Nరీసిట్ర মেলেরিয়ার খনি। বিষ্ণুপুরে মেলেরিয়া ঢুকতে বেশীদিন লাগে নি। সেন্সাসে দেখা গেছে, লোক বাড়া দূরে থাক কমেছে। মুখ দেখলেই মেলেরিয়াভোগ বুঝতে পারা যায়। বিষ্ণুপুর হতে বাকুড়া নগরেও মেলেরিয়া এসেছিল। আমি আরামবাগের মেলেরিয়ার কোপ দেখতাম, আর ভাবতাম এই দারুণ রোগ কোনও কালে আপনি অদৃশু হতে পারবে কি ? কি কারণে এল আর কি কারণে যাবে, কে জানে ? একেবারে যাবে কিনা, তাই বা কে ব’লতে পারে ? কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় গত বৎসর প্রচুর বৃষ্টি সত্বেও বিষ্ণুপুর ও বাকুড়ায় মেলেরিয়া ছিল না। গক্তাররা গ্রামে যেয়ে অন্য বছর মেলেরিয়া রোগী দেখতেন, কিন্তু গত বছর একটিও দেখতে পান নি। যে যে গ্রাম মেলেরিয়ার খনি ছিল, সে সে গ্রাম এখন মেলেরিয়ী-শূন্য। সেই পচা ডোবা, সেই গড়িয়া, সেই বন, সেই জলময় ধান-জমি, অধিবাসীর সেই আহার, সেই কম ছিল ; কুইনিন-বিতরণ হয় নি, মেলেরিয়া-নিবারণী সমিতি হয় নি; কিন্তু মেলেরিয়া অদৃশু! এই বাঁকুড় নগরেও মেলেরিয়া ছিল, কিন্তু কোন ডাক্তারে মেলেরিয়ারোগী পান নি। যে দু-একটি ছিল, তারা অন্য জায়গা থেকে এনেছিল। এই অদ্ভুত ঘটনা কি করে’ হ’ল ? একি ১৩৪২ সালের অনাবৃষ্টি ও শুখার ফল ? কে জানে । যদি তাই হয়, তবে বীরভূম মেলেরিয়াশূন্ত হ’য়ে থাকবে । কিন্তু জানি, আরামবাগেও শুখা হয়েছিল, কিন্তু মেলেরিয়া অদৃশ্ব হয় নি। কারণ কি ? যদি শুখা ও ধরণ হ’লেই মেলেরিয়া যায়, তাহ’লে কুড়ি বছর পূর্বে যখন বঁাকুড়া জেলায় দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, তার পর বছর প্রবাসী 1__-ఫి=-£--కన్స్డః :بهایی یحیی کیشی تعیین ------- - t K.: ..S. S.: A YOZA JAZZ IZ 2 2 2 2 . У XII.7. ੇ گا۔ 2- ع-ھمعحے عالآخ" 令\288 বিষ্ণুপুরে কি মেলেরিয়া ছিল না । গবমেণ্ট স্বাস্থ্যবিভাগের ডাক্তাররা খবর রেখে থাকবেন । কিন্তু জানতে পারলে আশ্বাস পাও যায়, মেলেরিয়া মামুষের বিনা চেষ্টায় অদৃপ্ত হতে পারে। বাকুড়া জেলার পশ্চিম ভাগ পাহাড়ে পাথুরে। জাঙ্গল ত বটেই। কিন্তু মেলেরিয়া ছিল না, এখনও নাই। সে সব অঞ্চলের লোকে ঘরে বসে থাকে, এমন নয়। বিষ্ণুপুরে যাচ্ছে, বাকুড়ায় আসছে, মেদিনীপুরে আরামবাগে যাচ্ছে, কিন্তু মেলেরিয়া ঢুকাতে পারে নি। আর যদি বলি শুখাতে ও গরমে মেলেরিয়া-বাহক মশককুল ধ্বংস হয়েছিল, তাই বা কি করে সম্ভব হয় ? কারণ গত বছর মশা কমতে দেখি নি। আর বেছে বেছে শুধু মেলেরিয়া-বাহক মরেছিল তাও ত সম্ভবপর হয় না। এ সকল বিষয় স্বাস্থ্যবিভাগের ডাক্তারদের তদন্তের যোগ্য । যদি বাস্তবিক এই কে বাদ সত্য হয়, তাহ'লে এই অবস্থা রাখতে পারা যাবে কি ? ডিষ্টিক-বোড ও ইনানবোড মনোযোগী হ’লে কিছু দিন রাখতে পারবেন । কোগ্রামে দু-একটি রোগী দেখবামাত্র তাকে কুইনিন থাইয়ে হক, আর যে কোন রকমে হক, শীঘ্র রোগমুক্ত করা উচিত হবে । কিন্তু সে উদ্যোগ ঘটবে বলে’ মনে হয় না। অতএব মেলেরিয়া-নাশের জন্য ইন্দ্রের অকৃপাই এক ভরসা। কিন্তু বিপদ এই, শুখা হ'লে ধান হয় না, লোকে খেতে পায় না। অতিবৃষ্টি হ’লে ধান হয়, পেটে পিলেও হয়। এখন মেলেরিয়ায় লোক তত ক্ষয় হয় না, জীবনমৃত হয়ে থাকে। কিন্তু নিমোনিয়া হ’লে রক্ষা পায় না। | r一s...ーャす。 یہ مع* d کینصE_عہ
