ভণন্দ্র কুটুবাৰু মুত্রিত নেত্রেই নিশ্চল হইয়া বসিয়া রছিলেন। $ांशद्र हौ ७वांग्न बिब्रख् श्झेब्रा यांहिब्र हहेब cण । নয়ম-মত সন্ধা উপাসনা শেষ করিয়া হুটুবাৰু উঠিলেন । tাহিরে জাসিয়া স্ত্রীকে বলিলেন, “কই দুধ গরম হয়েছে ? স্ত্রী আসিয়া দুধের বাটি নামাইয়া জিল, কুটুবাবু বলিলেন, দেখ ভগবানকে ধখন মানুষ ডাকে তখন তাকে চঞ্চল করতে " يَة عام স্ত্রী বলিল, ‘বেচারার যে হাপুস নয়নে কারা ; আমি আর থাকতে পারলাম না বাপু । মুখের খাবার বেচারার চোথের জলে নোস্ত হয়ে গেল । মুখ ধুইয়া পান মুখে দিম টুবাৰু বাহিরের ঘরে আসিতেই মহাভারত তাহার পায়ে আছাড় থাইয়ু পড়িল। হুটুবাবু তাহার হাতে ধরিয়া আকর্ষণ করিয়া বলিলেন, ‘ওঠ শুঠ । কি হয়েছে আগে বল, তার পর কঁদিবে।’ মহাভারতের কল্প আরওঁ বাড়িয়া গেল । হুটুবাবু এবার অত্যন্ত কঠিন স্বরে বলিলেন, ‘বলি, উঠবে না কি ? কণ্ঠস্বরের রুঢ়তায় ও কথার ভঙ্গিমায়ু মহাভারত এবার সসঙ্কোচে উঠিয়া বসিয়া করুণভাবে চোখের জল মুছিতে আরম্ভ করিল । কুটুবাবু আবার প্রশ্ন করিলেন, “কি হয়েছে বল !" —আঞ্জে, কঙ্কণার বাবুরা আমার পুকুরের সমস্ত মাছ— এই হালি পোনা তিন ছটাক, এক পো ক’রে— —তিন ছটাক, এক পো এখন বাদ দাও । পুকুরের সমস্ত মাছ কি হ’ল তাই বল ! --আজ্ঞে, জোর ক'রে বাবুর ধরিয়ে নিলেন । —তার পর । এ প্রশ্নে মহাভারত অবাক হইয় তাহার মুখের দিকে চাহিয়া রহিল। কুটুবাবু আবার প্রশ্ন কবিলেন, ‘আর কি कएग्नरछ्न ?’ —জাঞ্জে, আমার গরু-বাছুর সব জোর ক’রে ধীরে খোয়াড়ে দিয়েছেন । —আর ঐ এবার মহাভারত আবার ফোপাইয়া কাদিয়া উঠিল, তোমার মুটু মোক্তারের সওয়াল స్క్రీwడి"శ్రీ কাদিতে কাদিতেই বলিল, "চাপরাসী দিয়ে ধরে রেখে क्षभिु--।' *్య আর সে বলিতে পারিল না । কুটুবাবু বলিলেন, ‘হ। কিন্তু কারণ কি ? কিসের জন্ম তোমার ওপর বাবুরা এমন করলেন ? কোনরূপে আত্মসম্বরণ করিয়া চোখ মুছিতে মুছিতে মহাভারত বলিল, "আঙ্কে আমাকে ডেকে বাবুরা বললেন, হুটু মোক্তারের জমিজমা সব তুমিই ভাগে কর শুনেছি। ত তোমাকে ওসব জমি ছেড়ে দিতে হবে । হুটু মোক্তারের জমি এ চাকলায় কেউ চযতে পাবে না ।" কুটুবাবু বলিলেন, ‘ছ, তার পর ' —আঞ্জে, আমি তাইতে জোড়হাত ক'রে বললাম, হুজুর তা আমি পারব না । তিনি বেরামভন—ভাল লোক-—আমরা তিন পুরুষ ওনাদের জমি করছি—পুরনো भूमिद । – उ|एउद्दे श्राप्छ-। কাপ্পার আবেগে তাহার কণ্ঠস্বর রুদ্ধ হইয়া গেল, সে নীরবে রূদ্ধবাক হইয়া মাটির দিকে চাহিয়া বসিয়৷ রহিল । ফুটুবাবু একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া বলিলেন, ‘হু । তোমাকে মামলা করতে হবে মহাভারত । খরচপত্র সমস্ত আমার, আসা-যাওয়া আদালত-খরচা সব আমি দেব, তুমি মামলা কর • • •দেখ—ভেবে দেথ ! কাল সকালে আমাকে জবাব দিয়ে । আর সে যদি না পার, তুমি আমার জমি ছেড়ে দাও। তাতে আমি একটুও দু:খ করব না। ক্ষতি ধা হয়েছে—তা আমি তোমার পূরণ ক’রে দেব।" তার পর তিনি লণ্ঠনের আলোটা বাড়াইয়া দিয়া খালকয়েক বই টানিয়া লইয়া বসিলেন । গভীর মনোযোগের সহিত আইনগুলি দেখিয়া বই বন্ধ করিয়া যখন উঠিলেন, তখন মহকুমা শহরটিও প্রায় নিস্তদ্ধ হইয়া আসিয়াছে, অদূরবর্তী জংসন ষ্টেশন ইয়ার্ডে মালগাড়ীর শাটিঙের শস্ব গম্ভীর এবং উচ্চতর হইয়া উঠিয়াছে। মহাভারত তখনও পৰ্যন্ত নিৰ্ব্বাক হইয়া মুটুবাবুর মুখের দিকে চাহিয়া বসিয়াছিল, তাহার দিকে দৃষ্টি পড়িতেই ছুটুবাবু বলিলেন— ‘তুমি তখন ধেৰে বসে আছ মহাভারত । জল তো থেয়েছ—কই তামাক-টামাক ত খাও নি ? মহাভারতের চোখ তখনও ছলছল করিতেছিল, সে
