●おb〜 ভারতবর্ষের জনগণের মধ্যে মুসলমানের সংখ্যাভূমিষ্ঠ নহে, কংগ্রেসের সভ্যদের মধ্যেও মুসলমানের সংখ্য বেশ নয় । কিন্তু পাছে মুসলমানের কংগ্রেসকে সাম্প্রদায়িক বলে সেই অপবাদ হইতে আত্মরক্ষার জন্তই কি মুসলমানদিগকে কংগ্রেসে অযথা প্রাধান্ত দেওয়া হয় । সরদার বল্লভভাই পটেল ও বাৰু রাজেন্দ্র প্রসাদ কেহই যোগ্যতা, শক্তি, ও দেশসেবায় মৌলানা আবুল কালাম আজাদের চেয়ে নিম্নস্থানীয় নহেন । তাহারা প্রত্যেকে পাইলেন তিন-তিনটি প্রদেশের ভার, এবং আজাদ সাহেব পাইলেন এমন পাচটি প্রদেশের ভার যাহার মধ্যে দুটি ভারতবর্ষে সৰ্ব্বাপেক্ষা জনবহুল। সরদার পটেল ও বাবু রাজেন্দ্র প্রসাদ আজাদ সাহেবের চেয়ে কম নিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক নহেন । কিন্তু তাহারা হিন্দু বলিয়াই কি একটিও মুসলমানপ্রধান প্রদেশের ভার তাহাদের উপর দেওয়া হয় নাই ? মুসলমানপ্রধান সব প্রদেশগুলির ভারত আজাদ সাহেবের উপর দেওয়া হইয়াছেই, অধিকন্তু হিন্দুপ্রধান প্রদেশগুলির মধ্যে সকলের চেয়ে জনবহুল আগ্রাঅযোধ্যা যুক্তপ্রদেশেটিরও অভিভাবক তাহাকে কর। হইয়াছে ! পরাধীন জাতি ও আন্তজাতিক বিধি পরম্পর যুদ্ধের সময় সভ্য জাতিরাও আবশ্বকমত আন্তজাতিক বিধি ( ইণ্টারন্যাশন্তাল ল) লঙ্ঘন করিয়া থাকে । শাস্তির সময়ে কিন্তু ইউরোপের প্রবলতম জাতিরাও সেই মহাদেশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বাধীন দেশের লোকদের সম্বন্ধে ব্যবহারেও সাধারণতঃ আন্তজাতিক বিধি মানিয়া চলে । পরাধীন জাতির লোকদের সম্বন্ধে কিন্তু ইউরোপীয় প্রবল স্বাধীন জাতির সব সময়ে আস্তর্জাতিক বিধি মানে না । তাহার একটি দৃষ্টান্ত দিতেছি। ভূমিকাস্বরূপ বলা দরকার, ভারতবর্ষে ফ্রান্সের অধীন যে কয়টি জায়গা C", আছে, তথাকার অধিবাসীরা ফ্রান্সের রাষ্ট্রবিধি অল্পসারে ফ্রেঞ্চদের মতই স্বাধীন নাগরিক। কিন্তু বস্তুতঃ তাহার। ভারতীয় ব্রিটিশ প্রজাদেরই মত পরাধান । ফরাসী চন্দননগরের পাচ জন যুবক ব্রিটিশ-অধিকৃত স্থানে বঙ্গীয় সংশোধিত ফৌজদারী আইন অনুসারে বাংলা গবন্মেণ্ট কর্তৃক ধৃত হইয়া বিনাবিচারে বন্দী হন । র্তাহাদের মধ্যে দুই জন মুক্তিলাভ করিয়াছেন। এখনও তিন জন বন্দী অবস্থায় ব্রিটিশ-ভারতে আছেন । ইহারা সকলেই ১৯৩২ খ্ৰীষ্টাব্দে প্লুত হইয়াছিলেন । বন্দীদিগের মধ্যে যুক্ত কালীচরণ ঘোষ দেউলী বন্দীশালা হইতে খুলনায় এক গ্রামে "অন্তরীণ হন। কিন্তু তাহার দুঃসাধ্য পীড়ার জন্য তাহাকে প্রেসিডেন্সী জেলে প্রৰণসী ఫి NBg আনা হইয়াছে। বন্দী ঐযুক্ত তিনকড়ি মুখোপাধ্যা দেউলীতেই আছেন এবং শ্রীযুক্ত প্রকাশচন্দ্র দাস দমদমা কৃষিশালায় কৃষিকাৰ্য্য শিখিতেছেন। ফরাসী ভারতে কথা উঠিয়াছে যে এরূপ ভাবে ফরাম নাগরিককে অক্ষত্ৰ বন্দী রাখা আঙৰ্জাতিক বিধি অনুসাে বে-আইনী । ইহার জন্য ফরাসী নাগরিকগণ একটি সাধার সভায় এই বিষয়ে চূড়ান্ত নিম্পত্তির জন্ত ফরাসী কমেই জেনেরাল সভার সদস্য ত্রযুক্ত হীরেন্দ্রকুমার চট্টোপাধ্যায়.ে ভারাপণ করিয়াছেন এবং স্থির করিয়াছেন যে মধ্যে ম:ে সভা করিয়া বন্দীদিগের মুক্তির দাবী কfরবেন ও ব্রিটি গবশ্নেটি কর্তৃক এরূপ বন্দীকরণ বে-আইনী বলি: আন্দোলন করিবেন । বন্দীকৃত যুবক তিন জুন জাতিতে ফরাসী হইলে বিন বিচারে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে তাহাrের কারাবাস ঘটিত না । এ-বিষয়ে চন্দননগরের ‘প্রাণশক্তি’ গত ১৩ই আষাঢ়ে সংখ্যায় লিখিয়াছেন :– চন্দননগরের কতিপয়ু যুবক এবং ফরাসী প্রঙ্গ। কয়েক প্রস যাবৎ বিনাবিচারে গবর্ণমেণ্টের ইস্তে বন্দী । এ শু এদেশেই সস্তুব । દ્ધકે મોઝાનિત્ર મહિનામાં કબર માત્રામાકિત કરી છે. শ্রীসত্যেন্দ্রনাথ এই ব্যাপ:সু - গুরুত্বের প্রতি তিনি প্রথমে গবর্ণ তু প্রনে ২ ব: সলোমিয়াকের দৃষ্টি আকষণ করেন । সতেন গবর্ণপ্লম্বয়ের মধ্যে অনেকগুলি পঞ্চব্যবহার হয় । BBBB BBBB BBBBBB ggB gg ggBB gBBcg g DD করেন । সত্যেন বাপূর চষ্টার ফলে বন্ণ মস্তোষকুমার ৮৬ BBBB KD mB KBBBS S BBS BD BBB SSSSSS ভাগ্যপরিবর্তন হইল না । BBB KSK0 BSBSS00 BBBS SBBBBSBB BB BDJS BBBBBB CYSBELL TT BSBBBB DDD BBB S SBBBBS BBBBS BBBBSBB CmD kttDDD S রাজবন্দীদের ব্যাপারটি সৰ্ব্বপ্রথম ভারতের অঞ্চাঙ্গ ফরাসী নিবেশের প্রতিনিধিগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া সারা ফরাসী ভারতীঃ ব্যাপারে পরিণত হুইল । কঁপেই-ঞ্জেনেরাল সভার ১৯ জল স* গবর্ণর বাহাদুরের নিকট এই রাজনৈতিক বন্দীপের মুক্তির ? করিলেন । ফলে ১৯৩৪ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তা*ে তৎকালীন গবর্ণর ম: সলোমিয়াক বাংলার লাটসাহেব ও পণ্ডিচারী* ইংরেজ কনসাল মহোদয়দের নিকট এই বন্দীদের মুক্তির কথ তুলিলেন । ১৯৬৫ সালের জানুয়াল মাসের প্রথম সপ্তাংে বাংলাং লাটসাহেবের সহিত সাক্ষাৎ করিয়৷ এই সকল সন্দী ফরাসী প্রজাপ মুক্তি সম্বন্ধে আলোচন করেন এবং উক্ত আলোচনার ফলে তিনি • ইহা লিখিত গুইবার পর অবগত গুইলাম, গত ৮ই জুলাং ঐযুক্ত কালীচরণ ঘোষকে কি একটি সৰ্ত্তে আবদ্ধ করিয়া মুক্তি দেওয়া হইয়াছে । ব্রিটিশ .4iধ মঠ শিধুের মা ; তু ক ম : পdে ? : বাবু ফলে : ; من بي،
