পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sや●8 প্রষণসী >Nご88 হাফটোনের ছবি দেখেও আমি আনন্দ পাই। আমার মনে হয়—কোন ভাল ছবির একটা ভাল সমালোচনা পাওয়া গেলে, হাফটোনের ছবি থেকেও তার রস বেশ কিছু পাওয়া ধায়—অন্ততঃ রস-বোধের ক্ষমতা তাতেও খানিকট বাড়বার স্বযোগ পায়। কেননা, ছবির অসম্পূর্ণতা ও ক্রটিপূরণের ক্ষমতা হয়ত মনের খানিকট আছে। চোখ ছবি দেখে যেমনটি তেমন, কিন্তু মন তাকে কল্পনায় মণ্ডিত ক’রে নিয়ে আরও খানিকট স্বাক্ট তার সঙ্গে যোগ করে, তবে গ্রহণ করে। তা ছাড়া আমার ত আর কোনও উপায়ই নেই। আসলের তো কথাই নেই—ভাল প্রতিলিপিই বা আমি কোথায় পাব ? এখন আপনি যে মাঝে মাঝে ছবির পোট ফলিও পাঠাবার প্রস্তাব করেছেন, তা কার্ধ্যে পরিণত করতে পারলে, আশা করা যায়, কিছু স্থবিধা হবে। আপনার এ-প্রস্তাবের জন্তে আমি আপনার কাছে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ। কিন্তু সরকার অামার চিত্র-চর্চার কি হযোগ করে দেবে ? নিজের পয়সায় করলে এ-চর্চায় হয়ত তাদের আপত্তি হবে না। কিন্তু তাদের কাছে এ জন্তে পয়স চাইতে গেলে, জবাব পেতে দু-মাস কেটে যাবে-তার পরে হয়ত ফু-মাস পরে এক পসলা দুঃখ, অমৃতাপ ইত্যাদির বর্ষণ হয়ে সব চুকেবুকে যাবে। তবে ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরীর বই পাওয়ার যে তারা ব্যবস্থা করেছে, সে জন্যে ধন্যবাদ দিই। সবাই মিলে চিত্র-চর্চার সুযোগ দাবি করতে বলেছেন। কিন্তু সবাই বলতে এখানে আমরা দুটি মাত্র প্রাণী । কাজেই তা হবে না। তবে আপনি দয়া ক’রে রেলওয়ে «ftxtw Afñ «ffär, chã–C/o Superintendent, Central Prison, P. O. Nasik Road ( Ry. Station--Nasik )—এই ঠিকানায়, তবে আমি এখানে মাশুল দিয়ে রাখতে পারি এবং পরে আবার মাগুল-শোধ পাসেলে পাঠিয়ে দিতে পারি। এ ছাড়া যদি অন্ত কোনও ব্যবস্থা আবশুক মনে করেন, তবে তা জানাবেন । এরূপ আনা-নেওয়া অবশু তিন মাসে একবারের বেশী সম্ভবপর হয়ে উঠবে না। ঠেকা অবশু টাকার, তা বলাই বাহুল্য। আপনি হয়ত আমার চিঠি পড়ে নিরাশ হবেন— আম হ’তে কিছু হবার নয়—এই মনে ক'রে। কিন্তু আপনাকে একটা লোভ দেখাতে পারি। আর্ট যার সৃষ্টি করে, তাদের সকলের সৃষ্টিত কিছু আর উচুবে: নয়। উচুদরের স্রষ্ট দু-এক জন । বাকী সবাই সাধারণ পৰ্য্যায়ভুক্ত। তবু তাদের দানের মূল্যও কম নয়। কেননা, তারা প্রচলিত শিল্প-রীতির পরিপূর্ণতা আনয়ন করে—বিশেষ ক'রে তারা প্রবাহ রক্ষা করে এবং প্রবাহ রক্ষিত হয় বলেঃ মাঝে মাঝে তার উপরে বড় বড় ঢেউ জেগে উঠতে পারে। তার পরে যেখানে আটের আদর নেই, ভাল জহুরী নেই, সেখানে অনুকূল আবহাওয়ার অভাবে আট ফুৰ্ত্তি পায় না। তা ছাড়া এক যুগের সমালোচনার ফল, পরের যুগে পায়। আলোচনার ফলে রুচি জুন্না-রুচি বদলায়। তার ফলে নূতন স্মৃষ্টি সম্ভব হয়। কিন্তু সকলেই ত আর উচুদরের সমালোচক বা ভাল জহুরী হতে পারে না ! অধিকাংশ লোকেই মোটামুটি ভাবে খানিকটা বুঝে নিয়ে আটের আদর করে । আদর করাটাই বড় কথা। যারা করে, তারাই অমুকুল আবহাওয়ার প্রবাহ রক্ষা করে। আপনাকে যে লোভ দেখাতে চাচ্ছি, তা হচ্ছে এই যে আমি হয়ত এই দিকে থানিকটা কাজে আসতে পারি, যদি এ-বিষয়ে আমি নিজে কিছু শিক্ষা পাই। যাদের সংশ্রবে আমি আস্ব, তাদের ষাতে আর্টের প্রতি টান বাড়ে, সে-চেষ্টা যে আমি অবশুই করব, তা বলাই বাহুল্য । আমরা কারাগৃহের দেবতা ? তা বটে—সনাতনীৰ কালী মাই—উচ্চবর্ণ ভিন্ন কারও প্রবেশ নিষেধ, অথবা ঠুটো জগন্নাথ—দারুভূত মুরারি হয়েই ত আছি। আপনাং বন্ধুটি হাত পা কেটে দেওয়ার প্রার্থনা করেন—অর্থাৎ ঠুটে জগন্নাথ হ’তে চান। কিন্তু এ-কথা আমি জোর করেই বলতে পারি যে জগন্নাথ যদি কথা বলতে পারতেন, তবে তিনি নিশ্চয়ই তার এ বিকলাঙ্গ হাস্যাম্পদ মূরি জন্তে ঘোরতর আপত্তি করতেন । তবে তিনি জগন্নাথ-ভক্তের অভাব নেই—রথে চড়িয়ে টানবার লোকও অগণিত । কিন্তু আপনার বন্ধুটি ত আর জগন্নাথ নন—ষ প্রার্থনা করেন, তা পূর্ণ হ’লে টেরটি পাবেন। আমরা কিন্তু তার দলে नझे ।। ७उ नि षनिe जण शङ मण भारबग्न जtछ ¢*ि* করি নি ( কারণ পাছে তা গজিয়ে উঠে একটা বীভৎস शांभाद्र शग्र नैफ़िां★-uझे छद्र !) ठाय बन शाङ ब७"