বদাই ছিদ্র খুজিয়া বেড়াইতে আরম্ভ করেন কেমন করিয়৷ সেই মাহুধটার সৰ্ব্বনাশ করিবেন। - fময়-বংশের উপর এত দিন কমলার সুদৃষ্টি অচলা ইহমু ছিল । ত্রিলোচন মিত্র লিঞ্জের চেষ্টায়ু বিষয়সম্পত্তি গণ্ডিয়া তাহার তিন ছেলে–বংশলোচন, BBBBB BB BBBBc 0 SS BB BBBB BBB DDD উঠিয়াছেন, এবং পৈতৃক সম্পত্তি উড়াইয়া না দিয়া বংং ধন-ঐখধ্যে সংসার-এরণটিকে বোঝাই করিয়া পেতৃক কারবারটি দেখাশুনা (守"びais ] 최「<s তুলিতেছেন । বং-লোচন করেন, রামলোচল শুকালতা করিয়া বেশ দু-পয়সা ঘরে মানিতেছেন, গৃহিণীর নামে তেজরিতির ব্যবসাটাতেও প্ৰচুৰ পয়সা উপায় হয় । কমললোচন ডাক্তার, তাহারও পসার-প্রৎিপত্তি কিছুমাত্র কম নয়। মা-ষষ্ঠীর রূপা কিন্তু এ-বংশের উপর খুব বেশ নয়। বংশলো:নের একটি মায় ছেলে, রামলোচনের একটি ছেলে একটি মেয়ে, কমললোচনের নামে দুটি ছেলে বটে, তবে ছোটটি বিকলাঙ্গ, জয়ন্ধ । সে শুধু পিতামাতার মনস্তাপের কারণ হইয়া সংসারে বঁাচিয়া আছে । হঠাৎ কোন ছিদ্রপথে শনিঠাকুর এই সংসারে প্রবেশ করিলেন বলা যায় না। রামলোচনের মেয়ে সুষমা ভরযৌবনে বিধবা হইয়া বাপের বাড়ী ফিরিয়া আসিল । বংশলোচনের ছেলে বিনয় ঘোড়া হক্টতে পড়িয়া গিয়া এমন সাংঘাতিক আঘাত পাইল যে তাহাকে আর রাখা গেল না । বাড়ীতে হাহাকার পড়িয়া গেল। যদিও তাহার একান্নবর্তী ছিলেন না, তবুও পৈতৃক বসতবাড়ী তিন ভাগে • و سب سمb& বিভক্ত করিয়া পাশাপাশিই বাস করিতেছিলেন। কলিযুগের রাম লক্ষ্মণ না হইলেণ্ড ভাইয়ে ভাইয়ে এখনও মুখ পেপাদেখি বন্ধ হয় নাই। জায়ে জায়ে ঝগড়-বিবাদটাও খুব প্রবল ছিল না, কারণ তিন জনেরই অবস্থা প্রায় এক রকম, কাহাকেও অপরের এখধ্য দেখিয়া জলিয়া মরিতে ইহঁত না । দুপুর বেলা । কমললোচনের গৃহিণী হৈমবতী মেঝের উপর শীতলপাটি পাতিয়া শুইয়৷ আছেন। তাহার পাশে বসিয়া একটি প্রৌঢ় বিধবা মাথার চুলে বিলি দিয় তাহাকে আরাম দিবার চেষ্ট করিতেছেন। এই মাচুধটি হৈমবতীর বাপের বাড়ীর দূরসম্পর্কের আত্মীয়া, তাহার আশ্রয়েই বাস করেন, সংসারের কাজে সাহায্য করেন । হৈমবতী থানিক এ-পাশ শু-পাশ করিয়া হঠাৎ উঠিয়া বসিলেন, বলিলেন, "না, এ পোড় চোখে আর ঘুম আসবে না ।” কামিনী ঠাকুরাণী বলিলেন, “গুম, এর পর শরীর ভেঙে পড়বে যে ? কাল পরশু দু-দিন দু-রাত ত চোখেপাতায় এক কর নি। এ রকম করলে চলবে কেন ?" হৈমবতী বfললেন, “এ সব কি আর মানুষের হাতে ধরা গা ! ঘুমুতে চাইলেই ঘুম আসবে কেন ? ভয়ে বুকের রক্ত জল হয়ে আসছে না ? পাশে দুই ঘরে এই সব কাও, আমারই বরাতে কি আছে কে জানে ? মনে মনে খালি ম-মঙ্গলচণ্ডীকে ডাকছি। কখনও কারও অনিষ্ট কfর tণ বাপু, কিন্তু তা বললে শুনছে কে ? ঐ দেখ আমার অপৃষ্টের নমুনা। অন্ধ বিমল এমন সময় খোড়াইতে খোড়াইতে ঘরে জাসিয়া চুকিল। বলিল, “খিদে পেয়েছে।” তাহার মা বলিলেন, “দাও ত গা ওকে গোট দুই আম। এখন এ মাসটা এর কষ্টেই যাবে। অণ্ডচের মfে i امیر