পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রেগৰe ইংলণ্ডে ভারতীয় ছাত্র trఫి(? সনাতন, সর্বশ্রেষ্ঠ ” “অপরের কাছ থেকে আমার কিছু শেপবার বা জানবার নেষ্ট । সে চিরকাল চোখ বুজে রয়েছে, স্বেচ্ছায় কিছু শেখে নি, যা শিখেছে তাও বিলম্বে, নয় ইচ্ছার বিরুদ্ধে মলিবের হুকুমে । উনবিংশ শতাব্দীতে ভারতবর্ষ যে একটা সৰ্ব্বাঙ্গীণ প্রসারের চেষ্টায় চোপ চেয়ে দেখেছিল, তার ফলে সে জেনেছিল যে তার অনেক কিছু শেপবার অাছে । কিন্তু আমাদের বিশ্বপণ্ডিতেরা আবার অষ্টিচের মত বালির মধ্যে মাথা গুঞ্জেছেন । বিদেশষাত্রার সব চাইতে বড় সমালোচক তারাষ্ট । অবগু এ-কথ মনে নিতে হলে যে, ইউরোপ-প্রবাসী &া কদের নিজেদের দোধে তারা দেশবাসীর শ্রদ্ধ হারিয়েছে । বিদেশ প্রত্যাগত ছা ই ভাল জিনিষ অনেক আনে বটে, কিন্তু আবর্জনা ও অানে অনেক । এই আবৰ্জনার मृषिड BBB SBBB BBSBBS tBk BBS BD Dtt BB BBBB কাছে নিন্দিত হয়, তবে আশ্চৰ্য্য বা দুঃখিত হবার কিছু নেষ্ট | gD KK BBBB BBBBS KBBB CBB BKBBBS ই ! যাব এদেশে চোথ খুঁজে চলে তাদের পক্ষে ইউরোপ গিয়ে কোন লাভ নেই । আমি লণ্ডনবাসকালে এক জন বাঙালী ভদ্রলোকের সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলাম ধিনি BBBB BBD DBB BBB BBB BBBB BBS দেখেন নি, অথচ ইনি হারিসন রোডে কিছুকাল বাস করেছিলেন । হfন একটি প্রাচীন ভাষ: পাঠ করতেন ও বাকরণের মধ্যে মুখ গুজে প’ড়ে থাকতেন । বিকেলে আমরা দু-জন বেড়াচ্ছিলাম ; xং ঠং শব্দে লাল লাল ভাবি ভffর গাড়ীগুলে; আমাদের সামনের সুস্তি দিয়ে শুlরবেগে ছুটে গেল । গুমান সুধোই শেষ রশ্মি ে ব্রিগেডবাহিনীর পিণ্ডলের হেলমেট বিশ্বয়ে আমার সঙ্গীর চক্ষু હઃ fમન হঠাৎ গুম্‌ গুম্‌ জল জঙ্গ ক’রে উঠল । fবস্ফাfবত-মাসিকায় ঘন ঘন শ্বাস । উদ্বেগ ও আবেগেং সঙ্গে ব'লে উঠলেন, “যুদ্ধ আরঞ্চ হয়ে গেল নাকি ?” আমি জিজ্ঞেস করলাম, “তার মানে ?” তিনি শুধু গাড়ীগুলোর fদকে আঙল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন । গ্র্যামেরিয়ান হ'তে হ'লে হয়ত এমনি লোকেরই দরকার । কিন্তু এ রকম লোক অত পয়সা খরচ ক’রে বিদেশে না গেলেও পারেন । এদের দ্বারা দেশের সত্যিকার কিছু লাভ হয় না। এরা যেমন ধান, তেমনিটি ফেরেন । ধে-লোক ইউরোপীয় সভ্যতার কঠোর সংঘাতে কিছু বদলায় না, সে জড়পদার্থ। প্রাণের ধৰ্ম্মই এই যে, হয় সে ইচ্ছায় কোন কিছু গ্রহণ করে, নয় অভিনব শক্তির হাত ত’তে আত্মরক্ষা করতে গিয়ে নুহিন নুতন শক্তি সংগ্রহ করে । যে কোন ভাবেই তোক সে বম্বলায় । কিন্তু যে বদলায় না, সে হয় কাঠ কিংবা পাথর । তার সমাতন ধৰ্ম্মের খুঁটিটি ধরে চেপে ঠাল লাগিয়ে এই দেশেই বাস করা উচিত । অার এক কারণেও ইউরোপীয় শিক্ষার দিকে আমাদের দেশের লোকের চিত্ত বিরূপ হয়ে উঠছে । সেট হচ্ছে সপ্ত। ডিগ্রী পাবার লোভ । এককালে ছিল যখন ইউরোপের যে-কোন ইউনিভার্সিটি থেকে একট ডিগ্ৰী নিয়ে এঙ্গে গ্রহবে এদেশে ভাল চাকবি হ’ত - আমাদের কলকাতা লগুন ইউনিভার্সিটির বহু পিএইচ-ডি ও ডি-লিট আছেন কিন্তু আপনার বোধ হয় জানেন ন ধ এদেশ শতকর SBBBBB BS BBBBS BSBBS BSBS BBBBBD DBBB S দর্শন অধ্যয়ন করবার ছক্ষে ইংলণ্ড গিয়েছিলেন । এ স4 fবষয়ে ইউরোপ যাবার যে খুব দরকার আছে তা অনেকে মনে করেন না । মান কারণে লোকে মনে করে ধে এ সব বিষয়ে ইউরোপীয় ডিগ্ৰী সঃ জলভ্য । আমার মনে হয়, ইউরোপ গেলে ইউরোপাধু কোন বিষয় শিথে আসা উচিত । তবে এ-কথাও স্বীকার করতে হবে যে আমাদের দেশে এমন কোন লাইব্রেরি নেই যেখানে কোন গবেষণ; চলতে পারে । ছায়ের ব্রিটিশ মিউজিয়ামে বা চfওয়া অফিস লাইব্রেরিতে যে-সব উপকৰণ ব’ সাহTধা পায় তা এদেশে কোথাও পাবে মঃ ছাড়া ইউরোপীয় অধ্যাপকদের এ সব বিষয়ে প্রগাঢ় পণ্ডিত - থাকলেও একটা থরোনেস ও মেথড, আছে, একটা দৃষ্টি, একট: প্রপোর্শন-জ্ঞান আছে, যা দ্বার ছাত্রন্থের প্রভূত উপকার হয় । মেকী মাঙ্গের কথা আর তুলব না । সব দেশেই মে ? BBBS B SBB tt BBBS BDBB BSBB BBBB uেখে fন, সে এদেশে সাঞ্জে এক্সপাট আর এই সব BBB BB BBBB BB BBBS BBB S BBBB চটে, ভাবে বুঝি সবই মেধী ।