ভাউর অন্তরীনের পত্র ঃ ভারত-শিল্পের অনুশীলন (982, কথাবার্তা ছেদ পড়িল সেইখানেই। হরিচরণ বাৰু বিছানায় জাসিয়া গুইয়া পড়িলেন। না, রোজ সকালে উঠিয়, দেড় মাইল রান্ত পায়ে ইটিয়া গঙ্গাস্নান করিবার মত উৎসাহ তাহার কোন দিন হইবে না। কিন্তু উপায়ই বা কি ? ঘরে বসিয়াই কি শেষ পৰ্য্যস্ত একদিন তিনি বাতে পঙ্গু হইবেন -- সে ত আরও অসহ্ ! সেইদিন সন্ধ্যাবেলায় মেজছেলে ভূল হইতে ফিরিবার পর হরিচরণ বাবু তাহার হাতে একথানি চিঠি-সমেত থাম দিয়া বলিলেন, চুপি চুপি এটা ডাকবাক্সে ফেলে দিয়ে আয় দেখি বাবা। কাউকে কিছু বলিস নে ধেন ! ছেলেটি খামখানি লইয়া বাহির হইয়া গেল। কাহাকেও সে কিছু বলিল না বটে, কিন্তু চিঠির গন্তব্যস্থানটা কোথায় সেটা দেখিয়া লইতে সে ভুলিল না। না ভুলিলেও ব্যাপারটা তাহার ঠিক বোধগম্য হইল না। সে শুধু দেখিল, কাল হইতে যে কাগজথান তাহীদের বাড়ীতে আসিতেছে उीशंद्रशे ¢दप्रांtब्र, दन्न नषद्र भिद्रां ऊांशग्र दांव फ़ि? লিথিয়াছেন। কেন লিখিয়াছেন সে-কথা বুধিবার বয়স তাহার নয় । অন্তরীনের পত্র ঃ ভারত-শিপের অনুশীলন ঐমনোরঞ্জন গুপ্ত ও ঐঅৰ্দ্ধেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় רטוטו8 মাস্তবরেষু, আমি আপনার কাছে কিঞ্চিং সাহায্যপ্রার্থী। বর্তমান বেকারের যুগে এ কথা শুনে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠা আশ্চর্ধ্য নয়। তাই প্রথমেই বলা প্রয়োজন যে আমি তথাকথিত বেকার নই। সরকারী ভাতায় কোন রকমে আমার দিন গুজরান হয়ে ধায় । কাজেই সম্প্রতি পেট ভরাবার চিন্তু আমার নেই। তবে দিন আমার কাটে বিনা কাজেই বটে। অথচ শমৃত্তানের কারখানা-ঘর করে ভোলবার জন্তে মস্তিষ্কটাকে তার হাতে সপে দেওয়াও কোন কাজের কথা নয়। তাই জার কোন কাজ না পেয়ে বই পড়াই সার করতে হয়েছে— দিনরাত পড়া, আর পড়া—এই নিয়ে খাকি । কিন্তু একটা সুসম্বন্ধ প্রণালীতে পড়ে যে কোন একটা বিষয় সম্বন্ধে ভাল ক'রে জামবার চেষ্টা করব, সে উপায় নেই । এক ত স্থলম্বন্ধ প্রণালী সম্বন্ধে কোন বিশেষজ্ঞের উপদেশলাভের সুবিধা আমার নেই। দ্বিতীয়তঃ, বই কিনে পড়বার সঙ্গতিও বিশেষ নেই, তবে কলকাতার ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরী থেকে মাসে মাসে চার থান ক'রে বই পাওয়ার ব্যবস্থা আছে—এই যা। তার ফলে যদিও সময়মত ও আবগুক-মত সব বই মেলে না, তবু দশ খান বইয়ের নাম লিখলে দু- এক থানা অন্তত: পাওয়া যায়। এখন আসল কথাটা বলি। আমি শিল্পকলা সম্বন্ধে ভাল ক'রে জানতে ও বুঝতে চাই—বিশেষ ক'রে ভারতীয়ু শিল্পকল। কিন্তু এ সম্বন্ধে ভাল বই কি আছে, কোন বইয়ের পরে কোন বই পড়া উচিত, পড়ার সময়ে কোন কোন বিষয়ে বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে অর্থাৎ অধ্যয়নের স্ব রীতি কি, এ সব বিষয়ে আমি কিছুই জানি নে ! তাই বিশেষজ্ঞের উপদেশ আবগুক। আমি যত দূর জানি, তাতে শিল্পকলার বিশেষজ্ঞ সমালোচক হিসেবে ভারতীয়দের কারও নাম করতে হ’লে এক কুমারস্বামী ও আর এক আপনি । এম. লি মেট, কানাইয়ালাল ভকীল ও আরও দু-এক জনের নাম কাগজে পড়ি বটে, তবে তার বোধ হয় নাম করবার भङ न६ । ८ग शाहे (शंक, औरक्षन्न कांग्र७ मtबई भामि পরিচিত নই। তাই এদের কাছে জামার চিঠি লেখা চলে
