পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(Nరిషి অমুষ্ঠিত হয় । এইরূপ একটি হলে উচ্চ-পরিষদের অধিবেশন করিলে কিছুই ক্ষতি হইবে না, এবং যদি এই হলটিতে অধিবেশন করা সম্ভব হয়, তাহ হইলে কলেজটির বামপাশ্বস্থ গৃহে যেমন ঢাকা বোর্ড অব ইন্টারমাডিয়েট এণ্ড সেকেণ্ডারি এডুকেশ্বমের আপিল বসান হইয়াছে, তেমন দক্ষিণপার্শ্বস্থ গৃহে পরিষদের আপিল বসান যাইতে পারে । { আমরা ঢাকায় অধিবেশনে আপত্তি করি নাই, বরং উই৷ সম্ভব হইলে সন্তুষ্টই হইব । ছুটির সময় ভিন্ন অঙ্গ সময়ে ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশন এই দুই প্রাসাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও প্রবাসী ১Ne৪৪ গবন্মেণ্ট হইতে দিবেন কি ? ছুটির সময় অধিবেশন চলিতে পূ:, তাহা তাঙ্ক। আমরা লিখিয়াছিলাম।-- প্র: স: { } চতুর্থত: যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি অঙ্গ ও CBBBt BBBS BBBDS CBB SBBB BBBSBBBBB BtGGS প্রত্যক্ষপূৰ্ব্বক, ব্যবহারিক রাজনীতি সম্বন্ধে প্রত্যক্ষ জ্ঞান ৮, করিয়া ছাত্রগণ এমন কি অধ্যাপকেরা ও উপকৃত , পারেন । { তাহ পারেন ; কিন্তু গবন্মেটি পারিতে দিবেন f৫ - εί: ή: Ι ! . সিদ্ধকাম ব্রাউলিঙের দি পোপ এণ্ড দি নেট হটতে ঐসুরেন্দ্রনাথ মৈত্র ব্রাউলিঙ-রসিক পণ্ডিতদের অধিকাংশের মতে পোপ পঞ্চম সিকৃষ্টাস (Pope Sixtus v )এর জীবনচরিত অবলম্বন করে এই কবিতাটি লিখিত। তবে ঐতিহাসিক দিকৃষ্টাসু ছিলেন রাখালবালক, ব্রাউনিঙের পোপ জেলের পো । বিনয়ের ভেকস্বরূপ মাছধরা-জালটি পদোন্নতির শেষ পর্য্যায় পৰ্য্যস্ত রক্ষিত হয়েছিল । পোপ বা মোহন্তের পদোন্নতির শেষ পর্য্যায় পৰ্য্যস্ত রক্ষিত হয়েছিল । পোপ বা মোহন্ধের পদপ্রাপ্তির পরে পূর্বাবস্থার স্মারকচিহ্নটি ধারণ করবার প্রয়োজন আর রইল না, শিকার সংগ্রহের পরে ব্যাধ যেমন ফাদটা গুটিয়ে নেয়, এই সহজ কথাটি উপসংহারে কবি পোপের জবানীতে বলেছেন । কি বলিছ ? মোরা সকলে মিলিয়া মোহস্ত মহারাজ করিন্থ যাহাংে, একদিন তার ছিল ধীবরের সাজ ? মাছ-ধরা তার পৈত্রিক পেশী, ছিল না জন্য কাজ ? পুথি ঘেটে ঘেঁটে সে জেলের পো সাধুবাবা হ’ল শেষে, মঠের পাগু পূজারী হয়ে সে সবার মাথায় এসে গাড়িল আসন, মোর গড় করি শ্রীচরণ-উদ্দেশে । কেহ হাসে কেহ দেয় টিটুকারি, মারে কমুই-এর ঠেলা এ উহার গায়ে । বামুন বনেছে মৎসজীবীয়-চেলা, নাহিক লজ্জা, মাছ ধরিবার জালখানি তবু মেল । নাহি সঙ্কোচ নাহি কোনো ভয় বিনদ্ধে নক্স অতি, জেলেডিঙি হতে পৌরোহিত্যে এ কি লীলাময় গতি । পূৰ্ব্বদশার স্মরণচিহ্ন ধরিছেন তবু যতি। বিপুল প্রাসাদে দেয়ালে-টাঙানো দেবতার ছবি সনে মাছ-ধরা জাল রয়েছে ঝুলানো ; ব্যাঘ্রচর্শ্বাসনে বসিয়া গুরুঞ্জী দেখেন চাহিয়া, দেখে আর সব জনে । যাহারা মিলিয়া করিল র্তাহারে মোহস্ত মহারাজ, খড়মের ধূলা লভিবার আশে এল গ্রাসাদের মাঝ, বিশ্বযুভরে দেখে জালথানি দেয়ালে নাহিক জাজ ! ই-করিয়া ঘৰে চেয়ে রয় সবে হতভষের দল, “জালখানি কোথা ? সাহস করিয়া শুধাতু জামি কেবল । গুরু কন, “বাবা, ধরিয়াছি মাছ, জালে এবে কিবা ফল ?”