পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ নিষিদ্ধ দেশে সওয়া বৎসর &boo ৩রা অক্টোবর শুনিলাম ফৌজের জন্য লাসায় লোক গণমা চলিয়াছে । এদিকে দুই সরকারে তারযোগে কথাবাৰ্ত্ত চলিতেছিল। অক্টোবরের গোড়ায় ত্রিরত্নমান তাহার ভাইকে সব ছাড়িয়া চলিয়া আলিবার জন্ত কলিকাভ হইতে তারযোগে পবর পাঠাইলেন । ভাই জ্ঞানমান সাহু ধাইতে প্রস্তুভ ছিলেন না কিন্তু এদিকে থাকিলে কি "ণ ব্যাপার হইতে পারে তাহা ও স্পষ্টষ্ট বুঝিতেছিলেন। ইতিমধ্যেই কিছু সৈন্ত নেপালসীমান্তে পাঠাষ্টয়া দেওয়া হইয়াছিল এবং ছোটবড় জায়গীরদাসুদিগের জমাদারী-অম্লযায়ী লোক-লঙ্কল্প আসিতেছিল । তিব্বতে কুষিযোগ্য জমীর প্রায় সবই এইরূপ জায়গীরে বিভক্ত এবং যুদ্ধের সময় এই সব জায়গীরদাৰ (তাদের মধ্যে অনেক মঠাধিকারীও আছে ) নিজেদের এলাকার আয়তন মত সেপাই যোগাইতে বাধা । ১৯১৪ সালের ব্রিটিশ অভিধানের সঙ্গে যুখের সময় এইরূপ জায়গারের সেপাহ নিজেদেব অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সঙ্গে আনিয়াছিল fকন্তু সে অস্বশস্থ আজকালকার যুদ্ধের উপযোগী নহে জানিয়া এখন আস-সরবরাহের ভার থেদি ভোট-সরকারই হাতে লইয়া&েন। যাহা হউক এই ফৌজের সেপাই দেখিয়া পুরাণবর্ণিও বাবা ভোলানাথ মহাদেবের পণ্টনের কথা মনে পড়িল । কোথাও ষাট বৎসরের পিতামহ বন্দুক-কাধে চলিয়াছেন, তার পাশেই নাতির বয়সী পনর বছরের ফাজিল ছোকরা, কাহারো পরনে ছেড়া চোগা, পায়ে শততালিযুক্ত বিলাতী গোরার বুট, কেইবা এই শীতের মধ্যে ‘চাল’ দেখাইবার জন্য থাকীরঙের পণ্টনী পুরনো মুতী কোট-প্যাণ্টের সঙ্গে ছেড়া ভুটিয়া জুতা পরিয়া চলিয়াছে । ৪ঠা নবেম্বর কয়েকটি পল্টন সীমান্তে চলিয়া গেল । প্রতি দশ-দশ জন সেপাই-পিছু একটি তাবু ও চায়ের জন্ত বিরাট তামার পাত্র দেওয়া হইল। এক জন ভোট-ফৌজী অফিসর বলিলেন, “লাসায় যে-সকল সৈনিক আছে তাহারাও যুদ্ধক্ষেত্রে যাইতে উৎসক এবং এখানে থাকায় অসন্তুষ্ট ।” আমি বলিলাম, “ইহাদের বীরত্ব প্রশংসনীয়, মৃত্যু ইহাদের নিকট নববধূতুল্য।" তিনি বলিলেন, “ছাই বীরত্ব ! ইহারা জানে লাস হইতে তিন-চারি দিনের পথ গেলেই অস্ত্রশস্ত্র লইয়। চম্পট দেওয়া সহজ। এখানে থাকা খাওয়ার কষ্ট, পলাইলে লুঠপাটের স্ববিধ আছে। এদেশে পুলিস পাহারাও নাই, সুতরাং নিজ ঘরে ফিরিলে পরে পলাতক সেপাই গ্রেপ্তার গুষ্টতে পারে । কিন্তু পশ্চিমদেশের লোক পূৰ্ব্বদেশে পলাইলে তাঁহাদের চিনিবেই বা কে, ধরিবেষ্ট ব: কে ?” ২০শে নবেম্বর সিংহল হইতে ভদস্ত আনন্দের পত্রে পড়িলাম, fতব্বতের এইরূপ অনিশ্চিত অবস্থা শুনিয়া আমার শ্রস্কেয় আচার্য উপাধ্যায় শুধৰ্ম্মানন্দ মহাস্থবির আনন্দকে খবর BBBB BBBS BB BBBB BB BBB BBB BB BB জন্য এরোপ্লেন পাঠানে সম্ভব কি না । আমি বন্ধুদের বলিলাম, " মন না, যদি এখানে গুণ ওয়াই জাহাজ আসে । রেলগাড় কি ব্যাপার বুঝাইতে হৰ্চলে বলিতে হয় তাহ এক প্রকাব ঘরবাড়ী যাহা দেীড়াঙ্গতে পাবে , BBB BB BBB BT SB ggg KBBB BB BBBS পার যাইবে না ।” ভোট-সরকারের টেলিগ্রাফের মেঃমিতঃদি কাধে BBBBB BBBS BBSBBS BB SLLLSBB BB BBS BDBB তিনি দপ-সাক্ষণতের সময় একদিন বfললেন যে রোজমেয়র এই সময় লfসায় ছিলেন । ভারত-সরকার তাহাব এই হই বন্ধুর মধ্যে যুদ্ধ বাধিতে fদবেন কথাটা সঙ্গত, কিন্তু এক দিকে চীন ও রুষের নিকট সাহায্যলাভের স্বপ্নে বিভোর হহয়; ভোট-সরকার ব্যাপার গুরুতর করিয়ু তুলিতেfছল, অপর দিকে এই সব প্রতিকূল আচৰণে অত্যও ক্রুদ্ধ হইয় নেপালরাজ তিব্বতের a০০ প্ৰতিহিংসার জন্য অধীর হইয়া উঠিতেছিলেন । স্বতরাং ঘটনার স্রোত মোটেই মিটমাটের দিকে ছিল না । রুষের সাহায্যের প্রসঙ্গে আমি এক fr. এক ভোট-রাজকৰ্ম্মচারীকে বলিয়াছিলাম, “সে দেশের সঙ্গে আপনাদের তো তার বা ডাকের ব্যবস্থা নাই, কাঞ্জেঃ আপনাদের চিঠি মস্কো পৌছিতে পৌছিতে নেপালীৰ সং; তিব্বতে ছুটিয়া বেড়াইবে।” এদিকে গুজবের ধোয়ায় চারিদিক অন্ধকার ইষ্ট , একবার খবর ব্লটিল যে সন্ধি হইয়া গিয়াছে, বীরগঞ্জ (.n-fল) হইতে এক টেলিগ্রাম আসিল, “নেপালের সঙ্গে সম্বন্ধ উত্তম, কোন ভয় নাই, কাজ চালাভ।" সকল নেপাল এই খবর